Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

বিজ্ঞান

ভ্যানগগ এবং পদার্থবিদ্যার অমিমাংসিত রহস্য

অবনীল এর ছবি
লিখেছেন অবনীল (তারিখ: বুধ, ০৬/০২/২০১৯ - ১:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জনশ্রুতি আছে, জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী ওয়ার্নার হাইজেনবার্গ নাকি বলেছলেন, "ঈশ্বরের সাথে যখন দেখা হবে আমি তাকে দুটো প্রশ্ন করবোঃ এক হলো আপেক্ষিকতা কেন? আরেকটা হলো, টার্বুলেন্স বা আলোড়ন কেন ? আমার বিশ্বাস প্রথম প্রশ্নের উত্তরটা সে দিতে পারবে।"

small
ছবিঃ দ্য স্টারি নাইট, ভিনসেন্ট ভ্যান গগ, ১৮৮৯।


পদার্থবিদ্যার রহস্য রত্নঃ সময়-স্ফটিকের খোঁজে

বাহাউদ্দীন এর ছবি
লিখেছেন বাহাউদ্দীন [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৫/১২/২০১৭ - ১:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিখ্যাত বিজ্ঞানী এবং বিজ্ঞানবক্তা মিচিও কাকুর একটি বই আছে, নামঃ “ফিজিক্স অব দ্যা ইম্পসিবল”। এই বইয়ে কাকু তিনটি ভাগে “বর্তমান বিজ্ঞানে অসম্ভব” বস্তুর পদার্থবিজ্ঞান ভবিষ্যতে কেমন হতে পারে বা গবেষণা কোন পর্যায়ে আছে তা নিয়ে কথা বলেছেন। এরকম “অসম্ভবের” প্রথমটি হল – ক্লাস ওয়ান ইম্পসিবিলিটিঃ এখানে আছে স্টার-ট্রেকের মতো শিল্ড বা ফোর্স ফিল্ড, স্টার-ওয়ার্সের মতো বিশাল স্পেসশীপ, কোন কিছুকে অদৃশ্য করে দেয়ার ক্ষমতা, টেলিপোর্টেশন, ভিন্ন গ্রহের বুদ্ধিমান প্রাণের সাথে যোগাযোগ ইত্যাদি। দ্বিতীয়টি হল – ক্লাস টু ইম্পসিবিলিটিঃ আলোর থেকে দ্রুত পরিভ্রমণ করা, সময় পরিভ্রমণ এবং প্যারালাল ইউনিভার্সে যোগাযোগ। শেষটি হল – ক্লাস থ্রি ইম্পসিবিলিটিঃ পার্পেচুয়াল মেশিন এবং ভবিষ্যৎ দেখতে পারা।


পাণ্ডুলিপি পোড়ে না

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৩/০৯/২০১৭ - ১২:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লেখার ফুরসৎ মিলতে মিলতে পেরিয়ে গেল গোটা দিনটাই।

তবু লেখা হোক। নাই মামার চেয়ে দেরী মামা নিশ্চয় ভাল।


প্যাপিলোমা ভাইরাসের সংক্রমণ, জরায়ু মুখের ক্যান্সার এবং আমাদের মেয়েদের নিরাপত্তা

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: মঙ্গল, ০১/০৮/২০১৭ - ৬:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জীবনের কোনো এক পর্যায়ে আপনার ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৪০%। তারমানে পরিসংখ্যানের হিসেবে, কোনো পরিবারে ৫ জন মানুষ থাকলে তাদের মধ্যে ২ জন ক্যান্সারে আক্রান্ত হবেন। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে প্রতিবছর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যায় যে প্রকারের ক্যান্সারে মেয়েরা আক্রান্ত হয়, সেটি হচ্ছে জরায়ু মুখের ক্যান্সার। প্রায় সকল (৯৯ ভাগ) জরায়ু মুখের ক্যান্সারের সঙ্গে একটি ভাইরাসের সংক্রমণ জড়িত। হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (HPV)।


'মানুষ' কেন পৃথিবী শাসন করছে?

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: মঙ্গল, ১৫/১১/২০১৬ - ১২:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রশ্নটিও সহজ, আর উত্তরও তো জানা........তবু আবার একটু চোখ বুলাই।

যদি বলি আপনার সহস্র নাম্বার পূর্বপুরুষটি সত্তর হাজার বছর আগে আফ্রিকার কোন জঙ্গলাকীর্ণ পর্বতের ঢালুতে বসে একটা আধপাকা কলা ভক্ষণ শেষে কলা ছিলকার উপর হাতের আঙুলগুলো রেখে অবাক হয়ে দেখছে –আরে এই ছিলকায়ও দেখি আমার হাতের আঙুলের সমান টুকরা! হাউ ফানি! অংক আবিষ্কারের এই ভুজুংভাজুং কেচ্ছা কি বিশ্বাস করবেন? না করলেও সমস্যা নাই। কিন্তু কল্পনাটি অসম্ভব কিছু না। প্রাগৈতিহাসিক কালের কোন আদম হয়তো ওই ভাবেই প্রথম গুনতে শিখেছিল যার অসংখ্য বিবর্তনের ফসল হিসেবে ৭০ হাজার বছর পরে আপনি কম্পিউটারে খুটখাট করার দুর্লভ সুযোগ সুলভে ভোগ করছেন।


নোবেলে জ্যামিতির দশা

বাহাউদ্দীন এর ছবি
লিখেছেন বাহাউদ্দীন [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০৭/১০/২০১৬ - ৫:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যে কোন বিজ্ঞানের ছাত্র যখন প্রথমবার কোয়ান্টাম মেকানিক্স পড়ে তার চিন্তাভাবনার জগতে বেশ বড়সড় একটা ধাক্কা লাগে। এটা আমার মত অভাগা গ্রাজুয়েট ছাত্রের কথা না, স্বয়ং নেইলস বোর বলেছেন, “কেউ যদি কোয়ান্টাম মেকানিক্সের প্রথম দেখায় ধাক্কা না খায়, তাহলে খুব সম্ভবত সে এটা বুঝতেই পারেনি!” কিন্তু আমাদের পদার্থ যে কোয়ান্টাম কণা দিয়েই তৈরি, তাই পদার্থের স্বরূপ বুঝতে হলে আমাদের কোয়ান্টাম জগতেই যেতে হবে।


জিকা ভাইরাস মহামারী: সাবধানে থেকো, মা

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: মঙ্গল, ২৮/০৬/২০১৬ - ৬:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সংক্রমনের পর জিকা ভাইরাস মস্তিস্কে গিয়ে বাসা বাধে। মস্তিস্কে মানে “নিউরাল প্রোজেনিটর কোষে”। মস্তিস্কের সঙ্গে প্রোজেনিটর কোষের র্পাথক্য হচ্ছে বিস্কুটে আর ময়দায়। নিউরাল প্রোজেনিটর কোষ হচ্ছে সহজ কথায় নিউরাল স্টেম কোষ। মানে যেসব কোষ বেড়ে উঠে মস্তিস্ক তৈরি করে সেইসব কোষ। ময়দা থেকে নানান ক্যারিকেচারে যেমন বিস্কুট হয়, তেমন।

মস্তিস্ক তৈরির যে কোষ, তাতে যদি ভাইরাস বাসা বাধে তাহলে কী হয়?


বিজ্ঞানময় কিতাব-২ (কাজী নজরুল ইসলাম)

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৫/২০১৬ - ৩:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
[h1]শুভ জন্মদিন, জাতীয় কবি![/h1] [b][সতর্কীকরণঃ কারো নজরুলানুভূতি আহত হলে লেখক দায়ী নন][/b]

বাংলাদেশে ব্যাটারি বাইক বা ইজি বাইকের অতি সংক্ষিপ্ত ইতিহাস এবং আমাদের অদ্ভুত নীতিমালাঃ পর্ব ৩

ধ্রুব আলম এর ছবি
লিখেছেন ধ্রুব আলম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০৫/২০১৬ - ৩:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত পর্বে বলেছিলাম ব্যাটারি বাইক নিষিদ্ধকরণের কথা ও সরকারী নীতির দ্বিমুখীতা। আজকে জানাবো, সরকারের পক্ষ থেকেই আবার কি কি উদ্যোগ নেয়া হয়েছে ব্যাটারি বাইক বা ইজি বাইকগুলোকে নানা সুবিধা দেয়ার জন্যে!

সরকার সেই ২০১৪ সালেই সিদ্ধান্ত নেয় ৬টি বিভাগীয় শহরে (ঢাকা বাদে) সোলার-পাওয়ার্ড চার্জিং স্টেশন স্থাপনের। এর পিছনে মূল উদ্দেশ্য ছিলো জাতীয় গ্রিডের উপর চাপ কমানো ও বিদ্যুৎ চুরি রোধ। সে সময় বলা হয়েছিলো, একটি পাইলট প্রকল্পের অধীনে ঢাকাকে বাদ রেখে বাকি বিভাগীয় শহরগুলোতে ছয়টি চার্জিং স্টেশন স্থাপনে খরচ পড়বে মোট সাড়ে দশ কোটি টাকা। ১২৫ কিলোওয়াটসম্পন্ন সোলার প্যানেলসহ প্রতিটি স্টেশন স্থাপনে খরচ দেড় কোটি টাকা (অতিরিক্ত দেড় কোটি কেন খরচ হবে, বোধগম্য নয়!)। প্রতিটি স্টেশন দিনে ১২০ সেট ব্যাটারি চার্জ করে দিতে পারবে (১২০ সেট ব্যাটারি মানে কি ৪৮০ বা ৬০০ টি ব্যাটারি? এখানে পরিষ্কার করে বলা ছিলো না, পরে বিপিডিবির ব্যাখাটি দেয়া হলো)।

একবারে চার্জের খরচ পড়বে ৫০ টাকা, সে দিক থেকে হিসেব করে বের করা হয়েছিলো, প্রতিদিনের আয় হবে ৬,০০০ টাকা, এক বছরের আয় ২২ লাখ টাকা। সে সময় একবার এক সেট ব্যাটারি চার্জ করতে মালিক বা অন্যান্যরা নিতো ৬০-৭০ টাকা।