বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্যে গঠিত 'এলিট ফোর্স' র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন ওরফে র্যাব ভেঙে দেওয়ার জন্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে চিঠি লিখেছেন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ নামের একটি মৌসুমী মানবাধিকারবারি সংগঠনের এশিয়া অঞ্চলের প্রধান, ব্র্যাড অ্যাডামস [সূত্র]।
শেষ পর্ব নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হতে অনেক দেরী করে ফেললাম; নিত্যদিনের যান্ত্রিকতা তো আছেই, তার উপর গেল বিশ্বকাপ। কি করি বলুন! আশাকরছি এই লেখাটা পড়ে অপেক্ষা করে থাকার ক্ষোভটা বেমালুম ভুলে যাবেন।
পিছনের পর্বগুলো এখানে সাজানো পাবেন চমৎকার ভাবে, ধন্যবাদ সচলায়তনকে।
শেষের শুরুটা তাহলে শেষ করে ফেলা গেল, আসুন তাহলে শেষের শেষটা নিয়ে লেগে পরি।
গিয়েছিলাম কাঁচাবাজারে। গিন্নি বিরাট এক ফর্দ ধরিয়ে দিয়েছিলেন। তা দোকানিদের সাথে দরাদরি, বকাঝকা করে ফর্দমাফিক মালপত্র কেনা হলো বটে তবে ততক্ষণে আমার ব্রহ্মতালু দিয়ে আগুনে তাপ বেরুচ্ছে। যাহোক, হেকেডেকে রিক্সা জোগাড় করে ঝাকামুটে আমায় রিক্সায় তুলে দিলে। বাড়ি ফিরলাম। রিক্সা থেকে নেমে বাজারের থলেগুলো গুছিয়ে নিয়ে এক পা এগুতেই মাথাটা কেমন ঘুর দিয়ে উঠলো। হাতের থলে ফেলে দিয়ে কোন রকমে রিক্সার হুড ধরে সে যাত্রা
হালনগদঃ
চোর আলোকিত বাংলাদেশ পত্রিকা চুরি করেই চলেছে।
চোর আলোকিত বাংলাদেশ পত্রিকা কর্তৃক আজকে জুলাই ১৮ , ২০১৪-র চুরি, সম্পাদকীয় পাতায় নীতি গল্প -
http://www.alokitobangladesh.com/editorial/2014/07/19/85967
উপরের লেখাটির জন্য আলোকিত বাংলাদেশ পত্রিকা চুরি করেছে আমার করা ঈশপের গল্প-র অনুবাদের ৫ নং গল্প। আমার অনুবাদের লিঙ্ক এখানে
http://www.sachalayatan.com/ek_lohoma/50053
বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে বিভিন্ন মানুষের প্রতিক্রিয়া দেখছি। বিভিন্নরকমভাবে আমরা আমাদের প্রিয় দলের বা বিপক্ষ দলের খেলাকে বর্ণনা করি। আবেগাপ্লুত হয়ে অনেকভাবে বোঝানোর চেষ্টা করি খেলাটা কী দারুণ বা কী বাজে হয়েছে, কোন দল কত ভাল খেলেছে ইত্যাদি।
কিন্তু ইদানিং, খেলার ধরন বোঝাতে একটা শব্দের ব্যবহার প্রায়ই দেখছি- 'রেইপ' বা 'ধর্ষণ'।
যেমন, মানুষ অবলীলায় বলে যাচ্ছে-
নেইমারের ও ডি মারিয়ার সেমিফাইনাল খেলার অনিশ্চয়তা বা বিভিন্ন ফুটবলদদের ভীড় ঠেলে পত্রিকায় জায়গা করে নিলেন ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। এবং স্বাভাবিক ভাবেই সোশ্যাল মিডিয়াতে শুরু হয়ে গেছে তার পক্ষ ও বিপক্ষ নিয়ে কথার তুবড়ি। আমিও ব্যাতিক্রম নই। আর সচল-ই বা বাদ থাকবে কেন এই আলোচনা থেকে?
গত আট মাসে সাকিব বেশ কয়েকবার সমালোচনার শিকার হয়েছেন। একটু চোখ বুলিয়ে নেই সেখানেঃ
[[i]এই লেখাটি প্রথমে আমি বিডিনিউজ২৪.কমের জন্য লিখি প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে মুহম্মদ জাফর ইকবালের তৃতীয় লেখাটি প্রকাশিত হওয়ার পর পর। কিন্তু পর দিনই নুরুল ইসলাম নাহিদের লেখাটি আসায় পরিস্থিতি পাল্টে যায় (আমার লেখাটি কিছুটা প্রাসংগিকতা হারায়)। কিছুদিন পরে আমি আবার ঘষামাজা করি কিন্তু দেখা যাচ্ছে এর মধ্যে তদন্ত কমিটি আর শিক্ষাবিদদের সাথে মন্ত্রণালয়ের সভা হয় এবং পরিস্থিতি ঘন ঘন পাল্টাচ্ছে। আমি তাই লেখাটি প্র
এসেছে নতুন শিশু, তাকে ছেড়ে দিতে হবে স্থান,
জীর্ণ পৃথিবীতে ব্যর্থ, মৃত আর ধ্বংসস্তুপ-পিঠে
চলে যেতে হবে আমাদের ।
চলে যাব-তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ
প্রাণপনে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল,
এ বিশ্বকে এ-শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি--
নব জাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার ।
বহুদিন কোন ব্লগ লিখা হয় না। এমনকি ছাইপাশ যে কাজগুলি নিয়মিত করে যাই সেগুলিও আপলোড করা হচ্ছে না ব্যক্তিগত ব্লগেও। আলসেমি একটা নাতি-ক্ষুদ্র কারণ হলেও অবশ্যই তা প্রধান নয়। গত পাঁচ বছর ধরে যে শখের বোঝাটা কাঁধে নিয়েছিলাম 'এ আর কী' ভেবে, সেটা যে নিজের ওজনের চাইতে এভাবে শতগুণ ভারী হয়ে ওঠবে সেটা কি আর মূর্খ মাথায় বুঝেছিলো ! কাঁধে চাপতেই দিনে দিনে ভারী থেকে ভারী হয়ে ওঠা বোঝাটা বুঝিয়ে দিলো ঠিকই, গরু কি সাধে গাছে চড়ে ! কথা ছিলো এই জুনেই কাজটার মুখ বাঁধবো, কিন্তু তা আর হলো কই ! এখন তা প্রলম্বিত করে জুলাইকে টার্গেট করলাম। কোনভাবে ওটা ঘাড় থেকে নামলে আর পায় কে, চুটিয়ে ব্লগিং চলবে আবার ! এ-আশাতেই বুক বাঁধি। কিন্তু এদিকে সচলের আবির্ভাব তিথি যে পেরিয়ে যায় ! কী আর করা ! তাই এই উৎসব-মুখর (?) সংযমের মাসে সকল সহ-সচলের জ্ঞান-গম্যি-ক্ষেমার প্রতি অবিচল আস্থা রেখে আরেকটি ফাঁকিবাজি পোস্ট ! এবং
সচলায়তনের এই আবির্ভাব-তিথিতে সবার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা। সচল থাকুন, সচল রাখুন। প্রিয় সচলায়ন অনেক অনেক দীর্ঘায়ু হোক।
…