খুব ছোট বেলা থেকেই আমি পড়ুয়া। কিন্তু বই পড়ে প্রথম কাদার কথা মনে পরছে যখন ক্লাস ফাইভ এ সাতকাহন পরলাম। দিপাবলি যখন জানল যে ও adopted, তখন দিপার কষ্টে আমিও ভেউ ভেউ করে কাদলাম..ওর দৃঢ় মনোভাব, ওর চরিত্র আমাকে প্রচুর আকর্ষণ করত। আমি চাইতাম দিপার মত হতে। কিন্তু তখন ও জানতাম না যে দিপার ওই কান্নাটা আমাকেও যে কত অসংখ্য বার কাদতে হবে। মাত্র আড়াই বছর পর জানতে পারলাম যে দিপার মত আমিও adopted.দিপার মতই আমিও না
রাজধানী ঢাকার সেই মফস্বল রূপের অন্যতম হৃদয়গ্রাহী আকর্ষণ ছিল তার সবুজ। গাছগাছালিতে ঢাকা পুরো শহরটাই ছিল মনোমুগ্ধকর এক শান্ত নগরী। বৃক্ষপ্রেমী দাদীমার কল্যাণে আমিও বেড়ে উঠতে পেরেছি ছায়াঘেরা সবুজের মাঝে। স্কুলের ছুটিতে গ্রামের নানাবাড়িতে আম কাঁঠালের গাছে অনেক লাফিয়ে উঠেছি। শহুরে ঘড়িবাঁধা রুটিনের শৈশবেও কাছে পেয়েছি আম কাঁঠালের সুবাস। মনে পড়ে জানুয়ারি মাসের শীতের প্রভাতে আমাদের আমগাছে দেখা মিলতো মুকুলে
পাথরের কাছে যাই, বলে সে,
বহুকাল স্থানু পড়ে আছি এইখানে,
একটু ঠেলে দাও, আমি গড়িয়ে গড়িয়ে চলে যাব ঐ নদীটির কাছে
শরীর জুড়ে পেতে চাই একটু গতির আনন্দ।
বরফের চাঁইয়ের কাছে যাই, সে বলে,
তীব্র শীতে জমে গেছে হৃদয়, চারিদিক ধাঁধাঁময় শুভ্র বহুবছর,
আমাকে কেউ বসন্তের দিন দেখাতে নিয়ে যাও
গলে যাব জানি তবু হৃদয়ের উপরে যেন ফোটে বর্ণিল একটি গোলাপ।
আগুনের কাছে যাই, দাউদাউ করে বলে সে,
[justify]একটু ইতিহাস জেনে নেই
শুরু করি আর্মেনিয়ার গণহত্যার ইতিহাস দিয়ে। আর্মেনিয়ার গণহত্যা ছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন আর তার ঠিক তার পরপর তৎকালীন 'অটোম্যান এম্পায়ার'দের ঘটানো একটি সুপরিকল্পিত গণহত্যা। নারী-পুরুষ-শিশু নির্বিশেষে এই গণহত্যার সাথে চলে ধর্ষণ। এই গণহত্যার কারণে মৃতের সংখ্যা ধরা হয় এক থেকে দেড় মিলিয়নের মধ্যে।
[justify][justify]বাংলাদেশে এখন একটা বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে শহর-গ্রাম নির্বিশেষে সবার কাছে সুলভমূল্যে বিদ্যুৎ পৌছে দেয়া। দেশের পচিশ মিলিয়ন পরিবারের মধ্যে মাত্র চার মিলিয়নের কাছে এখন পর্যন্ত আমরা বিদ্যুতের সংযোগ দিতে পেরেছি।১ বাকি যে একুশ মিলিয়ন (দুই কোটি দশ লাখ) পরিবার বাকি থাকলো, তারা যে অচিড়েই বিদ্যুৎ সংযোগ পাবে, অবস্থাদৃষ্টে
১। পিটারের রুচি গেল চলে!
খাবারে রুচি, তুমি সবসময়ই পাবে
যদি রাখো মনটাকে হাসিখুশিভাবে
-পিটার র্যাবিট
অনেক দূর হেঁটে এসেছি বলে তো মনে হয়না। তবুও পেছনে তাকালেই দেখি মাইলের পর মাইল পথ। কত কথা বলার তো বাকি ছিল। কিন্তু ফুরিয়ে যাচ্ছে কেনো? কেনো 'কেউ কথা রাখেনি'? কেন সব পরবাস্তব আমার আস্তিনেই এসে ভিড় করে? কেন সব যায়গায় গিয়ে আমিই হেরে যাই? মানুষ হিসেবে বোধ আর প্রত্যয় নিয়ে শুধু 'মানুষ' হবার রাস্তাটা মসৃণ নয় সেটা অনেক আগেই জেনেছিলাম। কিন্তু কখনো কখনো এত ক্লান্ত লাগে কেনো? একটু আশ্রয় আমার জন্যে জুটেনা কেন?
( (১)
-"মালটা ওরকম মুখ লটকে পড়ে আছে কেন রে শিবু?" বাবলু-দার চায়ের ঠেকে পা দিয়েই রানার প্রশ্ন।
-"আরে, এসে থেকেই দেখছি সমুর মুখে লোডশেডিং। সফটওয়্যার ইঞ্জিনীয়ারের কি আর এখন আমাদের মত বেকারদের ঠেকে বসা পোষায়?"
সমু হাত নেড়ে বলল "রোববার সকালে অফিসের কথা তুলবিনা শালা। ঘেন্না ধরে গেল এই আই-টির চাকরিতে। ধুর-ধুর।"
১৯৭৫
-মারি আইসসোছ না? মারি ন আইউছ? মাইর হাইয়েরে মাইয়া ফোয়ার ডইল্লা ইক্কাই ইক্কাই হাঁদদদে না ব্যাডা? যা দুরো ইঁউত্তুন। মাইর হাইয়েরে আঁর হাঁছে নোয়াবি। চো**নীর ফোয়ার মাথা ফুডাই আঁর হাছে আবি। (মেরে আসছস, মেরে আসিস নাই? মাইর খেয়ে মেয়েমানুষের মতো কাদতেছিস? যা দুর হ এখান থেকে। মাইর খেয়ে আসবি না আমার কাছে, .....তার মাথা ফুডাই তারপর আসবি আমার কাছে)