Archive - জুন 2012 - ব্লগ

June 10th

একটি ভুল, প্রশ্ন অনেকগুলো !

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১০/০৬/২০১২ - ২:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সালেক খোকন

বৈশাখ মাস। প্রচন্ড রোদ। তবুও চারপাশে শীতল অনুভূতি। বড় বড় আমগাছ। সংখ্যায় দুই হাজারের মতো। অধিকাংশই শতবর্ষী। দিনময় এখানে চলে পাখিদের কোলাহল। ছায়াঘেরা পাখিডাকা আম্রকানন এটি। খরতাপও এখানে কুর্নিশ নোয়ায়। প্রচন্ড গরমে তাই আগতরা আশ্রয় নেয় আম্রকাননের শীতলতায়।


পৌরুষ

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১০/০৬/২০১২ - ২:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বনের ভেতর থেকে বেরিয়ে এসে সরু রাস্তাটি খোলা মাঠে মিশেছে। সাপের মতো এঁকে বেঁকে একটু একটু করে ঢালু হয়েছে সামনের পথটা। একজোড়া বাইসাইকেল ফ্রি হুইল করে এগিয়ে আসছিল। একটিতে বাবা, অন্যটিতে ছেলে। প্যাডেলে একটুও চাপ ছিলনা, তবু এগুচ্ছিল বেশ ভ্রুতই। বাপ বেটা দুজনেই শ্বাস ফেলছিল অনায়াসেই। অবশেষে বনের প্রান্তে এসে সামনে চোখ মেলে সামনে তাকালো তারা। ফ্রি হুইলের স্বস্তি ফুরিয়ে যাবার আগেই দেখলো, ছোট্ট ঢালুটা ফুরিয়ে এসেছে। সেইসাথে রাস্তাটা আবার উপরে উঠতে শুরু করেছে।


একটি অলস কর্পোরেট দুপুর, অতঃপর... (শেষ পর্ব) - এভাবেই পাল্টায় সুখের ধরন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১০/০৬/২০১২ - ১০:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই লেখাটা শুরু করেছিলাম ২২শে নভেম্বর ২০১১ তে। আজ ৯ই জুন ২০১২। কত তাড়াতাড়ি সময় বয়ে যায়। হঠাৎ ল্যাপটপের “হাউস কিপিং” করতে গিয়ে অসম্পূর্ণ লেখাটা পেলাম। এরই মধ্যে চাকরীটা পাল্টেছি, মেঘাও বেশ বড় হয়ে গেছে।


বন্ধু তোমায় এ গান শোনাবো বিকেল বেলায়

তারানা_শব্দ এর ছবি
লিখেছেন তারানা_শব্দ [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৯/০৬/২০১২ - ১১:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি তখন ছোট, সবে স্কুলে যাওয়া শুরু করেছি। আজকালকার ত্যাদর বাচ্চাদের মতন আমি মোটেও ত্যাদরামি করতাম না। আমার এখনো মনে আছে প্রথম দিন স্কুলে যাওয়া নিয়ে আমি খুবই আনন্দিত ছিলাম। নতুন স্কুল জামা পরে আপুদের মতন স্কুলে যেতে পারছি- এই আনন্দে আমি ছিলাম আত্মহারা। প্লে-গ্রুপে আমার ক্রমিক নং ছিল ৭৩, সেকশন বি, কেজিতে উঠে হয় ১২, সেকশন এ। তখন শিশু মনে ঢুকিয়ে দেওয়া হলো এ সেকশনে ‘ভালো’রা আর বি তে ‘মাঝারী’রা আর


June 9th

স্বেচ্ছায় কেউ নিজের জন্মভূমি ছেড়ে যায় না।

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: শনি, ০৯/০৬/২০১২ - ১:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“মানুষের সবচাইতে মূল্যবান অঙ্গের নাম পাসপোর্ট” কথাটা বলেছিলেন গুরু বার্থল্ড ব্রেখ্ট। জন্মের মতো খুব সহজ ও স্বাভাবিক পদ্ধতিতে পাসপোর্ট নামের অঙ্গ গজায়ও না। কিন্তু সেই বন্দরবৈতরণীর বাহক, পাসপোর্টের কল্যানে অনেক সুবিধা/অসুবিধা ভোগ করেন। কিছু মানুষ একটা বিশেষ পাসপোর্টর কল্যানে ব্রাহ্মণ্ডের প্রায় সব জায়গায় যাতায়ত, কাজকর্ম, বা বসবাস করতে পারেন নির্দিধায়। আবার পাসপোর্ট নিয়েও অনেকের কাছে বিশ্বের বিশাল অংশ


গ্রীক বিপর্যয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৯/০৬/২০১২ - ৩:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক্যাফেটেরিয়ায় ঢুকতেই দৃষ্টি গেল মাঝের এক টেবিলের দিকে। গ্রীক-ত্রয়ী কোস্তাস, জর্জিস ও স্পিরোস বিরসবদনে নিজেদের মধ্যে কি যেন বিষয়ে গম্ভীর আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। স্পিরোস হাতের ইশারায় বসতে বললো। তিনজনই আমার সহকর্মি। ফিরতি বাসে কথায় কথায় একদিন বলেছিলাম তোমাদের দেশের কাজান জাকিস নামের ভদ্রলোক আমাদের দেশের শ্রেষ্ঠ উপন্যাসিক'এর প্রিয়দের তাল


বাজেট: শিক্ষানীতিকে উপহাস

গৌতম এর ছবি
লিখেছেন গৌতম (তারিখ: শনি, ০৯/০৬/২০১২ - ২:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]গত বছর বাজেট বক্তৃতার পর যে প্রতিক্রিয়াটি লিখেছিলাম, সেটি কিছুটা ঠিকঠাক করে এবারও চালিয়ে দেয়া যেত। মাননীয় অর্থমন্ত্রী বরাবরই বাজেট বক্তৃতায় শিক্ষা নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও বড় কথা বলেন- এবারও তার ব্যতিক্রম হয় নি। ধারণা করি, আগামীবারও তিনি একই ধারা বজায় রাখবেন। শিক্ষানীতি সংসদে গৃহীত হওয়ার পরবর্তী দুবছর তিনি শিক্ষার জন্য যে বরাদ্দ রাখলেন এবং যেভাবে রাখলেন- তাতে বর্তমান সরকারেরই প্রণীত শিক্ষানীতিকে উপহাস করা ছাড়া শিক্ষাবাজেটে বাড়তি কিছু সংযোজিত হয়েছে বলে মনে হয় না। অর্থমন্ত্রী অবশ্য বাজেট বক্তৃতায় মানব উন্নয়নের ক্ষেত্রে শিক্ষাকেই সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বলে ভেবেছেন এবং এজন্য তিনি এ খাতে ‘সর্বোচ্চ’ বরাদ্দ রেখেছেন বলেও ঘোষণা দিয়েছেন! শিক্ষার কথা বলতে গিয়ে ‘ভিশন ২০২১’ এবং নতুন শিক্ষানীতির কথাও বলতে ভুলেননি তিনি। কিন্তু শিক্ষানীতি বাস্তবায়নের জন্য যে কাজটি করার কথা, অর্থাৎ যথাযথ বাজেট বরাদ্দ রাখা- সেই মূল প্রসঙ্গে তিনি নীরব থেকেছেন গতবারের মতোই।


বিরহের গোল্লাছুট

ক্রেসিডা এর ছবি
লিখেছেন ক্রেসিডা [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০৮/০৬/২০১২ - ১০:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

 

বিরহের গোল্লাছুট

-------------------

নিঃশ্বাসে অস্পষ্ট যে বিপরীত প্রতিবিম্ব
জলের নীচে কাঁজল গাঁয়ে
স্রোতের মরা রঙ
         বেসিনের নদীতে ঝরবে বৃষ্টি হয়ে

পালসবিটে শব্দ বুনো
             বুনো তৃষ্ণা;
দেয়ালের ফাঁটলে ছক কাটে সোনালী রোদ
যেন কাঁচের গ্লাসে সোনালী মদ!


উপপত্তি বা আর্গুমেন্ট: পর্ব ৩ - কজাল রিজনিং বা কর্ম-ফলের সর্ম্পক

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: শুক্র, ০৮/০৬/২০১২ - ১০:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কজালিটি, কজেশন, (causality, causation) কর্মফল বা কার্মা (कर्म) বেশ পুরোনো এবং প্রায়শ ব্যবহৃত একটি লজিকাল রিজনিং। কর্মফল হচ্ছে কর্ম এবং তার ফলের মধ্যে সর্ম্পকটি। কয়েকটি উদাহরণ হচ্ছে:

১) "বৃষ্টি হলেই ব্যাঙ ডাকে। সুতরাং বৃষ্টি হচ্ছে ব্যাঙ ডাকার কারণ।"