Archive - 2011 - ব্লগ

একটি জরুরী বিজ্ঞপ্তি: সচলায়তন এখন থেকে একটি মূলধারার সংবাদপত্র দ্বারা পরিচালিত হবে

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: শুক্র, ০১/০৪/২০১১ - ১০:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে সচলায়তন মূলধারার একটি সংবাদপত্রের সাবসিডিয়ারী গ্রুপ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। সচলায়তনের জনপ্রিয়তা এবং বিভিন্ন বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য এই সংবাদপত্রটি বরাবরই সচলায়তনকে প্রশংসার চোখে দেখেছে। এবিষয়ে দুপক্ষের দীর্ঘ আলোচনা শেষে পহেলা এপ্রিল থেকে সচলায়তন উক্ত সংবাদপত্রের ব্যানারে পরিচালিত হতে থাকবে। যথাসময়ে সংবাদপত্রটির নাম আপনাদের জানানো হবে।


মিছির আলী, ৪০ বছর ধরে তোমায় আমরা খুঁজে পেতে ব্যর্থ হয়েছি এ লজ্জ্বা আমাদের।

থার্ড আই এর ছবি
লিখেছেন থার্ড আই (তারিখ: শুক্র, ০১/০৪/২০১১ - ৮:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চল্লিশ বছর ধরে যে মানুষটা একটা ছবি লেমিনেটিং করে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরেছে, কেউ তার কথা শুনেনি, স্বীকৃতি মিলেনি প্রবাসের প্রথম পতাক সৈনিক মিছির আলির। ১৪ ডিসেম্বর বার্মিংহাম শহরের মিষ্টি দেশ রেস্তোরায় মিছির আলীর সাথে প্রথম দেখা। চ্যানেল আই'র ইউকে ও ইউরোপের এমডি শোয়েব ভাই, আমি, আমার সহকর্মী শুভ ভাই আর জামান ভাই আমরা চারজন আমাদের স্থানীয় প্রতিনিধি সৈয়দ নাসিরের আমন্ত্রনে বামিংহাম প্রবাসী সুধিজন


৩০ মার্চ : ভুলে যাওয়া লালখান বাজার গণহত্যা

সবুজ পাহাড়ের রাজা এর ছবি
লিখেছেন সবুজ পাহাড়ের রাজা (তারিখ: শুক্র, ০১/০৪/২০১১ - ২:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৭১ সালের ৩০ মার্চ আর পরবর্তী কয়েকদিনে চট্টগ্রামের লালখান বাজারে পাক বাহিনী, তাদের দোসর আর বিহারীরা মিলে হত্যা করে প্রায় আড়াই হাজার বাঙালী। আমরা বাংলাদেশীরা গোল্ডফিস মেমোরি জাতি। তাই, সহজেই ভুলে যায় অতীতের কথা। লালখান বাজারে বসবাসরত বর্তমান প্রজন্মের অধিকাংশই জানে না এই নিশৃংস গণহত্যার কথা।


দ্বৈততা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০১/০৪/২০১১ - ১২:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রচন্ড ধাক্কা, তারপর হঠাৎ যেন সবকিছু স্থির হয়ে গেল। বীথির চিৎকারে সজীবের হুশ ফিরল। সেই সংঘাত পূর্ণ রাজপথ, চারপাশে ভীত পায়ের ছোটাছুটি, তার মাঝে মুখ থুবড়ে পড়ে আছে সজীব। আবারও বীথির চিৎকার "সজীব পালা"।


অনামা গল্প - ৩

বইখাতা এর ছবি
লিখেছেন বইখাতা (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩১/০৩/২০১১ - ১১:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মনোরম একটি সন্ধ্যা। অভিজাত এলাকার বিস্তৃত মসৃণ সড়ক। দু' একটি ছিমছাম বহুতল বাড়ি। গোছানো মানানসই পরিপাটি ঘাস ও গাছ। বহুতল আবাসগুলোর পাশে সারি বেঁধে দাঁড়িয়ে কিছু সুদর্শন দোকানপাট, চীনা রেস্তোরা, অভিজাত স্কুল, আত্মসম্মানবোধে দৃঢ় বইয়ের দোকান, অত্যাধুনিক ও স্মার্ট যন্ত্রাদির স্টোর। সড়কে সাঁই সাঁই করে ছুটে চলছে চকচকে গাড়ি, রাগী বড়সড় বাস, ক্বচিৎ ক্ষ্যাপা হলুদ-সবুজ ট্রাক। এদের পাশ দিয়ে চিপা চাপায় মিশে গিয়ে


রেবেকা ব্ল্যাককে মাইনাস

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি
লিখেছেন আনোয়ার সাদাত শিমুল (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩১/০৩/২০১১ - ১০:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তাজুল ইসলামের কোনো ডাক নাম ছিল না।


সুপারভেনিয়েন্স!

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩১/০৩/২০১১ - ১০:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সম্প্রতি নিউ ইয়র্ক টাইমসে ডেভিড ব্রুকসের একটি প্রবন্ধ পড়ে edge.org এর সাথে পরিচিত হলাম। তারপর গত ক‌‌‌য়দিন ধরে রাত-বিরাত ওটাই পড়ছি।


অভীক সরকার, আপনাদের আপডেট হবার সময় এসেছে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩১/০৩/২০১১ - ৯:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

‘দৈনিক আনন্দবাজার’ নামে পশ্চিমবঙ্গে একটি 'বনেদী' খবরের কাগজ আছে এবং তা বাংলাতেই ছাপা হয় এটা জানতাম। তবে আমি ভারতে গিয়েছি মাত্র একবার, পশ্চিমবঙ্গেও ছিলাম মাত্র দুই দিন। সেটাই আমার প্রথম বিদেশ সফর হওয়ায় স্বাভাবিক ট্যুরিস্টসুলভ উত্তেজনায় (অথবা আমার নিজের স্মৃতিভ্রষ্টতায়) এই বনেদী কাগজটি হাতে তুলে নেয়ার 'সৌভাগ্য' অর্জন করতে পারিনি। এমনকি পত্রিকাটির কারেন্ট অনলাইন ভার্সনও ইউনিকোড-সমর্থিত না হওয়ায় অনেক


তারে জাগাও কেউ যারে না জানে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩১/০৩/২০১১ - ৯:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বদলহীন আগাপাশতলা প্রাত্যহিক ডায়াবেটিক রুটিন ঘুমহীন রাত্রি । যদিও শালবনের ওধারে হিংস্র শ্বাপদের শান্ত মমি হয়ে সে রাত দিগ-দিগন্ত ভেঙ্গে তাবৎ ভাস্কর্যময় সৃষ্টির ছাউনি নিয়ে আসে যে কোন স্রষ্টা মনে । ধুলোময় পথগুলোতে জলের রেখার বেসাতি সাজানো মিথ্যের রাংতা জড়াতে, কিংবা ধরা যাক ন্যাড়া গাছগুলোকে হুকুমের সূরে বনবীথিকায় কারুচুপির ওড়না পরাতে....


March 31st

ছবি ও কবিতা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩১/০৩/২০১১ - ১২:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কবিতার সাথে মিল লাগে এমন কিছু ছবি আর কবিতা/গান পেশ করলাম। আশা করি ভাল লাগবে আপনাদের।

আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে , I'll return to the Dhansiri's banks

আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে...