Archive - ডিস 3, 2010 - ব্লগ

বাংলা উইকিপিডিয়ায় লেখালেখি: লেখালেখি পানিভাত

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৩/১২/২০১০ - ৯:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক: কেন লিখবো?
দুই: কিভাবে লিখবো?
তিন: শুরুতেই ধাক্কা এবং শিক্ষা

পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি দেখি, তাই উইকিপিডিয়ায় ঢু দিলাম। কিন্তু এবারে তো কিছু লেখা দরকার। কী নিয়ে লেখা যায়?( -এমন একটা প্রশ্ন মনে জাগা স্বাভাবিক। এই পোস্টে আমরা দেখার চেষ্টা করবো উইকিপিডিয়ায় অবদান রাখা কতটা সহজ।

দুভাবে অবদান র ...


মিথির মন-সন্দেশ ভক্ষণ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৩/১২/২০১০ - ৯:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আন্টি অগ্নিমূর্তি ধারণ করিয়া কক্ষে প্রবেশ করিলেন. হন হন করিয়া আসিয়া আঙ্কেলের সম্মুখে দণ্ডায়মান হইলেন. বিয়াফক মিজাজ খারাপ করিয়া, রীতিমত ঝারি দিয়া আঙ্কেলকে কহিলেন: "ও গো শুনছ!"
আঙ্কেল তখন দেশ ও জাতির স্বার্থে এটিএন-ভাংলা দর্শন করিতে করিতে একটি বিশেষ দলকে বাহ-বাহ করিতেছিলেন. আন্টির ডাকে বিষম খাহিয়া মিডিয়াম বিরক্ত হইলেন.

আন্টি: বেলাজ মেয়েটার হারামিপনা দিনে দিনে বেড়ে চলেছে ঐদিকে খ ...


পুনঃ

আনন্দী কল্যাণ এর ছবি
লিখেছেন আনন্দী কল্যাণ (তারিখ: শুক্র, ০৩/১২/২০১০ - ১১:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দূরপাল্লার বাসে চড়লে যেসব মুসিবত হতে পারে,
আমরা সেসব পার হয়ে এসেছি।
আমরা এখন আর দূরপাল্লার বাসে চড়ি না।
আকাশ ও মেঘের ফসল জানালার কাঁচে আর অবাক হয় না।
স্বল্পায়ু ফুসফুসে এখন কেবল স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবি চলে।
গুণে গুণে অর্থনীতি, সামাজিক ব্যবসা, তোমার সাথে।
ভেজাল বাটখারায় সততার দাঁড়িপাল্লা অপ্রস্তুত হয়।

চলে পারস্পরিক নিপুণ পুতুলকথা, সর্বমঙ্গল্যে।
আর ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোরে প্রথা ...


বানানায়তন- ১০ | কখন কি লিখব, কখন কী লিখব |

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৩/১২/২০১০ - ১০:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

... বানান ব্যক্তির সম্পত্তি নয়, তাই তা ব্যক্তির ইচ্ছাধীন ভৃত্যও নয়; বানান ভাষার সম্পত্তি, ব্যাকরণের নিয়ন্ত্রণাধীন। এই অধিকারের সীমানা সম্পর্কে ঔচিত্যজ্ঞান থাকলে বানানের ক্ষেত্রে নিয়মনিষ্ঠা প্রতিষ্ঠা করা যাবে, নইলে নয়। –হায়াৎ মামুদ

অর্থভেদে অভিন্ন বানানকে কার-এর সাহায্যে ভিন্ন বানান করার প্রবণতা প্রথম শুরু হয়েছিল রবীন্দ্রনাথের মাধ্যমে। তিনিই প্রথম কি শব্দের ভিন্ন ভিন্ন ...


শেষোক্তি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৩/১২/২০১০ - ১০:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তুমি ভালোবাসতে চেয়েছ বলেই,

আমি ভালোবাসতে দিয়েছি,

তুমি হাতটা ধরতে চেয়েছ বলেই,

আমি হাতটা বাড়িয়েছি,

তুমি প্রেমের কবিতা শুনবে বলে-

আমি রাতের পর রাত জেগে রচনা করেছি তেরশ দুইটি কবিতা,

তুমি বৃষ্টি ভালোবাসতে বলেই-

আমার চোখ দিয়ে প্রতিনিয়ত বৃষ্টি ঝরত,

রাতের পর রাত কতটা বৃষ্টি জড়ো করেছি -

তুমি তাতে ভিজলেও না!

তুমি আমাকে দোষারোপ করবে বলেই-

আজো আমি কাউকে বলিনি-

আমার সবটাই ছিলো ভালোব ...


পারাপার

মণিকা রশিদ এর ছবি
লিখেছেন মণিকা রশিদ (তারিখ: শুক্র, ০৩/১২/২০১০ - ১০:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেয়ালে আলোর বিস্মরণ! রঙ, আমি রঙধনু দেখিনি তেমন। যতগুলো বর্ষাকাল-বাঁশের সাঁকোতে পারাপার, সাঁতারও হয়নি শেখা, পারাপারে অভয় পাবো! যতই টেনেছি সূতা, দ্রৌপদীর শাড়ি- লাজভয় আঁকড়ে থেকেছে। তাই ভাবি, এই তন্তুতাঁত- ছেড়ে যাওয়া ভালো। দূর থেকে শিল্প খুব মিহি মনে হয়।

মায়ের হাসির খোঁজে বেরিয়েই রক্তছাপ নীল শীত দিনে। আঁচলের গন্ধ খুঁজে ছেঁনেছে শরীর শুধু, এনেছে বিষাদ খুব; অসহায় হয়েছে সুদিনে।

এ শহর ছ ...


টুকরো টুকরো রেসিপি

সুমন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুমন চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ০৩/১২/২০১০ - ১:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

খাওয়া বন্ধ না হওয়ায় রান্নাও বন্ধ হয় না। কারণ তৈরী খাবারে সময় বাঁচলেও পয়সা বাঁচে না। আবার ঘরেও মন মতো এইটা সেইটা করতে গেলে সবসময় পকেটের সাথে ঘড়ির সাথে ম্যাচ করে না। সুতরাং পয়সা আর সময় বাঁচে আবার জিবলাও খুশি থাকে এরকম কিছু রেসিপি আবিস্কার করা আমার মতো সর্বহারার জন্য বিপ্লবের মতো না হইলেও অন্তত লেবার ওয়েলফেয়ার অফিসারের সদ্যকেনা মার্সিডিজে ইটা মারার মতো ফরজ। সেরকমই দুইএক ...


পাশ থেকে দেখলে...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৩/১২/২০১০ - ১:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২।
চেয়ারে বসে ক্যারেকটার এ ঢোকার জন্য কিছুটা সময় নিলো সুলতান। হূম, আজকের অফিসের নয় ঘন্টা ভালো যাওয়া উচিত। গতকাল একটা ইন্টারেস্টিং কাজ শুরু করেছিলো, আজকে বা কালকের মধ্যে সেটা শেষ করতে হবে। ভালো ভালো, এখন নাস্তার অর্ডার দেয়া উচিত।
দুপুরে নিচতলায় খেতে নেমে রান্নাঘর এ ঢোকে সুলতান। পাশেই তার ম্যানেজার বস প্লেটে খাবার নিচ্ছে। এই লোকটা সম্পর্কে নানান জাতের, নানান মাপের বাজে কথা শোন ...


নিঘুম আগুনের গল্প

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শুক্র, ০৩/১২/২০১০ - ১:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগুন-আগুন খেলা আপাতত শেষ, এখন রণক্ষেত্র শান্ত। বিজয়ী ও বিজিত উভয়েই নিদ্রায়।

শুধু নদীরা অক্লান্ত। তাদের থামাথামি নেই, ঘুম নেই। স্রোতোধারা ধুয়ে নিয়ে যায় সব ক্ষত, সব ক্ষতি, সব জয়-পরাজয়।

না ফুরানো একটা গল্প এ, উলের গোলার খুলতে থাকা উলের মতন গড়াতে গড়াতে হারাতে থাকে। গড়ায় আর হারায়, গড়ায় আর হারায় ...

আগুন-আগুন খেলা শেষ হয়ে গেলে
ক্লান্ত সেকেন্দারও অস্ত্রভার ফেলে'-
প্রলাপের ঘোরজ্বরে তৃ ...


বড় আম্মা।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৩/১২/২০১০ - ১:১৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শামীম।

আমরা ডাকতাম বড় আম্মা। আম্মা আব্বা ডাকতেন “নানীজী”। প্রথম দিকের স্মৃতি যা মনে পড়ে তা হলো সাদা শাড়ি পরা একজন বুড়ো মানুষ। সফেদ চোখ মুখ। বিড়ালের চোখের মতো ঘোলা চোখ। হাতে তসবি। জায়নামাজে বসা। আমার স্বল্প স্মৃতিতে বড় আম্মাকে কখনো জায়নামাজ ছাড়া অন্য কোথাও দেখিনি। তাকালেই মনে একটা শান্তি শান্তি ভাব চলে আসত।
বড় আম্মার ছেলে ছিলেন একজন। আম্মার মামা। আম্মা বলতেন মামুজী। চিটাগা ...