১৯৮০ সাল, পাকিস্তান। প্রফেসর আবদুস সালাম সবেমাত্র পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরষ্কার লাভ করেছেন। তার ছাত্র ড.
গত কিছুদিনে দুটি খুবই নতুন ধরণের খবর চোখে পড়ল। প্রথমে অক্টোবরের আঠার তারিখ একটি তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক প্রদর্শনীতে একজন খুবই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী দেশে ইন্টারনেট অব থিংকস, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি, রোবোটিকস এসব প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষতা বাড়ানোর কথা বলেছেন। এরপর নভেম্বরের ষোল তারিখ জানতে পারলাম ঢাকার একটি রেস্তোঁরা রোবট পরিচারক নিয়োগ দিয়েছে। মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। কারণ, আমার ধারণা দেশের সব ভাল ভাল আ
আজ (১০ নভেম্বর ২০১৭, শুক্রবার) প্রথম আলোর সাহিত্য সাময়িকী শিল্প সাহিত্য পাতায় অদিতি ফাল্গুনীর যে ছোটগল্পটি ছাপা হয়েছে "[url=http://www.prothom-alo.com/art-and-literature/article/1362201/%E0%A6%AA%...
[justify]২০১৭ সাল ‘অক্টোবর বিপ্লব’ তথা ‘রুশ বিপ্লব’-এর শতবর্ষপূর্তির বছর। বিপ্লবের দিনটা গ্রেগরিয়ান পঞ্জিকা মতে ৭ই নভেম্বর হলেও সেসময় রাশিয়াতে ব্যবহৃত জুলিয়ান পঞ্জিকা অনুসারে ২৫শে অক্টোবর তাই এর নাম অক্টোবর বিপ্লব। একে ‘অক্টোবর বিপ্লব’ বলা ঠিক নাকি ‘রুশ বিপ্লব’ বলা ঠিক সেসব নিয়ে ঢেড় কথা হয়েছে, সে বিষয়ে আর কথা না বাড়াই।
দৈনিক প্রথম আলোর ১৯ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আজকের পত্রিকার প্রথম পাতায় সম্পাদক মতিউর রহমান লিখেছেন "প্রথম আলো সাহসের ১৯ বছর" সেখানে প্রথম আলোর ১৯ বছরের চেয়ে বাংলাদেশের দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস নিয়েই তিনি আলোচনা করেছেন। ১৯৬২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত ইতিহাস তুলে ধরেছেন। প্রথম আমলে তিনি নিজে ছিলেন ছাত্র রাজনীতির অংশ, বর্তমানে সম্পাদক রাজনীতির। সেই অভিজ্ঞতাই লিখেছেন। পড়ছিলাম লেখাটা। এক পর্যায়ে এসে চমকে গ
গত দুইদিনের আলোচিত খবর – ঢাকা “বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক সামিয়া রহমান ও অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক সৈয়দ মাহফুজুল হক মারজানের যৌথ গবেষণা প্রবন্ধে চৌর্যবৃত্তির অভিযোগ এসেছে” [১]।
মিশেল ফুকোর ‘দ্যা সাবজেক্ট অ্যান্ড পাওয়ার’ শিরোনামের লেখাটি পাতার পর পাতা চুরি করার অভিযোগ উঠেছে সামিয়া ও মারজানের বিরুদ্ধে।
ঘুমিয়ে থেকে থেকে অনেক সময় গিয়েছে তোমার। ঘুমিয়ে থেকে আমারও সময় গিয়েছে অনেক। দেখছি, পাতাবাহারের দিনে শূন্যে কুণ্ডলি পাকাতে-পাকাতে একটি ঘাসফড়িং নেমে আসছে আমাদের দিকে। দেখছি, এক উদভ্রান্ত যুবক শূন্যে তর্জনী পাকিয়ে কথা বলছে সন্ধ্যার আকাশে। দেখছি, কয়েকটা পাখি ডানা ঝাপটিয়ে ছুটে গেল দ্বিকবিদিক।
সাত বছর আগের এই দিন আমার জীবনটা আলো করে জীয়ন আমাদের কোলে এসেছে। এখনও কথা বলতে শিখেনি। কিন্তু এখনও সে আমাদের জানের টুকরা। তার বন্ধু নেই একজনও। কিন্তু সে আমাদের বেস্ট ফ্রেন্ড, আমাদের পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দু। আমাদের এই যাত্রা দীর্ঘ, আর পথ বন্ধুর। তবু আশা হারাবার কিছু নেই। কারণ আমরা জানি, সংসার সাগরে দুঃখ তরঙ্গের খেলা আশা তার একমাত্র ভেলা।
আমাকে ভাবায় অভিজিৎ রায়
এই দেশ নেয় না হত্যার দায়...
আমাকে ভাবায় অভিজিৎ রায়
মানুষের মানসের মুক্তির দায়
কাঁধে নিয়েছিল ঐ অভিজিৎ রায়
তাই তাকে ফালাফালা করে দিল হায়
এদেশের শেয়াল আর কুকুরের ছায়
আমাকে ভাবায় অভিজিৎ রায়......
আমাকে কাঁদায় অভিজিৎ রায়
বিষ্ফলা এদেশের মানুষের রায়
সকল সময়ে তার বিপক্ষে যায়
এই কথা জেনেও সে লিখে গেছে , হায়
আমাকে কাঁদায় অভিজিৎ রায়---
এ দেশ তো চায় নি অভিজিৎ রায়
তখন কৈশোর থেকে সদ্য তারুণ্যে পা দিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ে খোলা হাওয়ায় দাঁড়িয়ে আছি ঠিকই কিন্তু ঘরের মধ্যে বেড়ে ওঠা কৈশোরের বাল্যভাবটা তখনও কাটেনি। তখনকার আমিকে মনে পড়লো রবীন্দ্রনাথের কবি-কাহিনী কবিতার কয়েকটি চরণের মধ্যে-
“নদীর মনের গান বালক যেমন
বুঝিত, এমন আর কেহ বুঝিত না।
বিহঙ্গ তাহার কাছে গাইতো যেমন
এমন কাহারো কাছে গাইতো না আর।
তর কাছে সমীরণ যেমন বহিত
এমন কাহারো কাছে বহিত না আর। ”