Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

আলোহীন জোনাকি

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২২/১১/২০১৪ - ৬:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


সন্ধ্যা হলেই হারিকেন জ্বেলে পড়তে যেতাম বিশু স্যারের বাড়ি। হিন্দু পাড়া। ধূপ-ধুনোর গন্ধে মন ভরে যেত। শাঁখের পুঁউ-উ-উ...ধ্বনি চিরতরের জন্য নস্টালজিক এক ছবি এঁকে দিয়েছিল মানসপটে। ধীরে ধীরে সন্ধ্যা ঘনাত। দিনের শেষ কর্মচাঞ্চল্যের ভেতর দিয়ে নেমে আসত রাতের অন্ধকার। কিছুক্ষণ পর গোল আয়নার মতো পুর্ণ চাঁদ অন্ধকারকে হটিয়ে গড়ত মায়ময় এক জগৎ। স্যারের বাড়ির সামনের দিকটা বুনো জঙ্গলে ঠাঁসা। ভাট-আশশেওড়ার দঙ্গলে আটকে যেত পলায়নরত অন্ধকার। কিন্তু তাতেও কি রেহায় আছে! জঙ্গলে জমে থাকা অন্ধকারকে হটাতে শুরু হত জোনাকির অভিযান। কাজলা দিদি পড়তাম আর বার বার তাকাতাম ওদিকে। সত্যিই থোকায় থোকায় জোনাক জ্বলছে!


লাদাখভ্রমণঃ সারচু টু লেহ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২১/১১/২০১৪ - ৬:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বাংলাদেশ ক্রিকেটের অভাগা পেস বোলারেরা এবং স্পিনারদের শ্রেষ্ঠত্বের ভ্রান্ত চশমা

ধ্রুব আলম এর ছবি
লিখেছেন ধ্রুব আলম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/১১/২০১৪ - ১১:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একযুগের বেশি হয়ে গেল, বাংলাদেশ টেস্ট খেলে, জয় আসে কালেভাদ্রে। তাও জিম্বাবুয়ে বা খর্বশক্তির ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে। তবে দেশের ক্রিকেট যে এগিয়ে যাচ্ছে, তাতে সন্দেহ নেই। একটি টেস্ট জয়, একটি বড় অর্জন, সেটি যা সাথেই হোক, আর যেভাবে, যে অবস্থাতেই আসুক। পাঁচ দিন টানা শুধু শারীরিক সামর্থ্য নয়, সাথে মনোসংযোগ ও মনোবলের পরীক্ষাও দিতে হয়।

টেস্টে জয়ের মূল শর্ত হচ্ছে প্রতিপক্ষকে দু'বার অলআউট করতে হবে, যেটি অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ করতে পারে না। আমরা অনেক সময়ই শুনে থাকি, আমাদের মূল শক্তি নাকি ব্যাটিং আর স্পিনাররা। কিন্তু শুধু ব্যাটিং দিয়ে আর যাই হোক, টেস্ট জেতা সম্ভব না, তার ওপরে আমাদের ব্যাটিং মোটেই আহামরি কিছু না। বরং বোলাররাই অনেকক্ষেত্রে আমাদের জয় এনে দিয়েছে, জয়ের সুবাস দিয়েছে, ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় জয় আসেনি। বোলাররাও যে ম্যাচ হারায়নি, তা না, তাদেরও দোষ রয়েছে, কিন্তু ব্যাটিং আমাদের যেভাবে লজ্জা দিয়েছে মাঝে মাঝে, বোলিং-এ মনে হয় তেমন দিন অত আসেনি।


ডাগর ঘরানায় কণ্ঠশীলন ও ধ্রুপদ-শিক্ষাপদ্ধতিঃ পণ্ডিত উদয় ভাওয়ালকর -১

নির্ঝর অলয় এর ছবি
লিখেছেন নির্ঝর অলয় [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/১১/২০১৪ - ১০:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বেঙ্গল ক্লাসিক্যাল মিউজিক ফেস্টিভ্যালের আগে শিল্পীদের টেকনিক্যাল ইন্টারভিউ করার সব রকম চেষ্টা করে যখন হাল ছেড়ে দিয়েছি, তখন একদিন হঠাৎ মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি!


ডানা ভাঙ্গা শালিক, হৃদয়ের দাবী আর সঞ্জীবদা

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: বুধ, ১৯/১১/২০১৪ - ৫:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সঞ্জীবদার গানের সাথে পরিচয় যখন আমি কলেজে। খুব সরলভাবে বলতে গেলে অর্থবিহীন কথা সম্বলিত অসংখ্য গানের ভিড়ে সঞ্জীবদার গান প্রথম শোনাতেই যেন মাথায় গেঁথে গেল। এরপরে মুগ্ধ হয়ে শুনেছি তাঁর দরাজ গলার একের পর এক গান। "দলছুট" আমার প্রিয় গানের দলের তালিকায় একদম শীর্ষে চলে আসে সেসময়। শুধু কি সুর আর স্বরের কারনেই এরকম অন্ধভক্তি, না, চিন্তা করে দেখেছি অনেকবার। মানুষ হিসেবে তাঁর সাথে বিন্দুমাত্র পরিচয় নেই, যাওয়া


পরিচয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৯/১১/২০১৪ - ৩:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমি প্রথমে গেটের সামনে এসে থমকে গেলাম।


সাম্প্রতিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং গুণীজন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৮/১১/২০১৪ - ১:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত বেশ কয়েকদিন ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গণমাধ্যমসমূহের আলোচনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ঘটনাগুলোর সৃষ্টি এবং বিস্তারের সাথে যারা জড়িত তাদের মতামত বা কথার কোন গুরুত্ব আমার কাছে নেই তাই সেসব বিষয়ে কথা বাড়াবো না। আর সেসব অগুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহে ইতোমধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তার সুস্পষ্ট অবস্থান ব্যাখ্যা করেছে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর একজন সক্রিয় সদস্য হিসেবে আমি তার সাথে একমত। তাই এই


বাংলার তরু লতা গুল্ম- ৩৮ : শ্বেতদ্রোণ

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৮/১১/২০১৪ - ১:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


সাদা খইয়ের মতো ফুটে রয়েছে অজস্র মেঠোফুল। ভ্রমর, বোলতারা ব্যাকুল হয়ে ছুটোছুটি করছে কে কোনটার দখল নেবে। খই ভেবে যদি অবচেনে আপনার হাত চলে যায় পুষ্পমঞ্জরির দিকে। যেতে দিন। আলতো করে তুলে নিন একটা সাদা খই। নির্ভয়ে ফুলের বোটার দিকটা মুখে পুরতে পারেন রাখাল বালকের মতো। মিষ্টি একটা রস এনজামই বাড়িয়ে দেবে জিভের তালুতে। এরপর নিশ্চয়ই দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছেন গোল একটা চাকের ওপর। সুন্দর না!
ওটাই কিন্তু ফুলটার মঞ্জরি।


জীবন নদীর পাঁকে পাঁকে

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: সোম, ১৭/১১/২০১৪ - ২:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুভ, আমি তোমাকে আমার প্রিয় কবিতাটির মত মুখস্ত করতে চাই। প্রথম নিঃশ্বাসের শব্দ থেকে হৃদয়ের প্রথম স্পন্ধন পর্যন্ত। তোমার ভাবনা গুলো, ইচ্ছে গুলো, চাওয়া পাওয়া গুলো আপনার করতে চাই, তবে তোমাকে গ্রাস না করে। আমি তোমাকে আমার অঙ্গে ধারণ করি নাই, অন্তরে, মনে, চিন্তায় চেতনায় বপন করেছি। সে বপিত বীজে পত্র-পল্লব অঙ্কুরিত হয়েছে, ফুটেছে ফুল। তার সৈরভ, গৌরব, ছায়া,গন্ধ আমাকে মায়ায় আচ্ছন্ন করে রাখে সারাদিন, সারাক্ষণ