Archive - মে 2014

May 6th

রবিবার এবং কফি -২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৫/০৫/২০১৪ - ৯:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আজ সকালে বিছানায় কফি আসেনি, বাংলা কোন চলচ্চিত্র খুঁজে পেলাম না দেখবো বলে। সেক্স এন্ড লুসিয়া দিয়ে সকাল শুরুর দুঃসাহস করে ফেললাম, বাংলা অভিধান মতে যৌন কামনা উদ্রেককারী স্থূলচিত্র ছিল এর বিষয়বস্তু। চলচিত্রের ভালো খারাপ দিক নিয়ে মন্তব্য না করে সোজাসুজি ভাবনায় চলে যাই, কিংবা আমার মানসিকতা কিভাবে তা গ্রহন করলো বা বিশ্লেষণ করলো সেই আলোচনায়।


কাছের মানুষ দূরে থুইয়া-১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৫/০৫/২০১৪ - ৯:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


হিন্দু পিডা!

মৃদুল আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন মৃদুল আহমেদ (তারিখ: সোম, ০৫/০৫/২০১৪ - ৭:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কইলটা কী নরেন মোদি?
হের প্রতিবাদ আমরা যদি
না করি, তো করবে কিডা?

--সবাই মিলা হিন্দু পিডা!

সাঈদী মামা চান্দে গেছে,
শুইন্যা সবে হাইস্যা দিছে
...টাটকা ঘায়ে নুনের ছিডা!

--সবাই মিলা হিন্দু পিডা!

ইসলামি দেশ, এইখানে বাল
হিন্দু এত হুদাই কেন?
মাইর বুঝে না? রেপ বুঝে না?
হিন্দুগুলা ভুদাই কেন?
রাইত্তে পালা ইন্ডিয়াতে
বেইচ্যা তগো বসত ভিডা!

--সবাই মিলা হিন্দু পিডা!


May 4th

ছবিব্লগঃ আমার উত্তর-বাংলা - ৪

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৪/০৫/২০১৪ - ৫:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জয়ন্তী। নামটা যেমন মিষ্টি দেখতেও। আমরা তো গেলাম শেষ চৈত্রের ঠাঠা রোদ্দুরে, শরতে, শীতে তার অন্য সাজ। আমার বাড়ী, মানে কোচবিহার থেকে মেরেকেটে পঞ্চাশ কিলোমিটার। অ্যাতো কাছে, অথচ দেখুন, আগে যাওয়া হয়নি। দেশ বিদেশ থেকে টো-টো কোম্পানীর লোকজন এসে বেড়িয়ে যায়, আমার যাওয়া হয়নি এদ্দিন। তবুও হল তো অবশেষে।


ডেইলি মেইল ০৪

সবজান্তা এর ছবি
লিখেছেন সবজান্তা (তারিখ: রবি, ০৪/০৫/২০১৪ - ৭:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

০১

ফেসবুক ছেড়ে দিলাম।


বাংলার তরু-লতা-গুল্ম-৩১ : কৃষ্ণচূড়া

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৪/০৫/২০১৪ - ১২:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বৈশাখ মানেই সূর্যের বাহাদুরী। ধানকাটা সারা। খালি মাঠে খাঁ খাঁ রৌদ্রের দোর্দণ্ড প্রতাপ। কৃষকের ব্যস্ততা নাইকো আর। বাগানজুড়ে শুকনো পাতার আস্তর। তপ্ত মরুর নির্জনতা ভর করে মাঠজুড়ে। বাঁশঝাড়ের কঞ্চি-পাতার জটলা থেকে নেমে আসা শ্যামা পাখির সন্তর্পণ পদচারণা। প্রাণহীন দুপরে খসখসে মৃদু ভৌতিক আওয়াজ। নির্জনতার বুক চিরে হঠাৎ ছাতারে দলের তীক্ষ্ণ চিৎকার। শিমুল গাছের মগডালে বাজপাখির জাজ্বল্যমান শ্যেন দৃষ্টি। হঠাৎ রকেটের গতি ভর করে তার ডানায়। ছাতারে দলের পাখায় পিস্টনের উল্লাস। ভীত প্রস্থান। জেট বিমানের মত ডাইভ দেয় বাজপাখি, ছোঁ মারে। বাজের নখরে আটকে থাকা ইঁদুর পুর্ণ আত্মসমর্পণে পৃথিবীকে বিদায় জানায় বৈশাখী হাওয়ায় ভেসে। সেকি জানে এই মৃত্যুই তাঁকে আকাশজয়ী করেছে। করেছে অনন্য। দোপেয়ের লাঠির আঘাতে, গর্তে ধুঁকে ধুঁকে, ড্রেনে পচে কিংবা শ্বাপদের নখরে ছিন্নভিন্ন হওয়ার চেয়ে আকাশজয়ী হয়ে মরা কি শ্রেয় নয়? বাজপাখি উড়ে যায় গ্রীষ্মের লেলিহান শিখার দিকে। বৈশাখের টকটকে বহ্নিশিখা যেন দাউ দাউ করে জ্বলছে কৃষ্ণচূড়ার ডালে ডালে। বাজপাখি সেই আগুনে আত্মাহুতি দেয়; মরণের জন্য নয়, রাজসিক ভোজন পর্বটা মহিমান্বিত করতে।


May 3rd

পাবলো নেরুদার প্রেমের সনেট - ৪৯

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০২/০৫/২০১৪ - ৯:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ নতুন এক সূর্যোদয়, গতদিনের লেবাস ঝরে গেছে সব
আলোময় আঙুল আর ঘুম জড়ানো চোখের সাথে সাথে।
আগামী আসবে তার সবুজ পা ফেলে
আর ভোরের জলস্রোত কেউ রুখতে পারবে না

নদীর মত তোমার হাতের গতিময়তা
রোধ করতে পারে কি কেউ, প্রিয়তমা?
তুমি মুহূর্ত-স্পন্দন; আমৃত্তিকালম্বিত আলো
আর ঘন হওয়া আঁধারের মধ্যবর্তিনী

তোমার ওপর অসীম ডানা ছড়িয়ে দিয়ে আকাশ
তোমায় দুই হাতে সযত্নে তুলে সঁপেছে আমায়


হেনরিয়েটার অমরত্বের গল্প

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: শুক্র, ০২/০৫/২০১৪ - ৮:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হেনরিয়েটা অসাধারণ কিছু করে বসে অমর হননি। ওনার কেবল একটা রোগ হয়েছিল। ক্যান্সার। জরায়ু মুখে। জরায়ুর মুখকে যদি একটা দেয়াল ঘড়ির সঙ্গে তুলনা করা যায় তাহলে হেনরিয়েটার প্রাথমিক টিউমারটি ছিল চারের কাঁটার কাছাকাছি।


May 2nd

সাহেব লিন্ডসে- বিদ্রোহ ও মসলার গল্প

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: শুক্র, ০২/০৫/২০১৪ - ৪:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
তার আগে থ্যাকারে সাহেবের গল্প শুরু করা যাক।
১৭৬৫ সালে বাংলা বিহার উড়িষ্যার দেওয়ানী ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর হাতে আসার সাথে সাথেই সিলেট চলে আসে ইংরেজদের অধিকারে। ঢাকার কাউন্সিলর প্রথম দিকে সিলেট শাসনের দায়িত্বে থাকলে ও দূরত্বের কারনে পরবর্তীতে আলাদা প্রশাসক নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়। ১৭৭১ সালে মিঃ সামনার প্রথম কোম্পানী প্রতিনিধি হিসেবে আসেন। সামনার ছিলেন মুলতঃ রাজস্ব সংগ্রাহক, ছিলেন সামান্য কয়দিন- তার তেমন উল্লেখ পাওয়া যায়না।
সামনারের পর আসেন মি: থ্যাকারে ১৭৭২ সালের অক্টোবর মাসে। সিলেট জেলার প্রধান রাজস্ব আয় ছিলো চুনাশিল্প থেকে। ইছাকলস( ছাতক) ও লাউড় (তাহিরপুর) পরগনায় পাথর পুড়িয়ে চুন বানানো হত। মেঘালয় পাহাড় থেকে চুনাপাথর এনে জমানো হতো পাড়ুয়াতে( বর্তমানে কোম্পানীগঞ্জ থানা- কোম্পানীর বাজার হিসেবেই কোম্পানীগঞ্জ)। ইছাকলস ও লাউড়ে তৈরী চুনার পাইকারী আড়ত ছিলো ভাটির আজমিরীগঞ্জবাজার। আজমীরি থেকে মেঘনা নদী হয়ে একেবারে কলকাতা, পাটনা। মীরকাশেমের সাথে ইংরেজের যে চুক্তি হয় সেই চুক্তিতেও সিলেটের চুনাশিল্পের বন্দোবস্ত নিয়ে আলাদা কথাবার্তা ছিলো।


অদ্বিতীয় সত্যজিৎ

সুজন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুজন চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ০২/০৫/২০১৪ - ২:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি: