বেশিরভাগই দেখা যেতো রিকশার পেছনে, কখনও কখনও টেম্পো কিংবা স্বল্প পাল্লার বাস গুলোর গায়েও লেখা থাকতো “মায়ের দোয়া”। রিকশার পেছনে ছবির সঙ্গে কিংবা ছবি ছাড়াই শ্রেফ “মায়ের দোয়া” দেখা যেতো। কেউ কেউ রিকশার পেছনের প্যানেলে ধর্মীয় বাণীও লিখে রাখতো, তবে “মায়ের দোয়া”র সঙ্গে কারো প্রতিযোগিতা চলতোনা। মনে হতো একরকম রক্ষাকবচের মত লেখাটা রিকশার জন্য একটা আবশ্যিক পূর্বশর্ত হয়ে উঠেছিলো। যেখানে রিকশার পেছনের প্যানেলে
১.
আগামী দিনের ভাষার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হবে অনুবাদযোগ্যতা।
একজন আগামী দিনে মানুষের যোগাযোগ এবং ব্যাপ্তি হবে
বহু দেশ এবং বহু ভাষার মানুষের সঙ্গে।
আগামী ইন্টারনেট নির্ভর বিশ্বের একজন নাগরিকের সম্পর্ক থাকবে শুধু তার ভাষার নয়, বিশ্বের নানা ভাষার মানুষের সাথে।
প্রযুক্তি নির্ভর অনুবাদ যন্ত্রের বিকাশের ফলে সব ভাষার মধ্যে একটা সাধারণ সার্বজনীন ব্যকরণ গড়ে উঠবে।
২
১.
ইংরেজিতে ভোজ্য প্রাণী আর তার মাংসের নাম দু'রকম। এ খিটকেল বাংলায় নেই। গরুর মাংসকে আমরা গরুর মাংস বলি, ঝামেলা শেষ। কিন্তু ইংরেজিতে গরু হচ্ছে কাউ, কিন্তু তার মাংস বিফ। বাছুর কাফ, কিন্তু তার মাংস ভিল। ভেড়া ল্যাম্ব, কিন্তু তার মাংস মাটন। হরিণ ডিয়ার, কিন্তু তার মাংস ভেনিসন। শূকর হগ/পিগ/বোর/সোয়াইন, কিন্তু তার মাংস পর্ক। সেদিন এক ভিডিওতে জনৈক পণ্ডিতের কাছে এর চমৎকার একটা ব্যাখ্যা পেলাম। ইংরেজিতে মাংসবাচক শব্দগুলো ফরাসি থেকে এসেছে, যখন ইংল্যান্ড শ'তিনেক বছর ধরে ফরাসি দখলে ছিলো। জ্যান্ত প্রাণীগুলোর নাম অ্যাংলো-স্যাক্সন রূপ নিয়ে রয়ে গেছে, কারণ ওগুলো পেলেপুষে সরবরাহের দায়িত্ব ছিলো বিজিত ইংরেজের। আর সে দুর্মূল্য পশু কেটেকুটে রেঁধে পরিবেশন করা হতো বিজয়ী ফরাসিভাষী কেষ্টুবিষ্টুদের। ছোটোলোক যোগানেওলার ভাষায় তাই জ্যান্ত প্রাণীর নাম টিকে গেলো, অভিজাত খানেওলার ভাষায় রয়ে গেলো মাংসবাচক নামগুলো।
[justify]শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের উপন্যাস ‘নয়নশ্যামা’ খুব একটা আলোচিত উপন্যাস নয়। এই উপন্যাসকে ভিত্তি করে ১৯৮৩ সালে নীতিশ মুখোপাধ্যায়ের বানানো সুমিত্রা মুখোপাধ্যায়, প্রবীর রায়, সন্তু মুখোপাধ্যায়, রঞ্জিত মল্লিক প্রমুখ অভিনীত ‘নয়ন শ্যামা’ চলচ্চিত্রটি আরও অনালোচিত, কারণ সেটি সিনেমা হলে কখনো
আমাদের পৃথিবীর বর্তমান অবস্থা সবসময় এরকম ছিলোনা। এর বহু পরিবর্তন হয়েছে। ধারণা করা হয়, এবং ভূতত্ত্ববিদগণ প্রমাণও পেয়েছেন যে আজকের যে বিভিন্ন মহাদেশ তারা একসময় খুব কাছাকাছি অবস্থান করে একটা মহা-মহাদেশ তৈরি করেছিলো। যাকে আমরা পাঞ্জিয়া বলে জানি। পরে বিভিন্ন অংশ ভেঙে, ভূগর্ভের টেকটোনিক প্লেটের কারিকুরিতে আমরা ছড়িয়ে ছিটেয়ে পরেছি।
কৃত্রিম মানুষ কি তৈরি করা সম্ভব? ব্যাপারটা আমার-আপনার মতো অনেককে ভাবাতে বাধ্য। বিজ্ঞানীদেরও ভাবিয়েছে। সেই ভাবনা, প্রশ্ন, কৌতুহল থেকে বেশ কিছু গবেষণায় অগ্রগতি ঘটেছে। মানুষকে ক্লোন করা, বা নতুন করে শুধুমাত্র একটি কোষ থেকে তৈরি করার সম্ভাবনা জাগিয়েছে নিধিকোষ গবেষণা। সেসব নিয়েই আজকের আলোচনা।
সম্প্রতি বাংলাট্রিবিউন এর অনলাইন সংস্করনে চট্টগ্রাম ওয়াসাকে নিয়ে একটা খবর চোখে পড়ল ( http://www.banglatribune.com/country/news/306261/৯৫টি-শহরকে-পেছনে-ফেলে-সেরা-হিসেবে-আন্তর্জাতিক )১ সোস্যাল মিডিয়ার কল্যানে হয়তো আপনাদের চোখেও খবরটি এসেছে। খবরের শিরোনাম অনেকটা এরকম -
[প্রতিকৃতি: আকাশলীনা নিধি]
মোট চারবার তাঁকে ফিরতে হয়েছে এই বাংলায়। জীবিতকালে দুইবার, মৃত্যুর পর দুইবার!
আহা রে---এই লোকটার এত ভালো হবার কোনই দরকার ছিল না! ছোট দেশের ছোট ছোট মন নিয়ে ঘুরে-বেড়ানো মানুষ আমরা। বড় মাপের মানুষ এই দেশে আঁটবে কেন?
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবালের ওপর প্রাণঘাতী, বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। তাঁর আশু আরোগ্য কামনার পাশাপাশি আমাদের নিম্নলিখিত পর্যবেক্ষণ ও পরামর্শগুলো প্রশাসন ও সুবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চাই।