[justify]জাফর ইকবাল স্যারকে নিয়ে সম্প্রতি বেশ তর্কবিতর্ক চলছে ফেসবুক আর ব্লগে। দু পক্ষই যুক্তি কিংবা কুযুক্তি দিয়ে নিজের অবস্থান থেকে বেশ কয়েক ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন। আমি এ বিতর্কে হয়ত নতুন কিছু যোগ করতে পারব না, তবে নিজের চিন্তাটুকু সবাইকে জানাতে চাই।
অতসীর হাতে একটা গল্পের বই। তথাকথিত এক বাজারী লেখকের বই। দিয়ে গেছে কাকলী। নতুন বই। বইমেলা থেকে কেনা। অতসী নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নেয়। কি মিষ্টি গন্ধ। মনের পর্দায় কিছু ভাসা ভাসা দৃশ্য ভেসে ওঠে। গতবছর বইমেলায় এই লেখকের সাথে তার দেখা হয়েছিল। তিনি বইতে অটোগ্রাফ দিচ্ছিলেন। সাথে ছিল তার শিশুপুত্র, স্ত্রী। বাচ্চাটা শান্ত স্বভাবের ছিল। অতশী যখন একটা বই এগিয়ে দেয় তিনি তখন অতশীর দিকে তাকিয়ে বলেছিলেন, “আমা
গ্রীষ্মের অলস দুপুর। ভ্যাপসা গরমে টেকা দায়। শহরের সমস্ত কোলাহল যেন একটা উত্তপ্ত বিন্দুতে থমকে আছে। জমির আলী হাই তোলেন। এই গরমে কাস্টমার আসার কোন চান্স নেই। তিনি অলসভাবে চেয়ারে গা এলিয়ে দেন। একটু আগেই কারেন্ট এসেছে। ফ্যানের বাতাসে ঘুম ঘুম লাগছে। একটু ঘুমিয়ে নেব নাকী, তিনি ভাবেন। তারপর নিজের মনেই সেটা খারিজ করে দেন। ঘুমিয়ে সময় নষ্ট করার চেয়ে একটা সিগারেট খাই বলে তিনি সিগারেট ধরান। সিগারেটের ঝাঁঝাল গ
মুহম্মদ জাফর ইকবাল একজন লেখক। তাঁর গবেষক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবি ইত্যাদি পরিচয় ছাপিয়ে, সাধারণ মধ্যবিত্ত তরুণের কাছে তাঁর লেখক পরিচয়টাই মুখ্য হয়ে ওঠে। প্রান্তিক জনসাধারণ তাঁকে চেনে না তেমন। মধ্যবিত্তদের বিস্তৃত সীমানায় তাঁর পরিচিতি এবং প্রভাব যথেষ্ট। মুহম্মদ জাফর ইকবালকে পছন্দ বা অপছন্দ যাই করি, তাঁর একটা অবস্থান বিষয়ে সবাই নিঃসন্দেহ। সেটা হচ্ছে ধর্মান্ধ মৌলবাদীদের বিরোধিতা। বাংলাদেশে এই মৌলবাদীরা যথেষ
কিছু বুঝি না— চোখ কেন যে এত দূরে তাকায়
আর্তচোখ জানে! স্ট্যাচুর মত দাঁড়িয়েছে পাহারা
স্পর্শহাত প্রায়শ আশ্রয় খুঁজে না-লেখা কবিতায়
বাসস্টপ, শ্মশান, কিছু গাছ-গাছালির শব্দ ছাড়া
চোখে পড়ে শুধু কৃত্তিম ফুলেরটব, উঁচা-উঁচা দালান
সিটিপার্ক, মাঠ, শপিংমল, নাইটক্লাবগুলো দৃষ্টিনন্দন
বয়সের চোখে কেন যে এত চাহিদা, বুঝতে পারি না
চোখের চাহিদাও নিকটে আসে না অ-পরিচিত হলে
ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে দুই টুকরো করে ফেলা হবে শিগগীরই। ঢাকাকে দুইভাগ করে দুইটি সিটি কর্পোরেশনে রূপান্তরিত করা হবে বলে সম্প্রতি মন্ত্রীসভার বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
ভূপেন বাবু,
আমি নিশ্চিত জানি, এ চিঠি আপনি কখনোই পাবেননা। সেখানেই চলে গেলেন আপনি, যেখানে গেলে কোন চিঠি কেউ পায় না কোনদিন। তবুও, আমার সবসময়ের প্রিয় গায়ক, আপনাকে নিয়ে, দু-চার কথা লিখতে ইচ্ছে হল।
সিটটা ফোনেই বুকিং দেওয়া ছিল। পাশের সিটে কে বসবে জানি না। হবে কেউ একজন। পড়ে পড়ে নাক ডেকে ঘুমাবে। মাঝে মাঝে ঝাঁকি খেয়ে আমার গায়ের উপর এসে পড়বে। এ আর নতুন কী? আগুনে হাওয়ার আদর অতীষ্ট করে তুলবে সারাদিন। টানা দশ ঘণ্টা একা একা বোকার মত বসে থাকা নিজেকে শাস্তি দেওয়া ছাড়া আর কিছুই নয়। সাথে আছে আজকের প্রথম আলো। জার্নিটা তাই বোরিং না হওয়ার কোন কারণই নেই।
লেবু গাছের তলায় চোরটা দাঁড়িয়েছিল চুপচাপ। গভীর আধাঁরে ডুবে থাকা মধ্যরাতে গাছের মতই নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে থাকতে পারে সে। কেউ কেউ হঠাৎ দেখে গাছ ভেবে ভুল করে। চোরের সেটাই কাম্য। এভাবে সারা রাত দাঁড়িয়ে থাকতেও তার আপত্তি নেই। মানুষগুলো গাছ ভেবে নিশ্চিন্ত মনে যখন পাশ কাটিয়ে যায় চোর তখন চুপিসারে চুরি করে নেয় মানুষের অতি গোপনীয় সম্পদ। মানুষগুলো এলোমেলো পা ফেলে চলে যায় দূরে কি যেন নেই কি যেন নেই ভাবতে ভাবতে।
[justify] অতো চিন্তাভাবনা করে ব্যবসাটা শুরু করিনি। প্রথমে ছোটোই ছিল। গাড়ির পার্টসের ব্যবসা। তারপর নানা কিছু শিখে ফেলি। লোক ঠকানো একদমই নিতান্ত প্রত্যন্ত একটা সাদামাঠা ব্যাপার। তাই ঠকানো শুরু করি। আচ্ছা, কেবল যে আমি একাই ঠকাই সেটা না। আপনারাও ঠকান। এমনকি আপনিও। স্যরি। রাগ করবেন না। নিজের কথাই বলি বরং। আমার খুব শীঘ্রি আরেকটা পার্টসের দোকান হয়। তারপরে আরো একটা। পরে গাড়ির ডিলারশীপ। গাড়ি বলতে মোটর-সাইক