Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

বিজ্ঞান

ডারুইনঃ সুকুমার রায়

অবনীল এর ছবি
লিখেছেন অবনীল (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০৬/২০২০ - ১:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ সুকুমার সমগ্রতে লিখেছে - 'সন্দেশ' পত্রিকার অন্যতম মুখ্য উদ্দেশ্য ছিল সমসাময়িক ঘটনাবলী এবং যাবতীয় সাংস্কৃতিক বৈজ্ঞানিক সংবাদকে সহজবোধ্য ভাষায় উপস্থিত করা। প্রতিষ্ঠাতা-সম্পাদক উপেন্দ্রকিশোর এ ধরনের রচনা লিখেছেন, পরবর্তীতে সম্পাদক সুকুমার রায় তৎকালে এবং তার আগে যে-সমস্ত বৈজ্ঞানিক ও ঐতিহাসিক আবিস্কার হয়েছে, আধুনিক সংস্কৃতির ক্ষেত্রে যেসব উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটেছে - সেসব তথ্যবহুল সংবাদ 'সন্দেশ' পত্রিকায় নিয়মিতরূপে, অত্যন্ত সরসভাবে পরিবেষণ করতেন। বিজ্ঞানের তথ্য নিয়ে লেখার মুশকিল এই যে, এককালের প্রতিপাদ্য পরবর্তী কালে বদলে যায়; বিভিন্ন ইওরোপিয় গ্রন্থ বা পত্রপত্রিকা থেকেও এসব তথ্য আহুত হয়েছে। কিন্তু এই রচনার মূল্য অন্যত্রঃ সেটি হচ্ছে লেখকের বলবার ভঙ্গী এবং এই ভঙ্গী সুকুমারের সম্পূর্ন নিজস্ব। তাছাড়া, উনিশ শতাব্দের মধ্যভাগে আর বিশ শতাব্দের প্রথমাংশে পাশ্চাত্ত্য জগতে বিজ্ঞান ও সভ্যতার অগ্রগতি নিয়ে যে বিস্ময় ও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছিল - এ দেশে শিক্ষিতজনের মধ্যেও তার আলোড়ন লেগেছিল। এই লেখাগুলিতে অন্তর্নিহিত রয়েছে সেই একই আগ্রহ ও উদ্দেপনাঃ সুকুমার কিশোর মনে তাকে সঞ্চারিত করতে চেয়েছিলেন। এই সমস্ত গদ্যরচনা কবি এবং কথাকোবিদ্‌ সুকুমার রায়ের অন্য পরিচয় উদঘাটন করবে।

এর মধ্যে থেকে একটি প্রিয় প্রবন্ধ বেছে নিয়ে সচল পাঠকের সামনে পরিবেশন করা হলো। ]


কম্পিউটার বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে প্রাণঃ এক প্রাগৈতিহাসিক, বিবর্তনশীল প্রাকৃতিক সফটওয়ার

অবনীল এর ছবি
লিখেছেন অবনীল (তারিখ: রবি, ১২/০১/২০২০ - ১১:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমরা যদি একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোন থেকে জীববিজ্ঞানকে পর্যালোচনা করি তাহলে দেখবো, আসলে এর মূল উপজীব্য বিষয় হচ্ছে ইনফরমেশন বা তথ্য। তবে আজকের দিনে শুধু জীববিজ্ঞানেই নয় তাত্ত্বিক পদার্থবিদ্যা, এমনকি কোয়ান্টাম মেকানিক্স-এরও মূল উপজীব্য বিষয় হতে শুরু করেছে তথ্য - কিউবিটস। কিন্তু জীববিজ্ঞান পদার্থবিদ্যা থেকে একটু ভিন্ন ধরনের তথ্য নিয়ে কাজ করে যাকে বলা হয় - এলগরিদমিক তথ্য - বিজ্ঞানীরা যখন বলেন ডিএনএ একটা কম্পিউটার প্রোগ্রামের মত, যখন এভো-ডেভো (এভোলিউশনারী ডেভেলপমেন্টার বায়োলজি) ভ্রূনের ক্রমবিকাশে ডিএনএ প্রোগ্রামের বর্ণনা দেয়, সেটা এক প্রকার এলগরিদমিক তথ্যের কথাই বলে।


তাক থেকে নামিয়ে – ০২

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ৩১/১২/২০১৯ - ১০:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


হলুদে স্নায়ুবিষ!

আশরাফ মাহমুদ এর ছবি
লিখেছেন আশরাফ মাহমুদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৯/২০১৯ - ৬:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]১
আপনি যদি বাঙালি খাবার কিংবা উপমহাদেশের খাবার খেয়ে থাকেন তবে ধরে নিতে পারি যে আপনি হলুদ-সমৃদ্ধ (Turmeric) খাবার খান। তবে এই ক্ষেত্রে আপনার জন্য একটি ভয়াবহ দুঃসংবাদ আছে, বিশেষত আপনি যদি বাঙলাদেশে বাস করে থাকেন ও খাবারে হলুদ ব্যবহার করে থাকেন!


স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষকদের নতুন গবেষণা মতে বাঙলাদেশে উৎপাদিত হলুদে ব্যবসায়ীরা (কিংবা উৎপাদনকারীরা) সীসা (lead) মেশাচ্ছেন, হলুদকে আর-ও হলদে রঙা করে দৃষ্টিনন্দিত করার জন্য ও ক্রেতাদের আকৃষ্ট করার জন্য। তারা তাদের গবেষণায় পেয়েছেন যে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই মিশ্রিত সীসার পরিমাণ প্রাকৃতিকভাবে যে মিশ্রণ হতে পারে (যদি হলুদ উৎপাদিত হচ্ছে এমন জায়গায় সীসার আধিক্য থেকে থাকে) তার চেয়ে ৫০০ গুণ বেশি! ৫০০ গুণ বেশি!


কার্বনের মায়াজাল - ৩

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৯/০৯/২০১৯ - ১:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]কার্বনের মায়াজাল -২ তে বলেছি কেমিক্যাল ভ্যাপার ডিপোজিশান প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কিভাবে গ্রাফিন রান্না করা যায়। কিন্তু রান্না কেমন হয়েছে, অর্থাৎ গ্রাফিনের মান কিভাবে যাচাই করবেন?


কার্বনের মায়াজাল - ২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৬/০৬/২০১৯ - ১২:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কার্বনের মায়াজাল প্রবন্ধে গ্রাফিনের অভূতপূর্ব গুনাগুন আর অপার সম্ভাবনার কথা বর্ণনা করেছিলাম। স্বভাবতই প্রশ্ন আসতে পারে, ‘তাহলে গ্রাফিনে তৈরি বস্তুতে পৃথিবী কেন ছেয়ে যাচ্ছেনা?’ যৌক্তিক প্রশ্ন। উত্তর হল, এমন নিখুত আশ্চর্য বস্তু কি আর সহজে লাভ করা যায়!


কৃষ্ণবিবরঃ এক মহাজাগতিক রহস্যের বেড়াজাল

অবনীল এর ছবি
লিখেছেন অবনীল (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/০৪/২০১৯ - ৫:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কৃষ্ণবিবরের কথা শুনলে মনে হয় এরকম বিচিত্র কিছুর বাস্তব অস্তিত্ব থাকা সম্ভবপর নয়। কিন্তু আশ্চর্য হলেও সত্য যে এদেরকে এই মহাবিশ্মের প্রায় সবখানেই খুঁজে পাওয়া যায়। আমরা এখনই প্রায় ডজনখানেকের অবস্থান সম্বন্ধে অবগত। আন্দাজ করা হয় এই ছায়াপথে হয়ত প্রায় লক্ষ লক্ষ পরিমানে এদের অস্তিত্ব রয়েছে। আর ছায়াপথের বাইরের আঁধারে লুকিয়ে কোটি কোটি । বিজ্ঞানীদের অনুমান প্রতিটা গ্যালাক্সির কেন্দ্রে একটা অতি-বৃহদাকার কৃষ্ণবিবরের অবস্থান রয়েছে। আমাদের এই আকাশগঙ্গা সহ। এইসব দানবীয় আকারের স্থানকালের বক্রতার উৎপত্তি আর গতিপ্রকৃতি বিজ্ঞানীদের ধাঁধার মধ্যে ফেলে রেখেছে শত বছর ধরে।

তবে এই কথা ত বার বার প্রমাণিত হয়েছে বাস্তবতা আসলে মানুষের কল্পনার চাইতেও বিচিত্র।

small
ছবিঃ বিশ্বের প্রথম ধারণকৃত কৃষ্ণবিবরের চিত্র। খুলে দিলো মহাজাগতিক এই ঘটনা সম্পর্কে জানার নতুন দুয়ার।


শুভ জন্মদিন জেন গুডাল

অবনীল এর ছবি
লিখেছেন অবনীল (তারিখ: শুক্র, ০৫/০৪/২০১৯ - ৬:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাত্র ২৭ বছর বয়সে কিংবদন্তীতে পরিণত হওয়া জেন, তারপরো আরো আবিস্কার উপহার দিয়েছেন। শিম্পাঞ্জীরা নিরীহ নিরামিষভোজী বলে আমাদের যে ধারনা ছিলো সেটাকে ভুল প্রমান করেছেন। তারা সর্বভোজী, আমাদের মতই। আর দূঃখজনকভাবে যুদ্ধবাজ। সেই ২২ বছর বয়সে, প্রবল উৎসাহ নিয়ে জেন যখন এস এস কেনিয়া ক্যাসেল-এ উঠেছিলো কেনিয়ার উদ্দেশ্যে পাড়ী দেবার জন্য, সে জানত না তার কাজ একদিন শুধু শিম্পাঞ্জীদের সম্পর্কে আমাদের সম্যক ধারনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে না, উপরোন্তু, প্রাণীর চেতনার জটিলতা সম্পর্কেও আমাদের ধারণা লাভ করতে একদিন সাহায্য করবে।


ছবিঃ ন্যাট জিও-তে অন্যান্য বিজ্ঞানীদের তুলনায় সর্বাধিকবার প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে জেন গুডালের কর্মজীবনের উপর।


কবিতা ও বিজ্ঞান - জগদীশচন্দ্র বসু

অবনীল এর ছবি
লিখেছেন অবনীল (তারিখ: সোম, ২৫/০৩/২০১৯ - ৭:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অন্তর্জাল ঘাঁটতে ঘাঁটতে হঠাৎ করেই হোঁচট খেলাম এক পুরোনো বিজ্ঞান সাময়িকীতে। কলকাতায় ১৯৪৮ সালে গঠিত হয়েছিলো বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ নামে এক বিজ্ঞান সচেতনতা প্রচার ও প্রসার বিষয়ক সংগঠন। প্রতিষ্ঠাতা আচার্য সত্যেন্দ্রনাথ বসু। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক বিষয়াদি নিয়ে চমৎকার সব প্রবন্ধ রয়েছে এতে, যদিও কালের আবর্তে তথ্যগুলো এখন আর তেমন সময়োপযোগী নয়। কিন্তু বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসুর এই ছোট্ট পুনঃপ্রকাশিত লেখাটা এখনো তাঁর আবেদন হারায়নি বলেই আমার বিশ্বাস। কবি এবং বিজ্ঞানীর দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গীর মধ্যে তিনি যে সামঞ্জস্যতা দেখাতে চেয়েছেন তা আমার মনে হয় সবার কাছেই খুবি চমৎকার একটা পর্যবেক্ষন হিসেবে পরিগণিত হবে। সেই সাথে এই দুই ধারাকে সবসময় আলাদা করে দেখার যে সংস্কৃতি আছে সেটাকেও প্রশ্নবিদ্ধ করা যায় বৈকি। চলুন পড়ে দেখা যাক -

কবিতা ও বিজ্ঞান
- জগদীশচন্দ্র বসু (জ্ঞান ও বিজ্ঞান । ৩২ তম বর্ষ। পঞ্চম সংখ্যা। মেঃ ১৯৭৯)

small


সৃষ্টিশীলতা নিয়ে - আইজাক আসিমভ

জি.এম.তানিম এর ছবি
লিখেছেন জি.এম.তানিম (তারিখ: শনি, ০৯/০৩/২০১৯ - ৩:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(এই লেখাটি আইজাক আসিমভের একটি প্রবন্ধ থেকে অনুবাদ করা। ১৯৫৯ সালে লেখা এই রচনাটি একটি সরকারী গবেষণার নির্দেশিকা হিসেবে লিখিত হয়ে ছিল। লেখক এইখানে বৈজ্ঞানিক নতুন সৃষ্টি এবং এর পেছনে প্রয়োজনীয় চিন্তার জন্যে আদর্শ পারিপার্শ্বিকতার কথা বলেছেন। লেখাটি অনেক বছর অপ্রকাশিত অবস্থায় রয়ে গিয়েছিল লেখকের এক বন্ধুর কাছে। তারপরে এটি প্রকাশিত হয় এমআইটি টেকনলজি রিভিউতে।