Archive - অক্টো 10, 2013 - ব্লগ

মিঠেকুমড়োর মাঠ আর গোলক ধাঁধাঁর গোলমাল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/১০/২০১৩ - ১০:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


অক্টোবরের কিছু আগে থেকেই, ইউএসএর লোকজনের মাঝে হ্যালোইনের আছড় পড়া শুরু করে। এর জন্য অবশ্য দোকানওয়ালাদেরই কৃতিত্ব(!) বেশি। এরা সব উৎসবের একটু বেশি অনেক আগে থেকেই এমনভাবে সবকিছু বাড়াবাড়ি রকম প্রোমোট করা শুরু করে যেন, মনে হয় আর দিন কয়েক বাকি আছে, এক্ষুণি কেনা-কাটা শুরু করা দরকার।


ঘুরে এলাম আলাস্কার গ্লেসিয়ার বে থেকে

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/১০/২০১৩ - ১০:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক্রুজ-এর স্বপ্ন তথা শুরুর শুরু

কতবার যে দুজনে গল্প করেছি একবার জাহাজে চেপে ঘুরতে যেতে হবে। কোথায় যাবো জানিনা, কিন্তু যেতে হবে। গিন্নী বলে চার রাত-এর ট্রিপ নিলেই যথেষ্ট। আমি বলি পাঁচ রাতের কমে যাওয়া নেই। আন্তর্জাল-এ রকমারী ক্রুজ-লাইন-এর বিজ্ঞাপন, কত যে ‘ডিল’ আসে-যায়। কিছুতেই আর কোন ‘ডিল’ ধরা হয়ে ওঠে না। হঠাৎ করেই হয়ে গেল সেই স্বপ্নপূরণ। ঘুরে এলাম নরওয়েজিয়ান পার্ল-এ চেপে। সাত রাত-এর লম্বা সফর।


বুজিয়ে দেওয়া শৈশব

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/১০/২০১৩ - ৮:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাড়ীর ছাদ থেকে শুধু নারকেল গাছ নজরে আসে। আচক্রবাল শুধু ছাড়া ছাড়া ভাবে বাতাসে দুলতে থাকা দৃঢ় নারকেল গাছ, তাদের বিথি বলা চলে না হয়ত, কিন্তু এমন ঘনত্বে সেটা বললেও এমন ভুল কিছু নয় না, যেন সমুদ্র তীরবর্তী কোন নোনা জলবাতাসের জনপদ। যদিও জনপদটির নাম রাজশাহী, সমুদ্র থেকে অনেক অনেক দূরে, পদ্মা নদীর তীরে হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত। সেদিন ক্যামেরার চোখে বাড়ীর আশেপাশের খানিকটা বার্ড আই ভিউ নেবার ইচ্ছে থেকেই এক ছ


বাংলাদেশে বিদ্যুৎ - রামপাল, রূপপুর ও এর পরে

দিগন্ত এর ছবি
লিখেছেন দিগন্ত (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/১০/২০১৩ - ৬:৪৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশে সাম্প্রতিককালে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও তার প্রভাব নিয়ে যথেষ্ট আলোচনা হচ্ছে। আমি সেই বিষয়ে কিছু ইনফোগ্রাফ ও তথ্য-সংকলন শেয়ার করতে চাই। ল্যাটেখে এখনও ততটা পারদর্শী নই বলে সাধারণ এক্সেল আর গুগল চার্টের তথ্য নিয়েই সন্তুষ্ট থাকছি আপাতত।


মৌচাক ও সেই বাড়িটাঃ ইটালো কালভিনোর গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/১০/২০১৩ - ৪:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দূর থেকে এই জায়গা দেখতে পাওয়া বেশ শক্ত । তবে কেউ যদি এসেও পড়ে ফিরে যাবার পথ সে মনে করতে পারবেনা । একটা সময় এখানে পথ ছিল অবশ্য, তবে আমি কাঁটা গাছের ঝোপ লাগিয়ে সব পথের নিশানা মুছে ফেলেছি । বেশ জঙ্গুলে একটা জায়গায় করেছি বাড়িটা । বাড়িটাকে রাঙিয়েছি মলিন চকের রঙে, জানালা গুলো করেছি লালচে । উপত্যকার ওপাশ থেকে কেউ দেখতে পাবেনা একতলা বাড়িটা ।