কী বিপদেই না ফেলেছিলেন আমাকে মুহম্মদ জাফর ইকবাল!
(গল্পে বর্ণিত প্রতিটি ঘটনা ও চরিত্র কাল্পনিক। বাস্তবের কোন ঘটনা বা ব্যক্তির সাথে তার মিল অনিচ্ছাকৃত ও কাকতালীয় মাত্র।)
'সিরাজুদ্দৌলা' রোলটা ছেড়ে দেয়ার চাপা কষ্ট শীত শীত দুপুর টা উপভোগ করতে দিলোনা !
মাতব্বরের ছেলের কথায় উচ্চবাচ্চ করে কি করে !
এমনিতেই পানুর দিকে চোখ ছোকরার ।
করুক সিরাজ ।
ডোবাবে , ডোবাক !
আমার কি !
বাড়ির সামনে অলস সময়ে একটা ফিলযফিক্যাল স্বান্তনা খুঁজে রফিক !
পাশের বাড়ির বেড়ার ওপাশে পানুর নড়াচড়া টের পায় !
সামারটা পুরোপুরি শুরু হয়ে যাওয়ার আগেই ভাবলাম যে উইন্টারের কিছু ছবি দিয়ে দেই। এর আগে বরফ দেখেছিলাম লন্ডনে প্রথম। কিন্তু এত বরফ জীবনে প্রথম দেখলাম কানাডায় এসে। লন্ডনের বরফ তো তার তুলনায় নস্যি। প্রথম প্রথম সবাই খুব ভয় দেখাতো যে এখানে অনেক ঠান্ডা পড়ে। যতটা না ভয়, তার চে অনেক বেশী কৌতুহল নিয়ে অপেক্ষা করেছিলাম "অনেক বেশী" ঠান্ডার জন্য। কিন্তু সেবার অত বেশী ঠান্ডা পড়লো না, তবে বরফ পড়লো অনেক। ম
- ও ডাক্তার সাব, পুলার তো উঠলে আর নামেনা।
আমি মনে মনে মকবুলকে দুইটা গালি দিয়ে বিরক্ত মুখে ভদ্রলোকের দিকে তাকালাম। আমি নিশ্চিত মকবুল হারামজাদা ফাজলামো করে এই পেশেন্ট আমার কাছে গছিয়েছে। মকবুল চর্ম যৌন, বদরুল নিউরো, সাদেক হার্ট, নাজমুল হাড় আর আমি মেন্টাল। প্রায় প্রতি শুক্রবারেই আমরা আড্ডায় বসি। গত সপ্তাহের আড্ডার সময় এই পেশেন্ট গছিয়েছে মকবুল। বলে, খানদানি জমিদার ফ্যামিলি। গাজীপুরে বিশাল জায়গা নিয়ে বাংলো বাড়ি। কেসও খুব ইন্টারেস্টিং। ছেলের বাপ তোকে গাড়ি করে এসে নিয়ে যাবে। সারাদিন থাকলি, ঘুরলি, সাথে রোগীও দেখলি। মকবুলকে কয়েকবার চাপাচাপির পরেও পেশেন্টের সমস্যা কি খুলে বলে না। আমি আসার আগে ছেলের বাপকে ফোনে জিজ্ঞেস করেছিলাম সমস্যা কি। ছেলের বাপও কিছু বলে না। শুধু বলে ডাক্তার সাব আপনি গরীবের বাসায় আগে একটু আসেন। চাইরটা ডাইল ভাত খান। পরে সব খুলে বলবো।
এ ধরণের চিন্তা আমার মাথায় প্রথম আসে ভারতীয় রাজনৈতিক জয়প্রকাশ নারায়ণের একটি বক্তৃতা থেকে। এটি তিনি গুগোলে দিয়েছিলেন। এই যে বক্তৃতাটি।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার চেতনা ও ইতিহাসের সংরক্ষণে বাংলা ব্লগ ও বাঙালি ব্লগারদের যে ভূমিকা তার চূড়ান্ত প্রকাশ আমরা দেখেছিলাম শাহবাগ আন্দোলনের মাধ্যমে। এবং বাংলাদেশের অস্তিত্ববিরোধী শক্তির হাতিয়ার হিসেবে ধর্মের ব্যবহারটাও আমরা দেখতে পেরেছিলাম সেই একই সময়ে। দেখেছিলাম ধর্মকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করে নব রূপে জন্ম নিয়েছে রাজাকার বান্ধব হেফাজতী আন্দোলন। এরই প্রেক্ষিতে পহেলা এপ্রিল ২০১৩ তারিখে চারজন নাস্তিক ব
মধ্যযুগের খোঁয়াড়ে আজ
নব্যযুগের জীবগুলো
'ভাবনার উপর খাজনা বসাও'
লেজ নাড়িয়ে কয় হুলো ।
এক খাঁচাতেই বন্দি সবাই
মাংসাশী আর শাকাশী,
হুলো ঘোরায় শাষণছড়ি,
বাদবাকি সব জলখাসী ।
সংখ্যাগুরু গবাদিরা
গোবর ছাড়ে আরামে
ধীমান গরু ধ্যান করে আর
গাভী ভোগে ব্যারামে ।
ক্ষ্যাপা বলে, 'স্বাধীনতা,
জ্যান্তো বাঁচো নয় মরো'
হুলো শুধু চোখ পাকায়,
'চুতমারানি চুপ করো' ।
যাদের মনে দ্বিগুন জ্বলে