মাত্র ছয়দিনের ছুটি, চোখের নিমেষে ফুরিয়ে গেল। ২২শে মে ঢাকায় গিয়েছিলাম, ২৮শে মে লুজানে চলে এলাম। ইয়ান চলে গেছে, কাজেই বাসা খালি। আমার রুমের দরজা অর্ধেক খোলা যেত কেবল, আগেই বলেছি। গভীর রাত, ক্লান্ত শরীরে সেখানেই শুয়ে পড়লাম তিনজনে, বাসা ঠিকঠাক পরে করা যাবে।
ঘুমকাতুরে এক বালকের বাবা ভোর থেকে তাকে ডেকেই যাচ্ছে কিন্তু বালকের তাতে কোন রা নেই। একটু পরে বালকের বাবা প্রমাণ করলেন শুধু শ্রবণ করাই কানের একমাত্র কাজ নয় বরং এটির উপযুক্ত ব্যবহার করে মানুষকে ঘুম থেকেও ওঠানো যায়। বালক চোখ ডলতে ডলতে ওয়াশ-রুমে যায় এবং হাড় কাঁপানো শীতে গরম পানি দিয়ে রগড়ে রগড়ে গোসল করে। গোসল শেষে তাকে পাঞ্জাবী পায়জামা পড়ান হয় এবং বালকের বাবা তার গায়ে আতর মেখে দেয়। তারপর পি
অনেক আগে আইনস্টাইনের ধাঁধাঁ (Einstein’s Puzzle) নামে একটা পোস্ট হয়েছিল সচলায়তনে১। ঠিক ভাবে ধরলে এই ধরণের ধাঁধাঁ সমাধান করা কঠিন কিছু নয়। কিন্তু ঠিক ভাবে গুছিয়ে সমস্যাটাকে ছাই দিয়ে ধরাটাই আসল সমস্যা; -- এই বিষয়টাতে মগজ ধোলাই করার দারুন একটা টাইম পাসিং গেম Einstein Puzzle। আমার কম্পিউটারে নতুন অপার
ফ্রান্সের তেরঙ্গা পতাকার তিন রং, নীল,সাদা আর লাল যার অর্থ যথাক্রমে লিবার্টি, ইকুয়ালিটি আর ফ্রেটারনিটি...এই তিন রঙ নিয়ে পোলিশ পরিচালক কিয়েস্লোস্কি তৈরি করেন তার কালজয়ী ট্রিলজি থ্রি কালারস, যার প্রথমটি “ব্লু”।
প্রতি ঈদে SMS এর মাধ্যমে শুভেচ্ছা বিনিময় করাটা এখন রীতিমত রেওয়াজ হয়ে গেছে। শুধু ঈদেই নয়, পহেলা বৈশাখ, বন্ধু দিবস, ভালবাসা দিবস সহ সব বিশেষ বিশেষ দিনে দূরের এবং কাছের প্রিয় মানুষগুলোকে SMS দিতে আর তাদের কাছ থেকে SMS পেতে ভালোই লাগে। এই SMS গুলো বিভিন্নটা বিভিন্ন স্বাদের। আজকের আয়োজন বিভিন্ন স্বাদের এইসব SMS নিয়ে।
কিছু SMS আছে রম্য ধাঁচের। যেমনঃ
আমরা যারা দেশের বাইরে থাকি তাদের মন সাধারনতঃ যেকোন উৎসব পার্বণে খুব খারাপ থাকে। প্রিয়জনদের সব সময়েই মিস করি। কিন্তু বিশেষ বিশেষ দিন গুলো যেমন, পহেলা বৈশাখে, পৌষ সংক্রান্তিতে, ঈদে-পুজোয়-পার্বণে--মনটা অতিরিক্ত খারাপ হয়। আমি দেশের বাইরে ঈদ করছি আজ এগারো বছর হয় প্রায়। মাঝ খানে একবার দেশে গিয়েছিলাম এবং ভাগ্যের ফেরে একটা ঈদ পেয়েও গিয়েছিলাম। বহুদিন পর আমি ছোটবেলার মতন খুশি হয়েছিলাম সেদিন। ঐ একটি উজ্জ্বল
ঈদের ছুটির কারণে ঢাকা শহর এখন অনেকটাই ফাঁকা। হঠাৎ ই এ ঢাকাকে যেন ঠিক চেনা যাচ্ছেনা। রাস্তায় যানজট নেই। যাত্রীর হুড়োহুড়ি নেই। দু-একটা টাউন সার্ভিস যাওবা চলছে, যাত্রীর চাপ নেই। এ ঢাকা যেন যৌবনের উন্মত্ততা হারিয়ে প্রৌঢ়াবস্থা প্রাপ্ত হয়েছে। যৌবনের উন্মাদনা হারিয়ে যেন অনেকটাই ধীরস্থির, শান্ত, স্নিগ্ধ। এটা ঈদের আগের দিন বিকেলের চিত্র।
ক। জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ ইকুয়েডরের দূতাবাসে আশ্রয় নিলেন কেন?