মায়ানমারে রোহিঙ্গাদের উপর যে অত্যাচার চলছে তা অত্যন্ত বেদনাদায়ক। নিজের দেশের মানুষের উপর এরকম অত্যাচার যারা করতে পারে তারা হিন্দু- মুসলমান- বৌদ্ধ যাই হোক মানুষ নয়। কিন্তু এইরকম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে, অপ্রাসঙ্গিক ফটো শেয়ার করে যারা অন্যান্য দেশে সাম্প্রদায়িক অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা করছেন তারা এদের চেয়েও ঘৃণ্য!
কখনও নারী বিষয়ক কথা উঠলে, সবাই কেন জানি ইসলামিক শরিয়া ফলো করে চলা সৌদি আরবের নারীদের কথা বলে। বাংলাদেশ সরকারও তাই ড্যাং ড্যাং করে সৌদিতে ৫০,০০০ নারীকে গৃহপরিচিকা বা খাদ্দাম হিসেবে পাঠাচ্ছে । এই দেশে নারীদের কাজের ক্ষেত্র কম , পারশ্রমিকও কম , তাই সৌদি তে গিয়ে যদি একটু ইনকাম করতে পারে, সে আশায় নারীরাও যাচ্ছে। সৌদিতে অলরেডি চলে গেছে আমাদের বাসায় কাজ করত আমেনা। যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফোন দিয়ে বাংলাদেশে জ
প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা স্থানীয় পর্যায়ে গণমানুষের জন্য সহজলভ্য ও মৌলিক চিকিৎসাসেবাই সাধারণভাবে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা বলে পরিচিত। সহজ কথায়, মানুষ যেসকল উপকরণ ও কৌশল অবলম্বন করে দৈনিন্দন স্বাস্থ্যরক্ষার ব্যবস্থা করে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা বলা যায়।
গত পর্বের শিরোনাম দেখে সানিয়া, মুনিয়াকে পটানোর দূর্দমনীয় ইচ্ছা নিয়ে পোস্টের উপর ঝাপিয়ে পড়ে হতাশ হয়ে যারা “ব্যাটা দেখাইলো মুরগী, খাওয়াইলো ডাইল” বলে আমাকে গালিগালাজ করেছিলেন, এই পর্বে তাদের জন্য আগেই সাবধান বাণী- মুরগী এখনো খাওয়ার সময় হয়নি। আপাতত গিলা কলিজাতেই সন্তুষ্ট থাকতে হবে যে। প্রথমেই একটা বেরসিক প্রশ্ন- গিটার কিনেছেন তো?
আজ ৩১-০৫-১৫ তারিখের বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকায় একটি খবর দেখে নিজের চোখকেও বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে। ঢাকার রামপুরা এলাকা থেকে মনির হোসেন নামে একজন লোককে নিজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। মেয়েটার বয়স মাত্র ১২ বছর। গত ৩ মাস ধরে লোকটি নিজের মেয়েকে ধর্ষণ করে আসছে প্রতিনিয়ত। মেয়েটি গর্ভবতি হওয়াতে তার মায়ের চোখে পড়ে বিষয়টা এবং তিনি চাপ দেয়ায় মেয়েটি স্বীকার করে সবকিছু। এই ধরনের মানসিক বিকৃতির খ
কিছুদিন আগে ফেসবুকের নিউজফিডে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের দেয়া ফতোয়ার কথা শুনেছিলাম। আজকে তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে সেটি দেখলাম (লিংক)। বিষয় চেয়ারে বসে নামাজ পড়া নিয়ে।
(ছবির ক্রেডিট লেখকের। ২০১৪ সনে জুরিখের ফিফা হেডকোয়ার্টার থেকে তোলা।)
[justify]মাঠের বিস্তীর্ণ সবুজ ঘাস দেখলেই তার ইচ্ছে করে সেখানে চিৎ হয়ে শুয়ে আকাশ দেখতে। এভাবে আকাশ দেখতে দেখতেই তার ভেতর মানুষ হয়ে জন্ম নেবার আক্ষেপটা প্রকট হয়ে ওঠে। সে ভাবে এরকম দু’পেয়ে মানুষ হবার চেয়ে বরং সে যদি গাছের সবুজ কচি পাতা হয়ে বছরান্তে একবার জন্ম নিতো আবার ঝরে যেতো। এই বারবার জন্ম নেওয়া এবং ঝরে পড়ার নিষ্পাপ পৌনঃপুনিক প্রাকৃতিক ক্রীড়াচক্র অনাবিল প্রশান্তিতে বুক ভরে দেয়। এই জনাকীর্ণ রেসকোর
উঠানের একপাশে রেবেকার লাশ রাখা। দু'টো ভারি বিছানার চাদর দিয়ে লাশের খাটিয়া ঘিরে দেওয়া হয়েছে। লাশের মাথার কাছে রাখা চেয়ারে একজন বয়স্কা মহিলা বসা। মহিলার হাতে লাল দানার সুন্দর একটা তজবিহ। মহিলা তজবিহ জপছেন আর মাঝে মাঝে বলছেন, ‘মুদ্দার গোছল সারা হইছে, আপনারা সবাই দূর থেইকা দোয়া করেন, ম্যায়া মুদ্দারে পুরুষমানুষ দ্যাখতে পারবো না।’ নারী-পুরুষ নির্বিশেষে কারো মধ্যে লাশ দেখবার কোনো আগ্রহ আছে বলে মনে হচ্ছে