Archive - আগ 3, 2012

কেইস স্টাডি: ন্যাভিস্টার - একজন সিইওর দায়

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: শুক্র, ০৩/০৮/২০১২ - ১০:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ন্যাভিস্টার একটি ট্রাক উৎ‍পাদনকারী প্রতিষ্ঠান। বাজারে মূলধণ সাড়ে তের বিলিয়ন, কর্মী সংখ্যা প্রায় একুশ হাজার (সুত্র)। প্রতিষ্ঠানটি গত প্রায় দশ বছর ভালোই করছিলো। কিন্তু কপালে সুখ বেশী দিন সহ্য হলো না।


বন্যাযাত্রা ২

গৌতম এর ছবি
লিখেছেন গৌতম (তারিখ: শুক্র, ০৩/০৮/২০১২ - ৬:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৩. নুনখাওয়া ইউনিয়নে ঢোকার রাস্তাটা বেশ সরু। মাঝখানে আবার একটি কালভার্ট ভেঙ্গে আছে। কিছুক্ষণ আগেই বৃষ্টি হয়েছে, রাস্তার অবস্থা যাচ্ছেতাই। এক ভ্যানওয়ালাকে অনেক অনুরোধ করলাম, পাত্তাই দিলো না! আগেরদিন এরকম রাস্তায় বাটার জুতা পায়ে দিয়ে বেড়াতে গিয়ে নাকাল হয়েছি, রাতে কুড়িগ্রাম ফিরে ২৯০ টাকায় জুতা কিনলাম-বাটা, রবারের জুতা! তারপরও কয়েকবার মনে হলো আছাড় খেতে খেতে বেঁচে গিয়েছি; অথচ ছোটবেলায় এর চেয়েও কঠিন রাস্তা দাবড়াতাম খালি পায়ে! শহর আর গ্রামের মানুষের ফারাকগুলো এরকম ছোট ছোট, কিন্তু পরিমাণে অনেক।


গল্পের চরিত্র, লেখকের দায়

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি
লিখেছেন আনোয়ার সাদাত শিমুল (তারিখ: শুক্র, ০৩/০৮/২০১২ - ৪:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রমজান আসতেই পর্দা পুষিদা বেড়ে গেছে।
বিটিভি এবং এটিএনের সংবাদ পাঠিকার মাথায় ঘোমটা উঠেছে। ঘোমটা টেনেছে রাস্তার পাশের দোকানগুলো। হাড্ডি জিরজিরে শরীরের শ্রমজীবি মানুষ কলা পাউরুটি পানি খেয়ে তাঁবুর ভেতর থেকে বেরুচ্ছে। ঘামে লেপ্টে যাওয়া শার্টের জীর্ণ শার্টের বোতাম খুলে রিক্সায় প্যাডেল মারছে। মিরপুর দশ নম্বর গোলচক্কর থেকে ১১ নম্বরের দিকে যেতে ফায়ার সার্ভিসের পাশের ফুটপাথ।
পুরনো বইয়ের ভ্রাম্যমান দোকান।


মরুপ্রথা

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: শুক্র, ০৩/০৮/২০১২ - ২:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“বাকি সবার মতই আমাদের পরিবারও ছিল সোমালিয়ার মরুভূমির পশুপালক। সেখানে আমরা ছোটোরা, মুক্ত আদিম প্রকৃতির সঙ্গ উপভোগ করতে পারতাম একশ’ভাগ। আমরা খোলা মাঠে সিংহদম্পতিকে রোদ পোয়াতে দেখতাম, জিরাফদের সঙ্গে দৌড়োতে পারতাম, মরু-খরগোশদের ধাওয়া করতাম।

কিন্তু বড় হবার সাথে সাথেই সেই সব স্বাধীনতাগুলো ফুরিয়ে আসতে থাকে। আমরা শিখতে থাকি, একজন আফ্রিকান রমণী হওয়ার অর্থ।


কিছু পাতা, কিছু ফুল!

মণিকা রশিদ এর ছবি
লিখেছেন মণিকা রশিদ (তারিখ: শুক্র, ০৩/০৮/২০১২ - ৯:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইদানিং কী যেন হয়েছে! ঘর থেকে বাইরে এলে মনে হয় ঘরে ফিরে যাই; বাইরে থেকে ঘরে এলে মনে হয় বাইরে চলে যাই আবার। অবশ্য মানুষের জন্যে স্বল্প কথায় ঘর আর বাহির-বাহির আর ঘর ছাড়া তো লুকোবার তেমন কোনো জায়গা নেই! সম্ভবতঃ ঘর এবং বাহির কোনোটাই আমার ভালোলাগছেনা। এই সমস্যা নিয়ে অনেক ভেবেছি।সমস্যা নিয়ে ভাবার আগে যেটা করতে হয়, নিজেকে নিজে বিচার বিবেচনা করে নিতে হয়-সমস্যার একমাত্র বা প্রধান কারণ আমি নিজে নই তো?


কাঁথা-কথা

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: শুক্র, ০৩/০৮/২০১২ - ৬:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইন-বক্স খুলতেই মিলন ভাইয়ের নামটা চোখে পড়ল। অপঠিত এই একটাই মেল। এসেছে তাও সপ্তাহখানেক হল। বাদবাকী মেলগুলো সব পড়া। অধিকাংশই সুচরিতার। ইচ্ছে করেই রেখে দিয়েছি। ডিলিট করতে মন চায়নি। স্মৃতি। শেষ মেলটির বয়সও হবে প্রায় বছর দেড়েক। এছাড়া আছে ইয়াহু থেকে আসা কিছু অর্থহীন মেল। ওগুলো বোধ হয় ডিলিট করার পরিশ্রমটুকুও করতে ইচ্ছে হয়নি বলে এখনও রয়ে গেছে। আর আছে মাঝে মাঝে আসা মিলন ভাইয়ের কিছু মেল। মিলন ভ