Archive - সেপ 25, 2013 - ব্লগ

নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক অথবা অন্তবর্তীকালীন সরকারের গ্যাঁড়াকলে

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল্লাহ এ.এম. [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৫/০৯/২০১৩ - ৪:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেশ এখন নানাবিধ নির্বাচনী বিতর্কে উত্তপ্ত। নির্বাচন হবে কি না, হলে কি পদ্ধতিতে হবে, কবে হবে, না হলে কি হবে ইত্যকার নানা আলোচনায় বাংলার আকাশ বাতাস আজ মুখরিত। এত শোরগোলের মূল কারন নির্বাচনকালীন সময়ে সরকার ব্যবস্থা কি রকম হবে, সে নিয়ে সর্বমহলে চরম মতপার্থক্য। আওয়ামী লীগ তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ইস্যুতে সুপ্রীম কোর্টের একটি রায়ের প্রেক্ষিতে সংবিধান থেকে তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অপসারন করেছে,


সহমত

ঈয়াসীন এর ছবি
লিখেছেন ঈয়াসীন [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৫/০৯/২০১৩ - ৪:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]গত সপ্তাখানেক ধরে মাথাটা একদম এলোমেলো হয়ে যাচ্ছিল, রাজ্যের চিন্তায়। এমনিতে আমার মাথায় চুল পরাজিত সৈনিকের মত পিছু হটেছে। চকচকে ভাবটা ঢাকবার জন্যে গুটিকয় যা অবশিষ্ট আছে, মেজাজ খারাপের চোটে তাও ছিঁড়ে ফেলবার যোগার। এই মুহূর্তে রাগ প্রশমিত হয়েছে সচলে সাক্ষী সত্যানন্দের দিনপঞ্জিকা খানা আর তাতে চ উ'র খাসা মন্তব্যটি পড়ে। কেউ যখন একট


বাদার বিক্রম - শেষ পর্ব

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: বুধ, ২৫/০৯/২০১৩ - ৯:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(দ্বিতীয় পর্বের পর)

রাত্রি দ্বিপ্রহর। সুবাদার শাহবাজ খাঁর খাস তাঁবুর বাইরে দাঁড়ানো ছয়ফুটি তাগড়া পেয়াদাকে ফৌজদার আলী নকভী বললেন, সরে দাঁড়াও। হুজুরের সাথে আমার বিশেষ প্রয়োজন। মাথা নেড়ে পেয়াদা বলল, হুজুর ব্যস্ত। সকালে আসুন।

স্থির চোখে পেয়াদার দিকে তাকিয়ে ফৌজদার বললেন, আমার এখনই প্রয়োজন। চিটঠি এসেছে। হুজুরকে বল গিয়ে যাও।

তাঁবুর ভেতরে যাবার হুকুম মিলল। ভেতরে ঢিলে জামা পরা শাহবাজ ফৌজদারকে বললেন, রাতে আমার মাথা ভাল কাজ করেনা তুমি ভাল করেই জানো। হয়েছে কি?

বিক্রম বাজিতপুরে আমাদের হয়ে বিষ মেশানোর সাথে অন্য ধান্দা করছে হুজুর। সে তার গাঁ থেকে ধরে আনা আরো কয়টা দাসের সাথে পালানোর মতলব করছে।

শাহবাজের মুখ হাসি হাসিই থাকল, কেবল চোখ দুটি কঠিন হয়ে গেল।


জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু : বিতর্ক ও প্রসঙ্গ কথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৫/০৯/২০১৩ - ৯:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৫ তারিখের রায় ঘোষণার পর কথা বলতে গিয়ে যে মানুষটির আবেগ আমাকে সবচেয়ে বেশি ছুঁয়ে গিয়েছিল, যে মানুষটির কান্নাজড়িত কথাগুলো এখনো আমার কানে বাজে, যে মানুষটির সাথে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেয়ার পর স্ট্রীট পেইন্টিং করবো বলে মঙ্গলবার বন্ধের দিন হওয়া সত্ত্বেও চারপাশে চষে বেরিয়েছিলাম প্লাস্টিক পেইন্টের খোঁজে, যে মানুষটির নিপুণ হাতে রাজাকারের ফাঁসির দাবি সম্বলিত অসংখ্য অসাধারণ পোস্টারের জন্ম হয়েছে এবং যে মানুষটি আজ গণজাগরণ মঞ্চের অব্যাহত সমালোচনা করে চলেছেন জয় বাংলার পর কেন জয় বঙ্গবন্ধু বলে না এই অজুহাতে- সেই মানুষটির একটি কথার সূত্র ধরেই এই লেখা শুরু করছি।


অভিসার

গান্ধর্বী এর ছবি
লিখেছেন গান্ধর্বী [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৫/০৯/২০১৩ - ২:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কোনো এক অরোরায়,
আলোল-বিলোল উর্মিল সায়রের কাছে
যখন অবাঙমুখ এক অন্তরীপের মতন
ক্রমশ নিমগ্ন হতে থাকি,
কিংবা নিতল ঘুমের রাজ্য ছেড়ে
শ্রবণা আর কৃত্তিকাদের ভিড়ে
আকাশগাঙ্গের ফিসফাসে কান পাতি,
নয়তো জলজ মেঘফুল ছুঁইতে
কোনো গহন শাঁওল শাওনি রাতে,
তপ্ত করতল মেলে রাখি,
ঠিক তখন অফুরান এক ফল্গুধারার মতন
কবিতা, শাশ্বত প্রণয়ী আমার
নিরল অভিসারে আসে কাছে!
সে এলেই দখিনপানের সুরবাহারে


যে কথা হয়নি বলা কোনদিন

সুবোধ অবোধ এর ছবি
লিখেছেন সুবোধ অবোধ (তারিখ: বুধ, ২৫/০৯/২০১৩ - ২:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.

তখন অনেক ছোট। স্কুলে পড়ি কিংবা পড়ি না। থাকতাম মফস্বল এলাকায়,পাশাপাশি অনেকগুলো বাসা,টিনের ঘর। কলেজের টিচাররা সবাই একসাথে একটা মহল্লার মত(আমার বাবা ছিলেন কলেজের সহকারী অধ্যাপক।) সামনেই খেলার মাঠ।
এক সাথে আমরা অনেকজন ছিলাম একই বয়সি।বিকেল হলেই খোলা মাঠে দৌড় ঝাপ। কানামাছি,কাঠকাঠুরে ভাই,গোল্লাছুট আরও কত রকম খেলা...