[ওই সকল ব্যক্তিকে খতম করতে হবে, যারা সশস্ত্র অবস্থায় পাকিস্তান ও ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত রয়েছে--মতিউর রহমান নিজামী, রাজাকার সদর দফতর, যশোর; দৈনিক সংগ্রাম, ১৫ সেপ্টম্বর, ১৯৭১। ]
নব্বইয়ের ছাত্রগণআন্দোলনের উত্তাল দিনগুলোতে পড়েছিলাম নিউজপ্রিন্টের একটি পেপারব্যাক বই ‘একাত্তরের ঘাতক ও দালালরা কে কোথায়?’ এই বইটি সে সময় সদ্য কৈশোর পেরিয়ে আসা তরুণমনে দোলা দিয়েছিলো দারুনভাবে। এ...
সচলায়তনকে আমি মোটেও ভালো পাই না।
আমি এমনটা কিছুতেই বলতে পারি না যে -
সচলায়তনে ভালো ভালো লেখা পোস্ট হয়,
এখানে অনেক গুনী মানুষেরা আলোচনা করেন,
অনেক হাসি-আনন্দ-বেদনার গল্প উঠে আসে সচলায়তনে।
বরং আমি এটাই বলবো আপনাদের,
সচলায়তন নোংরা জঘন্য পঁচা,
সচলায়তন নিকৃষ্ট মানের লেখায় ভরপুর,
সচলায়তনের মানুষগুলা ক্যামুন জানি গরু-গাধা।
আসলে খুবই মিথ্যা কথা হবে যদি আমি বলি -
এখানে এসে শিখেছি অনেক ...
অহর্নিশি স্বপ্ন বুনে চলেছি ;
ফলাফল বুদ্ধিনাশ ।
সব স্বপ্নই তোমাকে ঘিরে ।
জ্বলন্ত প্রেমের ;
ছোট্ট ঘর এবং সবুজ প্রান্তরের ।
সচরাচর সবাই যেমনটি দেখে !
গদাই লস্করি চালে ,
আমার প্রেম এগিয়ে চলে ,
গহীন জীবনে ।
ক্লান্তিকর এ প্রেমের রাজ্যে ,
আমি এক ঘুমকাতুরে গোবেচারা ।
প্রেম বড় অহেতুক !?
অনেক দিন কিছু লিখি না, আজকে কেন যেন লিখতে ইচ্ছে হল। সকাল থেকেই ভাবছি সচল আর আমার সম্পর্কটা কি ? সচলে আমি এখন ও অচল (অতিথি) কিন্ত সব সচলরা আমাকে অনেক বেশি সচল করে রেখেছে। আমার ব্লগে লেখালিখি বন্ধ দেখে অনেক সচল আমাকে নিয়মিত লেখালিখি চালিয়ে যাবার জন্য উৎসাহিত করেন। অচল হয়ে সচলদের কাছ থেকে এটাও কম পাওয়া নয়। আজ সচলের জন্মদিন তাই আবারও লিখতে ইচ্ছে করল।
সচল কে আমি প্রথম চিনলাম গত বছর। জু...
এই পর্ব লিখিতে বসিয়া আমি যেন দীর্ঘকালের আটকাইয়া রাখা দীর্ঘশ্বাস ছাড়িলাম, আর আশা করিতেছি, আমার প্রিয় সচলের পাঠকগন ও ছাড়িলেন, কারন তাও খুবই স্বাভাবিক, ৫নং মানে আপাতত এই সিরিজের ইতি, যদি না আবার কোন মামার নেক নজরে পড়িয়া যাই, তাহার পর আবার আসিয়া সচলে ইনাইয়া বিনাইয়া সেই গল্প ফাঁদিয়া বসি। যদিও মনস্থির করিয়াছি, যথেষ্ট সংযত হইয়া গাড়ী চালাইব যাতে করিয়া এরূপ না ঘটে, তবে কিছ...
২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট আমার কাছে ভীষণ মন খারাপের সকাল। আমার সে সময়কার অফিস দীর্ঘদিন ম্যানেজারহীন হয়ে থাকার পরে আমাদের কলিগদের মাঝে যে ‘টীম ওয়ার্ক’ গড়ে ওঠেছিলো তা ‘শ্যাষ’ হয়ে যাবে সেদিন। শুনেছি ইউএনডিপি-তে কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে নেপাল থেকে আসছে নতুন ম্যানেজার। তাই আমরা অনুমান করে নিই - রুমের এক কোণায় একজন বয়স্ক ম্যানেজার বসে থাকবে। আর হৈ-হল্লা করা যাবে না, কাগজের প্লেন বানিয়ে এদিকে ও...
তোমার ঘর এক হাবিয়া দোযখ
তোমার বউ যে দোযখের মালিক (একদার প্রেমিকা)
যার চাহিদার আগুনে ভস্ম হবে
তোমার বই, কবিতা লেখার কাগজ, স্বপ্ন
অই যে গৃহকোনে হামাগুড়ি দিয়ে বেড়াচ্ছে
তোমার ভাবী মৃত্যু, তোমার সন্তান
যার বাসনার লেলিহান আগুনের ভেতর
লেখা আছে তোমার ব্যর্থ কবি জীবন
সাধে কি আর বলছে অধম জাহেদ
কবিদের ঘর থাকতে নেই!
অপূর্ব বলেছিলো কবিতা সে ভীষন ভালোবাসে
সে, মানে অপূর্ব ভালোবাসে যাকে-
ক্লান্ত দুপুর যখন ক্রমশ গড়িয়ে যেত
অবনত সন্ধ্যার দিকে, অনিমা তখনও
অপেক্ষায়, অপূর্ব নতুন কী পড়বে
অনিমা, অর্থ্যাৎ অপূর্বের কবিতা শুনতো যে
কিংবা আরও বেশী বলতে গেলে
অপূর্বের খাতা জুড়ে যার ছায়া, যাকে
অপূর্ব পেতে চাইতো তার কলম নি:সৃত
শব্দের মতো, কেটে ছেটে বাদ
দিতে চাইতো অপ্রয়োজনীয় অংশগুলো
অনিমা কি কবিতা ভালোবাসে?...
আমি যে ঠিক কি যোগ্যতায় সচলায়তনে লিখি সেটা আমার কাছে ১টা বিরাট প্রশ্ন। আমি না লেখক, না কবি, না ব্লগার অথচ এই ব্লগে দিনে যে কতবার ঢুকি তার হিসাব নাই, পড়ি বটে..... তারপরও আক্ষেপ লাগে আহারে যদি লেখতে পারতাম .... অন্তত আজকের দিনটা... আজকে সচলায়তনের জন্মদিন !! এই অধম কালারও হিজিবিজির ২ বছর !!
১টা গানের কথা মনে পড়ছে কোথাও খুজে পেলাম না....
" আমাদের সচলায়তন আমাদের সব হতে আপন"...
ধি ধিং ধি ধিং বাইজছে মাদল
শরীর জুড়্যা পদ্মার ঢল
ভাইসছে দু’ট কালো মানুষ
ভালোবাসায় মাতাল বেহুঁস
নুন বিষ্টি উদ্যাম গায়ে
উদাম দুফুর উদাম পায়ে
সন্ধ্যাটকে ঢিল ছুঁড়েছে
শরীল জুড়ে রাত লাম্যাছে
ঝুঁইকছে শরীর ধিধিং তালে
সুখের কাঁপন দুই শরীলে
কালো ঠোঁটে ঝইরছে আগুন
ভুইলছে শরীল সমাজ কানুন
ভালোবাসার পাপ পুন্যি
মাইনছেনা বাধ নীল ঘুর্ণি
ভাইসছে শরীল গানের তালে
ধি ধিং ধি ধিং ধি ধিং বোলে...