দিয়াশলাই: সচলায়তন অণুগল্প সংকলন (বৈশাখ ১৪১৫)

অমিত আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন অমিত আহমেদ (তারিখ: মঙ্গল, ১৫/০৪/২০০৮ - ২:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

autoসচলায়তন অণুগল্প সংকলন প্রকাশের নেপথ্যে

সচলায়তনের জন্য একটি ই-বই প্রকাশের ইচ্ছে ছিলো অনেক আগে থেকেই। এর কারণ দু’টো। প্রথমত, আমি চাইছিলাম ই-বই এর ধারণাটাকে জনপ্রিয় করতে। স্বনামধন্য অনেক লেখক প্রকাশক না পেয়ে প্রথমে ই-বই প্রকাশ করে পরে জনপ্রিয় হয়েছেন। এই মুহূর্তে পাউলো কোয়েলহোর কথা মনে পড়ছে। তিনি পাশ্চাত্যে জনপ্রিয়তা পাবার আগে প্রকাশকের পরামর্শ না শুনেই বিনামূল্যে তাঁর বইয়ের ইলেকট্রনিক ভার্সন ইন্টারনেটে ছেড়ে দেন। এখন অনেক ডাঁকাবুকো প্রকাশনা সংস্থাও ওই পথে হাঁটছে। দ্বিতীয় কারণটি হচ্ছে সচলায়তনের শক্তিশালী লেখকদের লেখনীর সাথে সবাইকে পরিচয় করিয়ে দেয়া।

সংকলন প্রকাশে পাঁচ ঘন্টা বিলম্ব

সময় নিয়ে সতর্ক থাকা সত্বেও সংকলন প্রকাশে ঘন্টা খানেক দেরি হয়ে গেল। এটা হয়েছে ISBN সংক্রান্ত জটিলতার কারণে। আমাদের সব কাজ দু’দিন আগে শেষ হয়ে যাবার পরেও আমরা ISBN হাতে না পাওয়ার কারণে বইটি আপলোড করতে পারিনি। আহমেদুর রশীদ ও মাহবুব লীলেন কষ্ট করে ISBN এর ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। তাঁদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

অণুগল্প হাইপ

অণুগল্প সংকলনের সাথে সাথে সচলায়তনে অণুগল্পের হাইপ লক্ষ্য করে আমরা চমৎকৃত হয়েছি। নিশ্চিত ভাবেই বলা যায় এ উদ্যোগটি সবাইকে আকৃষ্ট করেছে। সেটা বোঝা গেছে সংকলন নিয়ে সচলদের আগ্রহ দেখেও। ব্যক্তিগত যোগাযোগের মাধ্যমে অনেকেই আমাদের কাজের অগ্রগতি জানতে চেয়েছেন, উৎসাহ দিয়েছেন, জানিয়েছেন যে কোনো প্রয়োজনে তাঁরা আমাদের সাথে আছেন। এই সংকলনটি তাই শুধু আমাদেরকে বৈশাখী উৎসবকে রঙিন করেনি, আমাদেরকে একে অন্যের কাছেও নিয়ে এসেছে।

গল্প বাছাই

বছরের এই সময়টিতে ছাত্ররা লেখাপড়া, পরীক্ষা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। পেশাজীবি, সংসারীদের পোহাতে হয় ঋতু পরিবর্তনের ঝক্কি। এর পরেও সময় বের করে আপনারা যে আমাদের লেখা পাঠাবার তাগিদ বোধ করেছেন তা আমাদের ছুঁয়ে গেছে! গল্প পাঠানোর জন্য বেঁধে দেয়া সময়ের কয়েক মিনিট আগে পর্যন্ত আমরা লেখা পেয়েছি। সব মিলিয়ে লেখা এসেছে ৪৯ টি। সময়সীমা পেরিয়ে যাবার পরেও অনেক সচল লেখা পাঠানোর উৎসাহ দেখিয়েছেন, যা সঙ্গত কারণেই আমরা সমর্থন করতে পারিনি। যদি তাঁদের লেখা নেওয়া সম্ভব হতো তাহলে নিঃসন্দেহে প্রাপ্ত লেখার সংখ্যা আরও বাড়তো। ৪৯ টি লেখার মধ্যে আমরা বাছাই করেছি ৩২ টি লেখা। লেখা বাছাই করার ক্ষেত্রে কি কি বিষয় খেয়াল করা হবে তার নির্দেশনা ঘোষণা পোস্টেই ছিলো। তাও এখানে আবার জানিয়ে দিচ্ছি যেন বাছাই লেখায় স্থান না পাওয়া লেখকেরা বুঝতে পারেন কি কারণে তাঁদের লেখা সংকলনে স্থান পায়নি।

১) শব্দ সংখ্যা ৫২০ এর মধ্যে।
২) লেখার মান।
৩) লেখার বিষয়বস্তু (বিশেষ করে গল্প আসলেই গল্প হয়ে উঠেছে কি-না)।

গল্প সম্পাদনা

উপরের তিনটি চাহিদা পূরণ না হলেও আমরা প্রতিটি গল্পই একাধিক বার পড়েছি ও প্রতিটি গল্প নিয়ে সরাসরি তিনজন আলোচনা করেছি। সংকলনে স্থান করে দিতে বেশ কিছু গল্প সম্পাদনা করা হয়েছে। কিছু গল্পের শব্দ সংখ্যা বেশি হয়ে যাওয়ায় ছোট করা হয়েছে। বানান ঠিক করা হয়েছে। যতিচিহ্ন একটা নির্দিষ্ট ফরম্যাটে রাখা হয়েছে (বিশেষ করে কোটেশন চিহ্নে)। কেবল ক’জন লেখকের লেখার ফরম্যাটিং পরিবর্তন করা হয়নি তাঁদের নিজস্বতার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে।

বইটি আনুষ্ঠানিক ভাবে নিবন্ধন করা বলে বইটির রেকর্ড থাকবে নানান জায়গায় (এমনকি জাতীয় আর্কাইভেও)। তাই সংকলনে প্রকাশিত কোনো লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ না করার জন্য আমরা দৃঢ় ভাবে অনুরোধ করবো। যদি প্রকাশ করতেই হয় তবে সংকলনে যে ভাবে ছাপানো হয়েছে সে ভাবে প্রকাশ করা ও সংকলনের রেফারেন্স দেয়াটা শোভন হবে।

যাঁদের লেখা সংকলনে আসেনি

এ কঠিন বিষয়ে ব্লগারদের কাছ থেকে আমরা সহযোগীতা পেয়েছি। অনেকে গল্প পাঠানোর সময় ইমেইলে, অনেকে ব্যক্তিগত যোগাযোগের মাধ্যমে আমাদের জানিয়েছেন তাঁদের গল্প ছাপানোর উপযোগী মনে না হলে তা নিদ্বিধায় বাদ দিয়ে দিতে। তাঁদের এই ধনাত্মক আচরণ আমাদেরকে আত্মবিশ্বাসী করেছে। তাঁদের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা রইলো। যে ১৭ টি লেখা বাদ পড়েছে সেগুলো লেখক চাইলে সচলায়তনে কিংবা অন্য কোথাও প্রকাশ করতে পারেন।

সংকলনের নাম

সংকলনের জন্য নাম চাওয়া হয়েছিলো। সবাই এ নিয়ে আগ্রহ দেখিয়েছেন, অনেক নাম প্রস্তাবিত হয়েছে। এর মধ্য থেকে আমরা ‘দিয়াশলাই’ নামটি বেছে নিয়েছি।

পরিশেষ

বইটির প্রকাশনার কাজে প্রোফেশনালিজম বজায় রাখার শতভাগ চেষ্টা করা হয়েছে। কারণ আমরা জানি এ বইটি সফলতা পেলে আরও অনেকেই এমন উদ্যোগ নিতে এগিয়ে আসবেন। যদি আমাদের কাজে কোনো ভুল-ত্রুটি আপনাদের চোখে পড়ে তাহলে তা নিদ্বিধায় আমাদের জানিয়ে দেবেন।

আপনাদের ‘দিয়াশলাই’ পাঠ আনন্দময় হোক।

সচলায়তন অণুগল্প সংকলন বৈশাখ ১৪১৫
‘দিয়াশলাই’ এর প্রকাশনা/সম্পাদনা পরিষদ এবং
প্রকাশায়তন এর পক্ষ থেকে,

অমিত আহমেদ

দিয়াশলাই
সচলায়তন অণুগল্প সংকলন, বৈশাখ ১৪১৫
প্রথম অন্তর্জাল সংস্করণ: বৈশাখ ১৪১৫ (এপ্রিল ২০০৮)
প্রকাশক: অমিত আহমেদ, প্রকাশায়তন, ঢাকা-১২১৩
সম্পাদনা পরিষদ: আনোয়ার সাদাত শিমুল, মু. নূরুল হাসান
প্রচ্ছদ: আহমেদ অরূপ কামাল
ISBN: 984-300-002033-0

লগইন না করে ডাউনলোডের লিংক [এখানে]।
রাইট ক্লিক করে Firefox-এ "Save link as" ও Internet Explorer-এ "Save target as" টিপুন।


মন্তব্য

মাহবুব লীলেন এর ছবি

অভিনন্দন
লেখক থেকে প্রকাশকে বিবর্তনের জন্য অমিত আহমেদকে অভিনন্দন

আহমেদুর রশীদ এর ছবি

স্বাগতম।

---------------------------------------------------------
আমাকে ডাকে আকাশ, বোঝে মাটি হাওয়া জল
বোঝে না মানুষ আর বিনাশী মুদ্রার ছল

---------------------------------------------------------

ঘাস তুমি ঘাসের মতো থাকো মাটি ছুঁয়ে
যে দেখার সে নতজানু হয়ে ছুঁবে তোমার আঙুল
অবরুদ্ধ মাঠ থেকে তুমি লাফিয়ে নেমোনা প্লিজ পাথরের পথে
________________________________________
http://ahmedurrashid.

অতিথি লেখক এর ছবি

অভিনন্দন...

জনৈক "বেক্কল ছড়াকার"

খেকশিয়াল এর ছবি

অভিনন্দন অমিত আহমেদ, অভিনন্দন প্রকাশায়তন, অভিনন্দন সংশ্লিষ্ট সবাইকে, পিডিএফ টা ডাউনলোড করলাম, একটু উলটে দেখলাম, দারুন হয়েছে ! অফিসে আছি, বাসায় গিয়ে পড়ব ।

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

লগ ইন না করলে ডাউনলোড লিংক দেখা যায় না?

__
আপডেট:
ঠিক করা হয়েছে!!! চোখ টিপি
থ্যাংকু।

শিক্ষানবিস এর ছবি

অভিনন্দন। তালিকা দেখেই বুঝেছি, গল্পগুলো চমৎকার হবে। ই-বই প্রকাশনায় একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন হয়ে থাকবে। ভবিষ্যৎ যুগ তো ই-বইয়ের ই।

পরিবর্তনশীল এর ছবি

অভিনন্দন টু দি পাওয়ার ইনফিনিটি।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

সুমন চৌধুরী এর ছবি

গুল্লি



ঋণম্ কৃত্বাহ ঘৃতম্ পীবেৎ যাবৎ জীবেৎ সুখম্ জীবেৎ

মুশফিকা মুমু এর ছবি

সব্বাই কে অভিনন্দন! বই টার নাম ও কভার দুটোই খুব ভালো হয়েছে, দু'দিন পর আমার exam শেষ হলেই পড়া সুরু করব দেঁতো হাসি
cant wait দেঁতো হাসি

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

খেকশিয়াল এর ছবি

একটা কবিরা গুনাহ হইয়া গেসে !
হগল লেখক লেখিকারে অভিনন্দন দেঁতো হাসি

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

বাইরেটা দেখেই তো খুব ভালো লাগছে ।

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

জ্বিনের বাদশা এর ছবি

ফাটাফাটি হয়েছে ,,,, একটানে পড়া যাবে চোখ টিপি
সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন
========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

========================
যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে,ঘড়ির ভিতর লুকাইছে

স্বপ্নাহত এর ছবি

লেখক,লেখিকা,পাঠক পাঠিকা এবং প্রকাশক,প্রকাশিকা(যদিও নাই) সকলকে অভিনন্দন।

---------------------------

থাকে শুধু অন্ধকার,মুখোমুখি বসিবার...

---------------------------------

বাঁইচ্যা আছি

লুৎফুল আরেফীন এর ছবি

বইটা পড়ে শেষ করলাম। অসাধারণ! খুবই ভঅলো লাগলো গল্পগুলো।

আর, আমি যে আছি, সেটা দেখে খুবই চমতকৃত হলাম।

ধন্যবাদ সবাইকে। যারা এটা করলেন।

___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"

পুতুল এর ছবি

অন লাইনে এত্ত সুন্দর ই-বুক সম্ভব!
লেখা, প্রচ্ছদ এক কথায় সব কিছু মিলিয়ে একটি সম্পূর্ণ আয়োজন।
সংশ্লিষ্ট সকলকে অভিনন্দন!

**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!

নিঘাত তিথি এর ছবি

অভিনন্দন।
ভীষন সুন্দর হয়েছে সবকিছু মিলে। অনলাইনে এত সুন্দর বই করা সম্ভব! মনে হচ্ছে যেন বই হাতে একেকটা পাতা উল্টাচ্ছি। এই ই-বুক সংশ্লিষ্ট সব্বাইকে বিশাল অভিনন্দন।
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ

----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ

সবজান্তা এর ছবি

একটু দৌড়ের উপর, পরে মন্তব্য করবো। শুধু এটাই বলি, ফাটাফাটি !!

আর এই অবসরে দুঃখের কথাও বলি, সবুজ বাঘ লেখেন নাই !! আমি উনার গলফের জন্য বেচেইন ছিলাম !!
--------------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

অমিত আহমেদ এর ছবি

সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমি নিজে বইটা আবার পড়লাম।

আমি দেখেছি কাজ শেষ হয়ে যাবার পর কিছু বানান ভুল ধরা পড়ে যা আগে ধরা পড়ে না। এমন দু'টি বানান ভুল চোখে পড়লো। আশা করি সবাই এ বিষয়টিকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। কোনো বানান ভুল চোখে পড়লে যদি আমাকে ইমেইল (aumit.ahmed@gmail.com) কিংবা সচলের ব্যক্তিগত মেইলে জানিয়ে দেন তাহলে কৃতজ্ঞ থাকবো।


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

সবজান্তা এর ছবি

ওহ ! একটা বিষয়ের জন্য অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ধন্যবাদ।

আমার লেখাটার শতকরা ৯০ ভাগ আগেই লেখা হয়ে গিয়েছিল, আর একটা অনাকাংখিত ঝামেলায় পরে, বাকি ১০ ভাগ লিখতে হয়েছে ডেডলাইন শেষ হওয়ার ১ ঘন্টা আগে। স্বভাবতই খুঁতখুঁত করছিলো মনটা। তবে সম্পাদনা পরিষদের সম্পাদনার কাজটা এত চমৎকার হয়েছে যে সব খুঁতখুঁত চলে গিয়েছে।

দুর্দান্ত !!
-----------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

মুহম্মদ জুবায়ের এর ছবি

বিশাল অভিনন্দন

-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!

ফারুক হাসান এর ছবি

অভিনন্দন থ্রি মাস্কেটিয়ার্স অমিত আহমেদ, আনোয়ার সাদাত শিমুল এবং কনফুসিয়াস! এই প্রিয় ত্রয়ী বলতে গেলে দারুন দেখিয়েছে! থ্রি চিয়ার্স!!!

আর অরূপ দা, ধ্রুব এষ তেড়ে আসলো বলে!

----------------------------------------------
আমাকে নিঃশব্দে অনুসরণ করে একটা নদী-
সাথে নিয়ে একটা পাহাড় আর একটা নিঃসঙ্গ মেঘ।

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍এক নজরে চমত্কার। তবে সমালোচনা আসিতেছে হাসি । ভালো করে দেখে নিয়ে বলছি।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
নিজেকে জয় করার অর্থ বিজয় না পরাজয়? চিন্তিত

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

প্রিয় সন্ন্যাসী'দাঃ
আমি এমন কাঊকেই খোঁজ করছিলাম। আপনি যখন নিজ থেকে বলেছেন, তখন হয়ে যাক - একটা দূর্দান্ত চুলচেরা সমালোচনা। আপনার চোখে নিজেদের চেষ্টাকে দেখি।।।।। থ্যাংক্স ইন এডভান্স!!!

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- নিন্দুকে বলে, আমি নাকি ফাটাফাটি কোনো জিনিষের মধ্যেও খুত ধরতে ওস্তাদ।

সুন্নু জি, আমি আছি আপনের লগে। হবে হবে, হবেই হবে চুলছেঁড়া বিশ্লেষণ।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

অতিথি লেখক এর ছবি

আমিও আছি আপনাদের সাথে। সমালোচনা করতে আমার দারুন ভালো লাগে!!
~রেনেট

শেখ জলিল এর ছবি

অভিনন্দন সম্পাদকমন্ডলী, প্রকাশক এবং প্রচ্ছদশিল্পী।
...আমার মতো কবি(?)র গদ্যরচনা 'অণুগল্প' হিসেবে স্থান পেয়েছে ভাবতেই ভালো লাগছে!

যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!

অমিত এর ছবি

গুল্লিগুল্লিগুল্লি

আরিফ জেবতিক এর ছবি

অভিনন্দন,অভিনন্দন,অভিনন্দন।

আরিফ জেবতিক এর ছবি

লগইন না করলে ডাউনলোড লিংক দেখায় না কেন ?
যারা সচল নন , তারা কিভাবে ডাউনলোড করবেন ?

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

আরিফ ভাইঃ

প্রচ্ছদ: আহমেদ অরূপ কামাল
ISBN: 984-300-002033-0

এর নিচে আছেঃ

লগইন না করে ডাউনলোডের লিংক

কনফুসিয়াস এর ছবি

আরিফ ভাই।
অফলাইন থেকে ডাউনলোড লিংকটা দেখতে কি এখনো সমস্যা হচ্ছে? হলে একটু জানাবেন প্লীজ।

সবাইকে অনেক ধন্যবাদ। প্রশংসা এবং সমালোচনার (অনাগত, তবে মনে হচ্ছে দূরাগত নয়) জন্যে।

-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...

-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ

দিগন্ত এর ছবি

প্রকানার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আর অভিনন্দন প্রকাশক হিসাবে নতুন কাজে হাত দেবার জন্য হাসি


হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।


পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।

বিবাগিনী এর ছবি

‌‌অনেক অনেক অনেক ভালো লাগছে! হাসি
অমিত তোমাকে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ।

::একাকিত্বের বিলাস আমার অনেকদিনের সাধ::

‌‌::একাকিত্বের বিলাস আমার অনেকদিনের সাধ::

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

দুর্দান্ত হয়েছে!

অতিথি লেখক এর ছবি

সকালেই পড়া শুরু করে দিব। বেশি কিছু বলার নেই, সহজ কথায় শুধু বলব, এর সাথে জড়িত সবাইকে আমার আন্তরিক ও প্রাণঢালা অভিনন্দন এবং ধন্যবাদ। আশা করব, এমন সাধু উদ্যোগ ভবিষ্যতেও বজায় থাকবে। বলা চলে, যাত্রা হলো শুরু ... হাসি

অতন্দ্র প্রহরী

অমিত এর ছবি

এরপর একটা ভূতের গল্পের সংকলন হইলে কেমন হয় ?
__________________________
suspended animation

খেকশিয়াল এর ছবি

হিহিহি ব্রেশ হয় ব্রেশ হয় দেঁতো হাসি

----------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

হিমু এর ছবি

দাঁরুঁণ হঁয়!

ভালো আইডিয়া দিয়েছিস ভূতো।


হাঁটুপানির জলদস্যু

নিঘাত তিথি এর ছবি

ভোট ভোট ভোট। ভূতের গল্প সংকলন (অণুগল্প নয়) চাই।
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ

----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ

খেকশিয়াল এর ছবি

অমিত আহমেদ আমাকে মেইল করেছিলেন আমার গল্পটি দেবার পরে, যে শব্দসংখ্যা অতিরিক্ত হওয়াতে কিছুটা সম্পাদনা করতে হয়েছে, আমার খানির সম্পাদনা ভালই হয়েছে হাসি

--------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

সুজন চৌধুরী এর ছবি

ফাটাফাটি !!! একসাথে এতোগুলা গল্প পড়ার মজাই আলাদা।
অনেক ধন্যবাদ ।


লাল গানে নীল সুর, হাসি হাসি গন্ধ

উদাস এর ছবি

প্রথমে একটু মন খারাপ হয়েছিলো আমার পাঠানো গল্পটি নির্বাচিত হয়নি দেখে। কিন্তু এক টানে পড়ে শেষ করলাম পুরোটা এবং খুশী হলামা আমার গল্প নির্বাচিত হয়নি বলে। কিছু কিছু গল্প এত চমতকার যে ওইগুলার সাথে আমার লেখা থাকলে বরং লজ্জায় পড়তাম। এমন মজা করে বহুদিন কিছু পড়িনি। অনেক ধন্যবাদ সবাইকে।

নিঝুম এর ছবি

প্রবাসের ব্যাস্ততার কথা আগে শুন্তাম।এখন বুঝি। এও বুঝি যে, এইসব ব্যাস্ততার মাঝে পড়ালেখা আর কাজের পর একটু সময় বের করা কি রকম কঠিন।তাই ভাবছি অমিত ভাই,শিমুল ভাই আর কনফু ভাইয়ের কথা। এত ব্যাস্ততার মাঝে থেকেও এরকম একটা উদ্যোগ নিলেন আর সফলতার সাথে শেষ করলেন।আমরা সবাই তাদের কতটুকু সাহায্য করতে পারলাম ,আদৌ করলাম কি না জানিনা।তবে এই আয়োজন আর উদ্যোগের ফলে আমাদের অনেক ভাবেই অনেক উপকার হলো।এত চমত্‌কার একটা বই আর অণু গল্পের প্রথম সংকলনে আমরা আমাদের লেখা পড়বার সুযোগ পাচ্ছি।ব্যাক্তিগত ভাবে আমি বলব আমার জন্য এটা অনেক বড় একটা ব্যাপার আর সেই সঙ্গে খুব আনন্দের।অরূপ ভাইকে দারুণ একটা প্রচ্ছদের জন্য অনেক ধন্যবাদ।প্রকাশক অমিত ভাইকে শুধু ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাইনা।আপনার প্রতি রইল প্রাণঢালা অভিনন্দন।

শিমুল ভাই আর কনফুসিয়াস ভাই যেখানে সম্পাদক মন্ডলীতে রয়েছেন সেখানে লেখার মান নিয়ে প্রশ্নই আসেনা।বরংচ একটু টেনশনে ছিলাম আমার নিজের লেখার মান নিয়ে।যেরকম তাড়াহুড়া করতে হয়েছিলো!!!যাক উতরে গেছি মনে হয়।

সকাল বেলায় প্রিন্ট আউট বের করে কাজে রওনা দিলাম। লেইটন থেকে কুইন্সওয়ে মাত্র চল্লিশ মিনিটের রাস্তা।তাতেই বইয়ের অর্ধেক্টা শেষ।মনটা খারাপহয়ে গেলো।গল্পগুলো এত বেশী চমত্‌কার, কখন যে পড়তে পড়তে স্টেশন মিস করে ফেলেছিলাম বুঝতে পারিনি।ট্রেনে যখন বিবাগিনী'র "বাবা আর কাঠগোলাপ গাছ" পড়ে হাত দিয়ে চোখ মুছেছি কিংবা হিমু ভাইয়ের "হাতিসোনা" পড়ে হো হো করে হেসেছি, এতই মগ্ন ছিলাম যে, লক্ষ্যই করিনি যে ট্রেনের অন্য সব মানুষগুলো আমার দিকে তাকিয়ে আছে।

আমি অবশ্য ওদের দিকে তাকিয়ে হেসেছি অন্যকারনে।

আহারে!!বাংলা না জানার কারনে গর্দভ গুলো কি মিসটাই না করছে!!!
--------------------------------------------------------
শেষ কথা যা হোলো না...বুঝে নিও নিছক কল্পনা...

---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

একটি অভিনব, সুখপাঠ্য সংকলনের জন্য সম্পাদকদ্বয় ও প্রকাশক ধন্যবাদ অতি অবশ্য পাবেন। কী পরিমাণ হ্যাপা তাঁদের সইতে হয়েছে, তা অনুমান করার চেষ্টা না করাই উত্তম - আমাদের রাতের ঘুমটি নির্বিঘ্ন হবে।

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍প্রশংসা তো করলামই, তাই এবার সমালোচনা হাসি

না, সমালোচনা ঠিক নয়, কিছু কিছু বিষয়ে আমার ব্যক্তিগত মতামত (কী করিলে ভালো হইতো টাইপের)। সবগুলোই টেকনিক্যাল বিষয়ে।

১. গল্পের নাম আর লেখকের নাম একই আকারের ফন্টে দেয়ায় চোখ শান্তি পাচ্ছে না। লেখকের নাম কিছুটা ছোট আকারে দেয়ার প্রচলন বলেই তো জানি।

২. গল্পের শেষে লেখকের নাম-বাসস্থান-ঠিকানার অংশটির ফন্ট আর গল্পের শরীরে ব্যবহৃত ফন্ট এক এবং অভিন্ন। আকারে না হোক, অন্তত ইটালিকস বা বোল্ড ব্যবহার করে বৈচিত্র্য আনা যেতে পারতো।

৩. সুমন চৌধুরীর চারটি গল্প একসঙ্গে যেহেতু গেছে, সেই একই নীতি মুজিব মেহদী আর হিমুর গল্পগুলোর (দু'জনেরই দুটো করে গল্প প্রকাশিত হয়েছে) ক্ষেত্রেও অনুসরণ করা উচিত ছিলো বলে বোধ হয়। আর এই কারণেই দু'জনেরই নাম-ধাম-পরিচয় গেছে দু'বার করে।

৪. মুখবন্ধে সার্থক বানানটিকে স্বার্থক হতে দেখে মুখ বন্ধ রাখতে পারলাম না হাসি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
নিজেকে জয় করার অর্থ বিজয় না পরাজয়? চিন্তিত

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

অমিত আহমেদ এর ছবি

১) এটা মনে হয় করা যেত। তবে দু'টির রঙ ভিন্ন।
২) ইটালিক, বোল্ড করে দেখেছিলাম। ভালো দেখায় না।
৩) মুজিব মেহদী ও হিমু ভাইয়ের গল্প এক পৃষ্ঠায় আঁটতো না। পাঠকের পড়তে ঝামেলা হতো। ই-বইয়ে এই জিনিসটা খেয়াল রাখা জরুরি ছিল।
৪) আরেকটা বানান ভুল পাওয়া গেল তবে।

অনেক ধন্যবাদ ব্রাদার হাসি


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍২. আমি লিখেছিলাম" অন্তত"। অর্থাত্ অপেক্ষাকৃত ছোট ফন্ট ব্যবহার করার কথা ভাবা যেতো।

৩. বড়ো গল্প-উপন্যাস তো পাঠক দিব্যি পড়ছে পিডিএফ-এ।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
নিজেকে জয় করার অর্থ বিজয় না পরাজয়? চিন্তিত

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

খেকশিয়াল এর ছবি

এ-এ-হে ! সমালুচোনা শুরু ! দেঁতো হাসি

-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

জাহিদ হোসেন এর ছবি

ই-বইটি দেখে চমকে গেছি। কি সুন্দর, কি সুন্দর! সবগুলো লেখা এখনো পড়িনি। যেগুলো পড়েছি, খুবই খুবই ভাল লেগেছে।

এইবার ছোট্ট একটু সমালোচনা। নিজের গল্পটি নিয়েই। আমি গল্পটিকে ছোট ছোট প্যারাগ্রাফে লিখেছিলাম। বইয়ে দেখলাম সেগুলোকে একপ্যারাতে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। জানি যে দু পাতার মধ্যে ধরাতে গিয়েই এই পন্থা। কিন্তু তাতে কয়েক জায়গাতে গল্পটির ঠিক এফেক্টটি নষ্ট হয়েছে। যেমন, শেষের দিকে হাত কাটার কথাটি যেন লুকিয়ে আছে প্যারাগ্রাফের মধ্যে। আলাদা করে দিলে মনে হয় ভাল হোত।

যাকগে-সব মিলিয়ে আমার ভাল লাগছে। নাহয় লবণ একটু কম হোলই। ধন্যবাদ প্রকাশক এবং সম্পাদকবৃন্দকে।
_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।

_____________________________
যতদূর গেলে পলায়ন হয়, ততদূর কেউ আর পারেনা যেতে।

দ্রোহী এর ছবি

পুরা গ্রুপের জন্য অভিনন্দনের গাছ পাঠাইলাম একটা।

ডাউনলোড করে অর্ধেক পড়া হয়ে গেছে। তবে —
১. প্রচ্ছদে সচলায়তন অণুগল্প সংকলন ১৪১৫ লেখাটিতে রংধনু রংয়ের ব্যবহার পছন্দ হয়নি।
২. সূচীপত্রে গল্পের নাম —ব্লগারের নাম একই ফন্টে হওয়ায় কিঞ্চিৎ বিভ্রান্তি লাগছে।

আপাতত বাকী সবকিছুই মনে হয় ঠিকাছে।


কি মাঝি? ডরাইলা?

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ১৪১৫ সনের বৈশাখ, বাংলার মানুষ স্বাধীনতার পর, সভ্য দুনিয়ায় বুঝি এই প্রথমবারের মতো চাল কিনতে বাধ্য হচ্ছে নিজের দৈনিক উপার্জনের চেয়েও বেশী দরে। গোটা বাংলাদেশে কোথাও কিছু ঠিক নেই, তারপরেও বৈশাখ আসে, এসেছে।

সচলায়তন, যদি তার প্রথম বৈশাখ সংকলনটিতে কালো রঙের ব্যবহার করেই থাকে সেটা কি যুক্তিসঙ্গত নয়? সচলায়তন ও কি সব ভুলে গা ভাসিয়ে দেবে গড্ডালিকা প্রবাহে!

দিন একদিন পরিবর্তন হবে, আমাদের বৈশাখও আবার রঙিন হবে, ১৪১৫ সনের বৈশাখ হবে ইতিহাস। কিন্তু আন্তর্জালে ১৪১৫ সনের বৈশাখ উদযাপনে সচলায়তনের ব্যবহৃত কালো রঙটা থেকে যাবে আজকের দিনের সাক্ষী হয়ে। এমনিতেই তো বিস্মৃত জাতি আমরা!

আর রঙধনু রং? অনেক কষ্টের মাঝেও বাঙালী হাসতে জানে। ঐতিহ্যকে বুকে ধারণ করে। পেটে দানা না থাকলেও স্বজনের প্রতি হাসি মুখটির কোনো কমতি হয়না আমাদের। এটাই তো আমাদের জাতিগত ঐতিহ্য। শত দুঃখ-কষ্টেও আমরা হাসতে জানি।

প্রচ্ছদ নিয়ে আমার ভাবনাটাকে বোধহয় এভাবেই সাজানো যায়। টেকনিকয়াল ব্যাপার গুলোতে সামান্য আপত্তি আমারও আছে, কিন্তু সেটা তেমন আহামরি কিছু নয়।
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- বুঝছি, আপনেরে কুয়াশা ভাবীরে দিয়া কইষ্যা মাইরের ডর দেখাইতে হৈবো। বউয়ের হাতে মাইর না খাইলে রেললাইন হৈবেন না জনাব।

দেন, ভাবীর ফুন নাম্বারটা আমারে দেন। (লগে তার চাচাতো বৈনের টাও দিয়েন বস! চোখ টিপি )
_________________________________
<সযতনে বেখেয়াল>

অমিত আহমেদ এর ছবি

রঙধনু রঙ নিয়ে যাদের আপত্তি আছে তাঁদের অরূপ ভাইয়ের দিকে তীর নির্দেশনে বারণ করবো। রঙটা আমার দেয়া।

ধন্যবাদ।


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

ফকির ইলিয়াস এর ছবি

সম্পাদকমন্ডলী ও প্রকাশক কে লালগোলাপ শুভেচ্ছা ।

গৌতম এর ছবি

গতকাল সংকলনে জন্য লেখার চাওয়ার ঘোষণাটিতে মন্তব্য করে 'প্রস্থান' করার সময়েই হুট করে অমিত আহমেদ জানান দিলেন- দিয়াশলাই আসিয়াছে। তখন আর মন্তব্য করার সময় ছিল না, ছিল না ডাউনলোড করারও। আজ সকালে এসে দেখলাম। পড়লাম। নিজের একটি গল্প আছে। কিন্ত অন্য গল্পগুলো পড়ার পর মনে হচ্ছে এটি না থাকলেই ভালো হতো।
.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

ব্লগস্পট ব্লগ...ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

সবজান্তা এর ছবি

আমার লেখা পড়ার পরও !

আমি খুবই বিব্রত হয়েছি, এরকম অসাধারণ একটা সংকলনে আমারটার মত কাঁচা লেখা স্থান পাওয়াতে মন খারাপ
--------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ

ঝরাপাতা এর ছবি

অসংখ্য ধন্যবাদ এই প্রকাশনার সাথে যুক্ত সকল সুহৃদকে। গতকাল ডাউনলোড করেছি। বেশ কিছু গল্পও পড়েছি। আজ প্রিন্ট নেবো। বদ্দা, আলবাব ভাই আর হাসান মোরশেদের গল্প পড়েছি। অসাধারণ লেগেছে। বইটার পরতে পরতে ছিলো যত্নের ছাপ।

ছোট একটা ভুল নজরে পড়েছে-
মুখবন্ধে স্বার্থক বানান ভুলের সাথে "ফিরিয়ে পারি"- দুটো শব্দের মাঝে 'দিতে' শব্দটা ব্যবহার করলে পড়তে আরামবোধ হতো।

আবারো প্রকাশনার সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবং আমার গল্পের নামটা যিনি পরিবর্তন করেছেন তাঁর প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা।


রোদ্দুরেই শুধু জন্মাবে বিদ্রোহ, যুক্তিতে নির্মিত হবে সমকাল।


বিকিয়ে যাওয়া মানুষ তুমি, আসল মানুষ চিনে নাও
আসল মানুষ ধরবে সে হাত, যদি হাত বাড়িয়ে দাও।

হিমু এর ছবি

দুর্দান্ত হয়েছে! জাঝা-বিপ্লব!


হাঁটুপানির জলদস্যু

অতিথি লেখক এর ছবি

অভিনন্দন আপনাদের।

গল্পগুলো এখন পড়বো। সময়ের স্বল্পতার কারনে এখনও পড়া হচ্ছেনা। ধীর গতিতে পড়ে মন্তব্য দেব। তবে বিষয়টি অসাধারণ আর প্রেরণাউদ্রেককারী। সামনের বছরের অপেক্ষায় বিপুল চর্চার উৎসাহ সৃষ্টির জন্য ত্রয়ী উদ্ভাবককে কৃতজ্ঞতা জানাই।

ক্যামেলিয়া আলম

বিপ্লব রহমান এর ছবি

শাবাশ! আপনাদের জাঝা এবং (বিপ্লব) ।
জয় হোক!


আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

থার্ড আই এর ছবি

অভিনন্দন। আরেকটা স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন। তবে আমার প্রচ্ছদ দারুন লেগেছে।
সম্পাদক মন্ডলিকে কৃতজ্ঞতা।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

অমিত আহমেদ এর ছবি

খুবই জরুরী না হলে কোনো লেখা এডিট করা হয়নি। ব্যক্তিগত ভাবে সব লেখকের সাথে যোগাযোগ করাটাও আমাদের জন্য সম্ভব ছিলো না। অনুরোধ করছি ব্যাপারটা সবাই ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। এ নিয়ে যদি মনোকষ্টে থাকেন তাহলে হয়তো কষ্ট একটু লাঘব হবে জানলে প্রকাশক/সম্পাদনা পরিষদের লেখাও ছাড় পায়নি। আমার লেখার শিরোনামই বদলে দেয়া হয়েছে। শিমুলের লেখাটাও সামান্য এডিট করা হয়েছে।

আপনাদের মন্তব্য গুলো আমাদের আপ্লুত করছে। আমরা আরও ফিডব্যাকের প্রতিক্ষায় থাকবো।

জুবায়ের ভাই প্রকাশিত লেখা গুলোর সমালোচনা পোস্ট দেবেন বলেছেন। সেই পোস্টে সবাই সক্রিয় হয়ে উঠবেন আশা করি।

ধন্যবাদ।


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

নজমুল আলবাব এর ছবি
মুজিব মেহদী এর ছবি

অভিনন্দন।

আমার দুটো লেখাই দিয়াশলাই-এ অন্তর্ভুক্ত করায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ। লেখা দুটো সম্পর্কে সম্মানিত পাঠকদের মতামত জানতে চাই।

................................................................
আমার সমস্ত কৃতকর্মের জন্য দায়ী আমি বটে
তবে সহযোগিতায় ছিল মেঘ : আলতাফ হোসেন

... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী

নিঘাত তিথি এর ছবি

এইমাত্র পুরোটা পড়ে শেষ করলাম।

মেকআপ, গেটআপ নিয়ে আগেও বলেছিলাম, চমৎকার দেখতে।
গল্পগুলো পড়ে যে ব্যাপারটা ভালো লাগলো, অধিকাংশ লেখাই শেষপর্যন্ত গল্প হয়ে উঠেছে, একটা সার্থক গল্পের জন্য যেটা আবশ্যক বলে মনে হয়। এবং এই গল্পগুলো যেহেতু কেবলই গল্প নয়, বরং "অণুগল্প", সেই হিসেবে অল্প পরিসরে একটানা বলে গিয়ে একটা পোক্ত গঠনও পাওয়া গিয়েছে। সেক্ষেত্রে লেখা নির্বাচনের প্রশংসা করতেই হচ্ছে। এবং অবশ্যই অভিনন্দন লেখককূলের জন্য।

এখন জুবায়ের ভাইয়ের সমালোচনার জন্য অপেক্ষা করে আছি।
----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ

----------------------------------------------------
আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ

শ্যাজা এর ছবি

দিয়াশলাই-এর উদ্যোক্তা, সম্পাদক ও লেখকদের অভিনন্দন। চমৎকার বই। চমৎকার সব লেখা।

আবারও অভিনন্দন সবাইকে।


---------
অনেক সময় নীরবতা
বলে দেয় অনেক কথা। (সুইস প্রবাদ)

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

অভিনন্দন। চোখ বুলালাম। দারুণ কাজ।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

তারেক এর ছবি

অভিনন্দন!!
বই নামালাম। প্রচ্ছদ ভালো লেগেছে। হাসি
________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

_________________________________
ভরসা থাকুক টেলিগ্রাফের তারে বসা ফিঙের ল্যাজে

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।