‘’মামা, আরো জোরে বল কর।‘’- ৬ বৎসর বয়সী অভ্রের কোন ক্লান্তি নেই। সেই সকাল থেকে টানা ব্যস্ত রেখেছে নির্ঝরকে। কখনো প্লেন নিয়ে, আবার কখনো পুচকে ক্রিকেট ব্যাট নিয়ে। কখনো সখনো করছে গল্প শোনার আবদার! আবার সময় করে কার্টুনও দেখছে মামাকে নিয়ে। কোন আনন্দই বাদ দিতে রাজী নয়। অথচ পড়াশোনায় একদম মন নেই। রীতা ভাবির মেয়েটা কত ভাল রেজাল্ট করেছে স্কুলে!
[justify]
বিয়ের ঝোঁকে ছুটছে লোকে
মোটা এবং পাতলাতে
চুনোপুঁটি রাঘব বোয়াল
এবং রুইয়ে কাতলাতে।
সম্প্রতি বাংলাদেশে বিপিএল টি-টুয়েনটি নামে একটি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট হয়ে গেল।
বিগত ০৯-০২-২০১২ ইংরেজী তারিখে বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি জনাব জিল্লুর রহমান অনুষ্ঠানটির উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
সম্প্রতি বাংলাদেশে বিপিএল টি-টুয়েনটি নামে একটি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট হয়ে গেল।
এই ব্লগেতে লেখতে গিয়ে
আমি আর ছড়া কাটব না,
কারণ বিপদ রয়েছে যেখানে
সেই পথে আর হাঁটব না।
নিরাপদ বেডরুমের দাবিতে
ব্যানার ফেস্টুন আর ঘাঁটব না।
ব্যঙ্গচিত্র আঁকতে গিয়ে
পেন্সিল আর ছাঁটব না।
নিরাপত্তার দুশ্চিন্তায়
চায়ের কাপ আর চাটব না।
'স্বাভাবিকভাবে মরতে চাই'
এ পোস্টার আর সাঁটব না।
এই ব্লগেতে লেখতে গিয়ে
আমি আর ছড়া কাটব না।
শুধুই দেব খবরটুকু
নেইকো কোন ভয়,
সবাই এখন খুব নিরাপদ
সারাদিনটায় মনে থাকে না অত, কিন্তু শেষ বিকেলটায় এসে শুভ’র সময় আর কোন মতেই কাটতে চায় না। বলতে গেলে শরীরের অংশ হয়ে ওঠা চেয়ারটাকে একেবারে অসহ্য লাগতে থাকে, ছোট্ট এক খন্ড নিজের ভূবন হয়ে ওঠা কিউবিকলটাকে মনে হয় নির্ভেজাল জেলখানা, সাদা টেবিলের ওপর একাকী পড়ে থাকা কালো মাউসটাকে মনে হতে থাকে কিলবিলে ইঁদুর, ইন্টারনেট আর দুনিয়া ঘোরার জানালা থাকে না- এক নিমেষে হয়ে পড়ে পৃথিবী আড়াল করা ঝাপসা পর্দা।
চাঁদবাগানের মাথার ওপর বাঁশ উঠেছে ঐ
বাঁশটা দেবো, মাগো আমার মোমটাদিদি কই?
মণিমালার খাটের তলে
ভারতীয় প্রোডাক্ট জ্বলে
কালো ধোঁয়ায় ঘুম আসে না, প্রচণ্ড হইচই!
বাঁশটা দেবো, মাগো আমার মোমটাদিদি কই...
টিউবওয়েল এর ব্যবহার নিয়ে প্রচার প্রচারণা হয়েছে, কারণ কেউ না কেউ এ থেকে টাকা বানাতে পেরেছে। সেখানে ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ২০ মিনিট রাখলেই পানি ডাইরিয়াটাইপ জীবানু মুক্ত হয়ে যায়, এই কথাটি প্রচারিত হচ্ছে না। কারণ, এ থেকে টাকা বানানোর উপায় নেই[১]। ওদিকে টিউওয়েলের পানি ব্যবহার করতে গিয়ে আর্সেনিক সমস্যায় ভুগছে বিশাল জনপদ। একটা প্রযুক্তি আবিষ্কারের সাথে সাথে 'বাজারজাত' করাও কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা