সকালে ব্রেকফাস্ট টেবিলে চায়ে চুমুক দিতে দিতে ল্যাপটপ ওপেন করতেই নিউজ ফিডে আওরঙ্গের ছবিটা ভেসে উঠলো। হেমায়েত উল্লাহ আওরঙ্গ। সন্ত্রাসী ছাত্রনেতা হিশেবে ব্যাপকভাবে পরিচিতি অর্জনকারী একজন বঙ্গবন্ধু প্রেমিক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মহসিন হলে আড্ডা পেটাতে গিয়ে আওরঙ্গ সম্পর্কে কতো কাহিনি যে শুনেছি!
দক্ষিণ আফ্রিকার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে ক্ষোসা(Xhosa) জাতির আদি নিবাস, এই উপকথা তাদের।
এক গ্রামে এক ভারী সুন্দরী মেয়ে ছিল, নাম তার মঞ্জুজা। বালিকাবেলা থেকেই সে ছিল সঙ্গীতে আর নৃত্যে খুবই দক্ষ। আশেপাশের পাঁচটা গ্রাম থেকে বিবাহাদি আনন্দানুষ্ঠানে তার নৃত্যের অনুরোধ আসতো। মঞ্জুজা নিয়মিত নানা বিবাহ আসরে নৃত্যের আহ্বান পেয়ে যেত, আনন্দের সঙ্গে নৃত্য প্রদর্শন করতো।
খেয়াল করে দেখলাম, বর্ণবাদ ব্যপারটা পশ্চিমাদের মধ্যে প্রবল, এইরকম একটা ধারণা একচেটিয়াভাবে চালিয়ে দেয়ার একটা প্রবণতা আমাদের বাঙ্গালীদের মধ্যে আছে। স্কটল্যান্ডে এক ব্রেড এন্ড ব্রেকফাস্টে বা অস্ট্রেলিয়ান আউটব্যাকের এক সার্ভিস স্টেশানে কে কি অভিজ্ঞতার শিকার হয়েছিলো, সেইটা আমরা অনেকেই ফলাও করে বলি।
এককালে আমরা সামার ভ্যাকেশনে আম্মুর সাথে ঈশ্বরদী যেতাম। আব্বু আমাদের রাখতে না গেলেও আনতে ঠিক যেত। আমরা ম্যালা দিন আব্বুকে ছাড়া ঈশ্বরদী থাকার প্রস্তুতি নিয়ে নাচতে নাচতে চলে যেতাম। আর আব্বু সাত দিন পার হতে না হতেই অফিস থেকে ছুটি নিয়ে আমাদের নেবার জন্য ঈশ্বরদী চলে যেত। সে এক ভারী বিরক্তিকর অবস্থা ছিল। আব্বুকে দেখলে তখন খুব রাগ হতো! কী দরকার ছিল আসার?!
অণু দা,
আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতার শেষ নাই আমার, কারণ বেসিক্যালি আপনার পোস্ট পড়েই প্রকৃতির প্রেমে পড়ে গিয়েছিলাম। এখনো যখন সকাল বেলা কফি নিয়ে বের হই ক্লাস করব বলে, ক্লাসের কথা ভুলে গিয়ে খরগোশের দিকে তাকিয়ে থাকি, আপনার কথা মনে হয়। আপনার পোস্ট না পড়লে ওদের কে নিয়ে এত্ত এত্ত চিন্তা করতাম না।
খুব ভাল থাকুন আপনি। অনেক অনেক পোস্ট দিয়ে যান।
নিশিতা
কাম্পোফনতানা(campofontana)এক পাহাড়ি জনপদ যেখানে একাধিক গুচ্ছগ্রাম(contrada)মিলিয়ে সর্বমোট ১১২ জন মানুষের বসবাস। পাহাড়ের ঢালে ৫/৬টি পরিবার নিয়ে গড়ে উঠে এক গুচ্ছগ্রাম। জীবিকার তাগিদে এই পরিবারগুলি বংশ পরস্পরায় করে আসছে পশুপালন আর কৃষিকাজ। আদিম এই পেশায় নেই কোনও ধরাবাঁধা ঘণ্টাসূচী, শহুরে মানুষদের মতন উইকএন্ডের সকালে লেপমুড়ি দিয়ে বিছানায় একটু আড়মোড়া দেয়ার অবকাশ নেই কাম্পোফনতানাবাসির। দুধ ধোয়াতে উঠতে হবে বছরের প্রতিটি দিন ভোরের আলো না ফুটতেই।
লাল চুলের একজন জার্মান ছাত্রী তার বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়া তে ঢুকল হন্তদন্ত হয়ে। কাউন্টার থেকে মেন্যু পছন্দ করে বিল চুকিয়ে গিয়ে একটি টেবিলে বসল সে। খাওয়া শুরু করতে গিয়ে তার খেয়াল হল যে সে কাটা চামচ আনতে ভুলে গিয়েছে। অগত্যা তাকে উঠতে হল কাটা চামচ নেয়ার জন্য। “আমার কাটা চামচ টা প্লিজ”-কাউন্টারে গিয়ে হাসি মুখে বলল সে। কাউন্টারে থাকা লোকটিও তাকে হাসি ফিরিয়ে দিয়ে কাটা চামচ দিয়ে দিল।
১।
ইচ্ছে হয় অন্ধ হই
সম্মোহনের সিঁড়ি পার হতে হয়
ইচ্ছে হয় বৃষ্টিস্নান
জ্বলন্ত দুপুর ডাকে সকল সময়
২।
হাত তুলে দেই হাতে
অদল বদল করি হাতের রেখা
হাত তুলে নিই হাতে
আমার সকল ভুল
তোমার ভুলের চোখে দেখা
৩।
এত দেখে শিখিনি জীবনের রঙ
কীভাবে বৃষ্টি নামে-মেঘের স্বনন
এত এত ঝড় গেল-ঝরা পাতা আসে
ঘুম ভেঙে পা রাখি
সকালের ঘাসে
৪।
উড়বার দিন
দিকভ্রান্ত
আকাশ অসীম
৫।