Archive - মে 2014

May 14th

আমার ´চে´

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বুধ, ১৪/০৫/২০১৪ - ১:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চে আর্নেস্তো গ্যেভারার শাণিত চোখে প্রথমবারের মত আমার চোখ পড়ে সেগুলো তখন নিস্প্রভ হয়ে গেছে, কারণ আমি তাঁর মৃতদেহের ছবি দেখছিলাম। তাঁর চোখ দুটি চেয়ে আছে, সেই দৃষ্টি এক গোলার্ধ থেকে ছুটে আসে অন্য গোলার্ধে, বাংলার খবরের কাগজে ছাপা হওয়া সেই ছবি দেখে মনে হয়েছিল যীশুর মত টলটলে চোখ নিয়ে অভিমান ভরা দৃষ্টি ছুঁড়ে দিচ্ছে কেউ, এটি জীবন্ত চোখ সে মৃত্যু এত দশক পরেও তাড়া করে তাঁর সেই মৃত অভিমান।


দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জীবনে তথ্য ও প্রযুক্তির সুবিধা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৪/০৫/২০১৪ - ১২:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মত নতুন নতুন দ্বার উন্মোচন হবার ফলে একদিকে যেমন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী মানুষকে তা স্বনির্ভর করেছে অন্যদিকে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছে। উন্নত কিংবা উন্নয়নশীল দেশগুলোতে দৃষ্টিমান ও দৃষ্টি প্রতিবন্ধী মানুষের মধ্যে যে ব্যবধান ছিল, প্রযুক্ত


May 13th

পালিয়ে যাবার মাঠ

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/০৫/২০১৪ - ৫:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটোবেলা ভাবতাম একদিন পঞ্চাশ টাকা চুরি করে পালিয়ে যাবো। তখন এই সাত-আট বছর বয়স আমার, কেন জানি কেবলই বাড়ী ছেড়ে পালিয়ে যেতে ইচ্ছে করতো। বাড়ীতে সেরকম যে কোনো ঝামেলা ছিল বা অত্যাচার টত্যাচার হতো, তা কিন্তু না। তবু কেবলই মনে হতো পালানোর কথা। হয়তো মনে হতো বাইরে অনেক মজা, অনেক স্বাধীনতা। কোনো নিয়মের বাঁধাবাধি নাই, পদে পদে নানা নিষেধ নাই, শাসন টাসন নাই। কিংবা হয়তো অন্য কিছু ভাবতাম, আজ আর সেইসব মনে পড়ে না,


যেভাবে আমরা জানলাম পৃথিবী গোলাকার- আইজ্যাক আসিমভ (পর্ব ২)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/০৫/২০১৪ - ১:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম পর্বঃ যেভাবে আমরা জানলাম পৃথিবী গোলাকার- আইজ্যাক আসিমভ

[আমার অন্যতম প্রিয় লেখক আইজ্যাক আসিমভ। তার 'হাঊ ডিড উই ফাইন্ড আউট' সিরিজের 'যেভাবে আমরা জানলাম পৃথিবী গোলাকার' বইটি অনুবাদের একটি প্রচেষ্টা নিলাম।তিন পর্বে সমাপ্ত করার আশা রাখি।]

দূরে বিলীন হওয়া জাহাজের গল্প


আনাড়ির সসেজপেঁয়াজা

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/০৫/২০১৪ - ১:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পেমের কোবতে অনুবাদ করে বেলাইনে চলে গিয়েছিলাম, লাইনে আসার জন্যে খুন-জখম গল্প অনুবাদ করছিলাম অ্যাজ প্রমিজড। কিন্তু ক্ষুধা লাগলে আমার আর মাথা কাজ করে না, ফ্রিজ খুলে দেখি ভাত আছে, কিন্তু সাথে আর কিছু নাই, কিছু পুরানো সসেজ ছাড়া। তাই আনাড়ি এখন সসেজ রান্না করে ঠাইসসা ভাত খায়। খুন-জখম পড়বার আগে পেট ভরে সবাই ভাত খান। আর সেই জন্যে আনাড়ি রাঁধুনিদের উপযোগী সসেজপেঁয়াজা রন্ধন প্রণালী পোস্ট দেই। আনাড়িদের জন্যে আশ্বাসের কথা হলো, এইখানে খুবই কম উপকরণ ব্যবহৃত হয়েছে। এবং পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে আধা ঘণ্টাও লাগে নাই।


হলদে পাখি

তাহসিন রেজা এর ছবি
লিখেছেন তাহসিন রেজা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১২/০৫/২০১৪ - ৭:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একদা একজন রাজা বন্দী ছিলেন সুউচ্চ মিনার ওয়ালা এক বন্দীনিবাসে। সেই বন্দীনিবাসে নেই কোন দরজা নেই কোন প্রবেশপথ! শুধু একটি জানালা। বন্দীনিবাসে নেই কোন প্রহরী, নেই কোন লাঠিয়াল কি বরকন্দাজ!


বুয়েটের সোনালী ব্যাংক শাখা এবং কিছু কথা

নীলকান্ত এর ছবি
লিখেছেন নীলকান্ত (তারিখ: সোম, ১২/০৫/২০১৪ - ৬:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ অনেকদিন পর বুয়েটের সোনালী ব্যাংকে যাওয়া হলো। পাশ করে গেছি বছর দুয়েকের বেশি হচ্ছে।

ধরেই নিয়েছিলাম অন্তত ঘন্টাখানেক লাগবে। তো গিয়েই তব্দা খেয়ে গেলাম। নতুন এক পদ্ধতি চালু করা হয়েছে।

যেখানে অনেক উচ্চমার্গীয় ব্যাংক এবং সেবা প্রতিষ্ঠানের মত টোকেন নিয়ে অপেক্ষা করতে হবে।


May 12th

মা দিবস

মৃদুল আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন মৃদুল আহমেদ (তারিখ: সোম, ১২/০৫/২০১৪ - ৬:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মন ঠিক মজল না তোমাদের মা দিবসে...
একা একা যাকে নিয়ে ভাবি-হাসি-কাঁদি বসে,
কান্না ও হাসিটুকু আমারই সে থাক না!
সব নিয়ে চেঁচামেচি? আমি ভাই কাক না!

অসহায় দিনশেষে যে গায়ের ঘ্রাণ পেয়ে
মনে হয়, ফের বেঁচে উঠলাম প্রাণ পেয়ে!
যার কথা ভাবলেই সারা বুক প্রান্তর--
মেঘ ডাকা দিনে যেন পাহাড়ি তেপান্তর!
যাকে নিয়ে কল্পনা গল্প না--সত্যি!
যার পেটে একদিন আমি এক রত্তি
ছিলাম, অ্যাত্তোটুকু থেকে আজ মস্ত!


May 11th

পীরজাদা

সুবোধ অবোধ এর ছবি
লিখেছেন সুবোধ অবোধ (তারিখ: রবি, ১১/০৫/২০১৪ - ৩:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.

পীরজাদা হাত একটু উঁচু করে বললেন -"বাবা কবুল করেছেন!" আবেশে অথবা অভিনয়ে তার দুই চোখ আধবোঁজা। একই বাক্য বারবার উচ্চারণে ঠোঁটের দুই কোণে সাদা ফেনা জমে উঠছে একটু পরপরই এবং তিনি জিভ দিয়ে তা পরিষ্কার করে পেটে চালান করে দিচ্ছেন। আমার ডান পাশের বছর চল্লিশের এক লোক এসেছেন বাচ্চা হওয়ার তদবির নিয়ে আর বাম পাশের জনের ব্যাবসা ভাল যাচ্ছে না। তবে আমার কোন সমস্যা নেই, আর আমি কোন তদবিরও করি নি। তারপরও পীরজাদা তার পীর বাবার কাছ থেকে আমার জন্য কী কবুল করিয়ে আনলেন ঠিক বুঝতে পারছিলাম না!


ক্রো ইন্সিডেন্ট

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১১/০৫/২০১৪ - ৩:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি: