ব্লগ

নিরজনে প্রভু নিরজনে---

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: বুধ, ২৮/০৮/২০১৩ - ৭:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ সাতাশে অগাষ্ট আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রয়ান দিবস।


নিখোঁজ ষোড়শীবালা

ব্রুনো এর ছবি
লিখেছেন ব্রুনো [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৮/২০১৩ - ৯:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]পরিষ্কার দিনের আলোতে অবনি দেখতে পায় যমুনার মাঠের ভিতর নৃসিংহপুর গ্রাম তার মুমূর্ষু ঘরবাড়ি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। বুঝতে পারে অনাদি শীলই ঠিক, সেই ভুল। কিন্তু অনাদি কি পুরোটাই ঠিক বলেছে? তা কীভাবে হবে! অবনির ভাঙ্গা নাক অনাদির ঘুষির কীর্তি হলেও তার কাটা ঠোঁট তো তা না। কারণ অনাদির সঙ্গে যখন প্রথম দেখা হয় কাল রাত্রে সে কিছু শোনার আগেই বলেছিলো, ‘আপনার ঠোঁটতো দেখি বিশ্রীভাবে কেটে গেছে।’ তাহলে?


ইস্কুলবেলার গল্প(২৫)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৮/২০১৩ - ৭:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তখন আমরা ক্লাস সেভেনে। সেইবার পুজোর ছুটি পড়ার আগে আগে একটা সাংস্কৃতিক সংস্থা থেকে ছাত্রীদের মধ্যে যারা ছবি ভালো আঁকে তাদের কাছে আঁকার প্রস্তাব এলো। সেগুলো থেকে নির্বাচিত ছবিগুলো প্রদর্শনীরও নাকি ব্যবস্থা হবে স্কুলে, পুজোর ছুটির সময়। দর্শকেরা সেই ছবি কিনতে চাইলে তাদের সেই ছবি বিক্রি করে শিল্পীকে সেই অর্থের তিন-চতুর্থাংশ দেওয়া হবে। আমাদের তো চক্ষু চড়কগাছ, এরকম আগে কখনো দেখিনি বা শুনিনি আমরা। ছবির বি


একদিন চীনে নেবে তারে!!

সুজন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুজন চৌধুরী (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৮/২০১৩ - ৬:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেখে যেন মনে হয় চীনি উহারে !!

একদিন চীনে নেবে তারে!!


সচলায়তন ডোমেইন অপদখলের প্রচেষ্টা

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০৮/২০১৩ - ৪:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অতি সম্প্রতি সচলায়তনের নাম নিয়ে বিভিন্ন দেশের ডোমেইন সচলায়তন ইউআরএলটি রেজিষ্ট্রেশনের একটি প্রচেষ্টা আমাদের গোচরীভূত হয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ, একটি প্রতিষ্ঠান sachalayatan.cn নামে চীনে ডোমেইন নাম ক্রয় করতে চাইছে। পৃথিবীর সব দেশে ডোমেইন নাম কিনে এই দুশ্চেষ্টা প্রতিরোধ করা নন-প্রফিট এবং ব্যক্তিগত অর্থায়নে চালিত প্রতিষ্ঠান সচলায়তনের পক্ষে সম্ভব নয়। উপরন্তু সব ক্ষেত্রে এটি সম্ভবও নয়।


গ্রীক মিথলজি ১১ (আফ্রোদিতির গল্পকথা- আফ্রোদিতি, হেফাস্টাস ও অ্যারিসের ত্রিমুখী প্রেম)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৬/০৮/২০১৩ - ১০:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গ্রীক মিথলজিতে জিউসের পর সবচেয়ে বর্নিল অলিম্পিয়ান হচ্ছেন আফ্রোদিতি। দেবতা থেকে শুরু করে মানুষ- সবাইকেই তিনি বিমোহিত করেছেন তার রহস্যময় চরিত্র দিয়ে। ভালোবাসার দেবী নিজেও অনেককে ভালোবেসেছেন, অনেকের ভালোবাসাও পেয়েছেন। আবার কখনো হয়েছেন ছলনাময়ী, প্রতিশোধপরায়না।


আমার কিছু কথা ছিলো

মৃন্ময় আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন মৃন্ময় আহমেদ (তারিখ: সোম, ২৬/০৮/২০১৩ - ৩:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নোনা ব্যথা ফেরে সচল চিত্রে
নীরব তারা ফুটে অদূরে কোথাও
আকাশ ভেঙে পড়ে
কেবল আমি দাঁড়িয়ে-

কাঁচা আলোয় ভেজা মৃত্যু অবশেষ।
যতোটা লুকাই ততোটাই ধরা পড়ে যায়
রাস্তায় এসে দাঁড়াও তুমি
আমি ঘুরে তাকাই
আরো বেশি ধরা পড়ে যাই- তোমার মতন আর কেউ নেই-

শুধু বলতে গেলেই যতো সংকোচ! অথচ আমার কিছু কথা ছিলো!


পৃথিবীর পথে পথে, সেই পথ যেন না শেষ হয় (পর্ব ৪)

মইনুল রাজু এর ছবি
লিখেছেন মইনুল রাজু [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৬/০৮/২০১৩ - ১:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]


গোয়েন্দা ঝাকানাকা ও চণ্ডীশিরা রহস্য

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৫/০৮/২০১৩ - ১২:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।
সাতসকালের ঘুমটা মাটি হতে মেজাজটাই খিঁচড়ে গেল ঝাকানাকার। একহাতে লুঙ্গি সামলে আরেক হাতে কান চুলকাতে চুলকাতে কোনমতে দরজা খুললেন গোয়েন্দাপ্রবর। দরজায় দারোগা কিংকর্তব্যবিমুঢ় চৌধারির হাসি হাসি মুখখানা দেখে খিঁচড়ানো মেজাজটা আরো এক ডিগ্রী উপরে উঠে গেল। এদের কি আক্কেল জ্ঞান নাই, পৌনে ছটা বাজে ঘড়িতে। কন্ঠে আধ পোয়া মেঘ আর এক ছটাক বৃষ্টি ঢেলে ঝাকানাকা বললেন – “আসুন”। সিঙ্গেল সোফায় বিশাল বপুটাকে কোনমতে আঁটিয়ে ইতি উতি চাইল কিঙ্কু। ভাবখানা বুঝে নিয়ে, কন্ঠে বৃষ্টি আরো এক ছটাক বাড়িয়ে উত্তর এল- “সামা খান ছুটিতে, ফাদার সিরিয়াস কাম শার্প অবস্থা একেবারে।” লাজুক হাসি দিয়ে বলল কিঙ্কু- “এই সাতসকালে... বুঝেনই তো স্যার... চলেন তারচেয়ে মোড়ের পরাটার দোকানে গিয়ে বসি।” “বসুন তবে, লুঙ্গিটা খুলে আসি”- ঝটপট উত্তর ঝাকানাকার।


ঈশপের গল্প (১ - ৫)

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৫/০৮/২০১৩ - ১২:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটবেলায় প্রথম যে বইটি পড়ে দুনিয়ায় টিঁকে থাকার রীতি-নীতি সম্পর্কে জানতে পারি সেটি ছিল ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর-এর করা ঈশপ-এর গল্পের অনুবাদ - ‘কথামালা’। আমার বাবার আমাকে প্রথম উপহার যা আমার মনে পড়ে। বইটি হারিয়ে গেছে। গল্পগুলি রয়ে গেছে মনের ভিতর। যত বড় হয়েছি, গল্পগুলি তত বেশী করে অনুভব করেছি। আবার কখনো কখনো সেগুলি থেকে অন্য রকমের মজা পেয়েছি। সম্প্রতি ইচ্ছে হচ্ছিল গল্পগুলি ফিরে পড়ার। ভাবলাম, আপনাদের-ও সঙ্গী করে নি-ই। ইংরেজী পাঠের অনুসারী বঙ্গানুবাদ করেছি, তবে আক্ষরিক নয়। সাথে ফাউ হিসেবে থাকছে আমার দু-এক কথা।
[গল্পসূত্রঃ স্থানীয় গ্রন্থাগার থেকে পাওয়া R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য http://www.aesop-fable.com -এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি।
গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে]