খোমাখাতায় হঠাৎ সচল এনকিদু কমেন্ট করে বসল, "সচলে আমার সর্বশেষ পোস্টটা দেখেন, আপনাকে নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।" আমি ভয়ে ভয়ে পোস্টে ঘটনা দেখতে গেলাম। হাজার হোক, আলোচনার বিষয়বস্তু হওয়া মোটেই সুবিধার ব্যাপার না। গিয়ে জানতে পারলাম "বরাহশিকারী"র একটা অ্যাম্বিগ্রাম হলে ভালো হয়। চেষ্টা করবো বলে কাজ শুরু করলাম, যদিও তেমন এগোচ্ছিল না। সেদিন মেসেঞ্জারে আবার ওর সাথে কথা হচ্ছি...
(ইহা একটি হিন্দি সিনেমা বিষয়ক ভালোচনা(ভালো+আলোচনা)। হিন্দি সিনেমা নিয়ে যাদের এলার্জি আছে, তারা সপাং করে এই পোস্টের উপর অথবা নিচের পোস্টে টিপি দ্যান)
হিন্দি সিনেমা দেখা যেমন একটি ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে, হিন্দি সিনেমা না দেখাও তেমনি একটা ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এবং মজার ব্যাপার হচ্ছে, জীবনের কোন না কোন এক সময়ে আমি দুই দলেরই সচল (একটিভ) সদস...
মাঝে মধ্যে হুড়মুড় করে কটা লাইন মাথায় চলে আসে। এর নাম হঠাৎ কাব্য। সম্পাদনা-পুনঃসম্পাদনাবিহীন আনকোরা ছড়া।
গঠনমূলক আলোচনায়
পঠনমূলক বক্তিমা
অনেক হলো, আর পারি না।
আর বাকি নেই শক্তি, মা!
এখনো কি জানতে বাকি?
সব খুনেরই এক খুনি।
বাগান-দালান পরেই বানান
কবর খুঁড়ুন এক্ষুনি।
চলার পথে হঠাৎ করে তোলা কিছু ছবি, কোনরকম ভাবনাচিন্তা করে না- মনে হয় আমার লং জুম পয়েন্ট অ্যান্ড শুটারের নামের সার্থকতা প্রমান করার জন্যই শুধু তাক করে জুম করে শাটার টিপে দিয়েছি। বেশিরভাগ ছবিই হয়তো বিশুদ্ধ ফটোগ্রাফির পর্যায়ে পড়ে না- কিন্তু আমার ঘোরাঘুরির মধ্যে ছবি তোলা কোনোসময়ই প্রাধান্য পায় না। ড্যাবড্যাব করে এই বিভ্রান্তিময় দুনিয়ার সৌন্দর্য দেখেই তো কূল পাই না, ক্যামেরা সামলাব...
কিছু দুষ্ট বালিকা দের প্ররোচনায়, মউ মাছির চাকের মত মানুষের ভিড়ে মিশে হাঁটতে লাগলাম। চারুকলা ছাড়িয়ে উদয়ন; আবার উল্টো পথে টিএসসি। তবুও পাইনি দেখা বনলতা সেনের। অবশেষে চূড়ান্ত হয়রানির শিকার হয়ে এক চটপটি ফুসকার দোকানে বসে বললাম, সেই সুদূর সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগারের কথা। তখনও ভাবিনি, হয়ে যাবে দেখা সবুজ বাঘের সাথে; ডোরা কাটা নয় সে বাঘ।
গোধূলি লগ্ন ছাড়িয়ে তখন ঘোর অন্ধকার চারপাশ...
১.
অভাব মানে ঠিক ভাবের কমতি না, ভাব দেখাতে গেলে যে টাকা-পয়সা লাগে তার কমতি। অভাবী মানুষর মনে ভাব থাকলেও তা দেখানোর উপায় নেই। কিন্তু তা নিয়ে বাণিজ্য হতে সমস্যা কোথায়? যা কিছুর চাহিদা আছে তাই বিপণনযোগ্য।
কৃষ্ণা আর তৃষ্ণা জোড়শিশু- জন্মের পর থেকেই তাদের মাথা একসাথে যুক্ত। প্রথমত তাদের এই বিষজন্ম গরীব পরিবারে, তার উপর সংখ্যালঘু। বিষম হওয়ার জন্য সামাজিক পীড়ন আর ধর্মীয় সংস্ক...
[justify]
[ডিসক্লেইমারঃ আজ হয়ে গেলো বর্ষশেষ সচলাড্ডা। ওদিকে সচলাড্ডার ‘টুকিটাকি’ বিশদাকারে বর্ণনা করছেন নজরুল ভাই। তবুও সচলাড্ডা নিয়ে আমার ‘টুকিটাকি’ অভিজ্ঞতা কেন জানি লিখতে ইচ্ছে করছে। লাইভ পরিবেশনার তুলনায় নিতান্তই অখাদ্য, এড়িয়ে গেলেও আমার সচলানুভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হবেনা কথা দিচ্ছি। ]
সচলাড্ডার খোঁজ পেলাম গত পরশুদিন খোমাখাতায় রেশনুভাইয়ের কর্মকান্ড দেখে। গ্রুপে ঢুঁ...
ছবিগুলো অক্টোবরের শেষ নভেম্বরের শুরুতে তোলা। আশা করি ভালো লাগবে সবার।
ছবিগুলো যদি ছোট দেখা যায় তবে ফ্লিকারে দেখতে পারেন।
মনখারাপ করা ছায়াসকল The Saddened Shadows
চুপচাপ A Silent
গঠনের সৌন্দর্য Beauty of Appearence
ঝুলন Swinging
এইসব ভাললাগ...
সকল প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে শুরু হয়ে গেছে বর্ষশেষ সচলাড্ডা।
সচল মুস্তাফিজ ভাইয়ের বাসার ছাদে এ আয়োজন।
মুনতাসির অয়ন জানাচ্ছেন - ৩৫ জন ইতোমধ্যে জড়ো হয়েছেন।
সিলেট থেকে আগত সচল নজমুল আলবাব ক্ষেপে আছেন দ্রোহীর ওপরে। কারণ, দ্রোহী আসতে পারছেন না অসুস্থতার কারণে।
আরো এসে গেছেন - রায়হান আবীর, স্বপ্নাহত, শিক্ষানবীশ, ষষ্ঠ পান্ডব, শাহেনশাহ, বালক, শেখ জলিল, স্বপরিবারে নজরুল ইসলাম, বুনোহাস, ...
প্রবাসে ক্রিসমাসের ধর্মীয় প্রভাব উপেক্ষা করা গেলেও সামাজিক প্রভাব উপেক্ষা করা যায়না। সন্ধ্যায় বের হতেই গীর্জা থেকে ঢং ঢং শব্দ ভেসে এলো। আগে কখনো শুনেছি মনে পড়েনা। হয়তো শুনেছি, খেয়াল করা হয়নি।
আজ ক্রিসমাস ইভ, বড়দিনের আগের রাত। শহরে লোকজন যে যথেষ্টই কমেছে তা বেশ বোঝা যায়। বাসার পার্কিং লটের তিন-চতুর্থাংশই খালি। সবাই বোধহয় টরন্টো, অটোয়া কিংবা বাবা-মা-পরিবারের সাথে ছুটি কাটাতে ...