Archive - মার্চ 2009 - ব্লগ

March 24th

রোদমহল

ফকির ইলিয়াস এর ছবি
লিখেছেন ফকির ইলিয়াস (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৩/২০০৯ - ৬:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটি হরিণ বুকের ভেতর পুষি
একটি শালুক জলহাওরের মূলে
একটি শালিক রোদমহলে ওড়ে
একটি সাগর পোহায় নগ্ননিশি

কার বয়নে বিকোয় চাঁদের ছায়া
কে ভুবনে রাখে ঋতুর স্মৃতি
ঘোরের ঘাসে ভোরের ছবি দেখে
দূরে হাসে শুক্লা ও অদিতি !

যাবার আগে স্রোতের আয়ু জানে
মাঘ মিশেছে মন্ত্রদের উজানে !


নতুন প্রদেশ!!

অপালা এর ছবি
লিখেছেন অপালা (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৩/২০০৯ - ৪:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেশ থেকে বের হোয়ে এসে দেশ নিয়ে চিন্তিত হওয়া টা কতটা যুক্তি যুক্ত ঠিক জানি না। তবু, এখন ও কিছু টান আছে, রয়ে গেছে অনেক পিছুটান, আছে ২৬ বছরের সৃতি। দূর থেকে দেখি বলে ই হয়তো, পুরা ক্যনভাস টা চোখে পড়ে। বুঝার আর দেখার সীমাবদ্ধতা হয়তো আছে, তাও মন মানে না। যখন পত্রিকায় পাতায় সরকার তোড়ে জোড়ে নিজের রক্ষাবলয় বানাচ্ছে জংনের রাস্তায়। বাকী জংনের কথা কি একবার ও চিন্তা করছে? পাকিস্তানে ও কোনো না কোন ...


হারাবার মত অনেক কিছু

শাহীন হাসান এর ছবি
লিখেছেন শাহীন হাসান (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৩/২০০৯ - ৩:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এখানে নি:শব্দে হারাবার মত আছে অনেক কিছুই।
জলজ হাঁসের কর্ণে এ-যে দেখি শামুকের দুল, পরেছে
নোলক তারা, বাপের বাড়ি যাবে বলে সেজেছে কন্যা?
ভিনদেশী পাখির পাখায় কেঁপে উঠে বিলের সলিল বুক,
জলকেলির উল্লাসে আনন্দে উপচে পড়ে পদ্মপাতার উপর
ছোট্ট নোরুলমাছ : পৃথিবীর বাতাস আর গন্ধ মাখে গায়।
মা আমার কখন ধরে রেখেছেন হাত- "ফিরে আসিস বাবা!”

ঝিম-ধরারাত, ঘোরলাগে স্বপ্নের উদরে সময়ের পৃষ্ঠায়।
হটাৎ গর...


ইয়োগা: সুদেহী মনের খোঁজে |২২| আসন: শল্‌ভাসন।

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৩/২০০৯ - ১:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

‘শলভ্‌’ শব্দের অর্থ পতঙ্গ। আসন অবস্থায় দেহটিকে অনেকটা পতঙ্গের মতো দেখায় বলে আসনটির নাম শলভাসন (Salabhasana)|

পদ্ধতি:
হাত দু’টো দেহের দু’পাশে লম্বাভাবে রেখে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাতের চেটো মেঝের দিকে এবং আঙুলগুলো মুষ্টিবদ্ধ হয়ে থাকবে। চিবুক মেঝেতে বা একপাশে বাঁকিয়ে রাখতে পারেন। পায়ের গোড়ালি উপর দিকে সোজা হয়ে থাকবে। এবার পা দু’টো জোড়া ও সোজা রেখে মেঝে থেকে আনুমানিক দেড় হাত থেকে দু’হাত...


দুঃখবিলাসী

হাসিব জামান এর ছবি
লিখেছেন হাসিব জামান [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৩/০৩/২০০৯ - ১১:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একজনকে উৎসর্গ করা হল। যাকে উৎসর্গ করা হয়েছে তিনি নিজ দায়িত্বে বুঝে নেবেন।

কিছু কিছু মানুষ থাকে দুঃখবিলাসী টাইপের। তারা দুঃখকে মনের ভেতর সযতনে লালন করে। চেহারায় সবসময় একটা দুঃখী দুঃখী ভাব ফুটিয়ে তোলে আর কারো সাথে কোন কথা হলে বলে, “আমার না খুব মন খারাপ।” রেডিও জকিরা যেন এদের অপেক্ষাতে বসে থাকে সারাক্ষন আর চান্স পেলেই বাজিয়ে দেয় বাপ্পাদার গাওয়া দুঃখবিলাসীদের জাতীয় সঙ্গীত, “আজ ...


জ্যোতিষী

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা পারভীন শিমুল (তারিখ: সোম, ২৩/০৩/২০০৯ - ১০:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মনের খেয়ালখুশির তো আর ঠিকঠিকানা নেই। ইন্টারমিডিয়েট পাশ করার পর হাবিজাবি গল্পের বইয়ের ভীড়ে যখন একটা কিরোর বই পেয়ে গেলাম, তখন জ্যোতিষী হবার ইচ্ছে মনের মধ্যে লাফ দিয়ে ওঠে। সেই উদ্দেশ্যে আমি রীতিমতো অধ্যয়ন করিয়া বিভিন্ন রেখা চিনিতে শিখিলাম। তারপর গ্রামের বাড়িতে বসত করার সময়টাতে যখন স্কুল করে এসে বাকি সময়টা, কাটে না দিন...অবস্থা, পুরোনো বিদ্যা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। আশেপাশে ঘুরে বেড়ান...


দেও

খেকশিয়াল এর ছবি
লিখেছেন খেকশিয়াল (তারিখ: সোম, ২৩/০৩/২০০৯ - ১০:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেকদিন আগে থেকেই তারাদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের তারানাথ তান্ত্রিক আর অলাতচক্র বইদুটো খুঁজছিলাম। মৃদুলদা’ই প্রথমে বলেন বইদুটোর কথা। তারানাথ তান্ত্রিক নিয়ে প্রথম দুটো গল্প লিখেছিলেন বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়। যা নিয়ে পরে এই বইদুটো লেখেন তারই ছেলে তারাদাস। তারাদাস তার বইয়ের ভূমিকায় বলেন তারানাথ তান্ত্রিক নাকি বাস্তবেই ছিলেন। গল্পগুলো পড়তে পড়তে আমার মনে পড়ে গেল আমার বড়মামার ...অনেকদিন আগে থেকেই তারাদাস বন্


চ্যাপ্টা ঠোঁটের ভালোবাসা।

পরিবর্তনশীল এর ছবি
লিখেছেন পরিবর্তনশীল (তারিখ: সোম, ২৩/০৩/২০০৯ - ৯:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সারি সারি কুয়াশা- রেলিং খাদের ধারে। ছোট্ট ছেলের দল লাল সোয়েটার গায়। ইশকুল ব্যাগ নিয়ে ইশকুলে যাবে না। ইশকুল ছিল বাড়ি থেকে কিছুটা কাছে। তাই হাঁটলেই হতো। ইশকুলের পাশে "ট্যাংকীর পাহাড়"। আমরা ছেলেরা টিফিন পিরিয়ডে ঠিক ঠিক সেই ছোট্ট পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছে যেতাম। ক্লাসের রুমু ঝুমু রানু কিংবা মিনু মাঝে মধ্যে বায়না ধরতো- তারাও পাহাড়ে উঠবে। পাহাড়ের ওপর থেকে নাকি অত বড় বড় দালানগুলোকে এতটুকু...


পৌনঃপুনিক

অভ্রনীল এর ছবি
লিখেছেন অভ্রনীল (তারিখ: সোম, ২৩/০৩/২০০৯ - ৭:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[১]

এলার্ম ঘড়িটা দুইবার বাজলো, তৃতীয়বার বাজবার আগেই রনির ডান হাতটার চাপড়ে সেটা বন্ধ হয়ে যায়। ওর ঘুম ভেঙ্গেছিলো আগেই, এতক্ষন শুয়ে শুয়ে ডায়রীটা পড়ছিলো। যে পাতার উপর চোখ আটকে আছে সেটাতে বড় করে লেখা “এটেম্পট নাম্বার ১৪”। আগের পৃষ্ঠাটা উল্টায় রনি। সেটাতে বড় করে লেখা “এটেম্পট নাম্বার ১৩” যেটা আবার লাল কালি দিয়ে কাটা, যার একটাই অর্থ এটেম্পটা সফল হয়নি। দীর্ঘশ্বাস ফেলে রনি, সামান্য একট...


আমার খোমা বই

লীনা ফেরদৌস এর ছবি
লিখেছেন লীনা ফেরদৌস [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৩/০৩/২০০৯ - ৭:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফেইসবুক, বাংলায় যাহাকে বলা যাইতে পারে -খোমা বই। সত্যি এতগুলি খোমা এক সাথে দেখার আনন্দ আর কোথাও পাওয়া যাইবে না। সুন্দর সুন্দর খোমা গুলির সাথে যখন তখন জমজমাট আড্ডার জন্য ইহা একটি অনন্য মনহরি জগত। আমার মনে হয় এখানে এমন কোন ব্লগার বন্ধু নাই যাহার একটা ফেইসবুক আকাউন্ট নাই। ফেইসবুক কাহারো কাছে নতুন কিছু নহে। ভাইসব আজ শুনুন আমার ফেইসবুকের গল্প।

আমার কাজিনদের ছেলে মেয়েরা সব এখন কলেজ ...