শাহবাগে জ্বলছে আগুন আকাশ ছোঁয়া
লক্ষ মানুষ লক্ষ প্রাণে মত্ত হাওয়া
রাজাকারের ফাঁসীর দাবি, মানতে হবে
ঝড় উঠেছে লক্ষ কণ্ঠে কলোরবে
গনগণে এই লাভার স্রোতে দেশটা ভাসে
আগুন দ্যাখো বসন্তের এই লাল পলাশে
আগুন দ্যাখো চতুর্দিকে বিশ্ব জোড়া
আসছে ধেয়ে মেঘের মতো বজ্র-ঘোড়া
মানতে হবে-রাজাকারের ফাঁসীর দাবি
আল-বদর আর আল-শামসরা কই পালাবি?
শুনতে কি পাস্ এই আগুনের পদধ্বনি?
রক্ত রাঙা মাটি তোদের পাপের খনি
শাহবাগে আজ সচলায়তনের সদস্যরা অন্য দিনের মতোই জড়ো হয়েছিলেন, তবে এবার সচলের ব্যানার নিয়ে। শাহবাগে জড়ো হওয়া আনুমানিক তিন লক্ষ মানুষের ভিড় থেকে বেতারায়তনের বই-দেশিক আড্ডায় তিনজন সচল এসে উপস্থিত হয়েছিলেন গতকাল রাতে। আড্ডায় ছিলেন ওডিন, সুরঞ্জনা, স্যাম ও হিমু।
এক এক-এ এক
রাজাকারের মুখোশ খুলে একটু খুঁজে দেখ!
দুই এক-এ দুই
জানলে পরেই বলবে তুমি- ‘তুই রাজাকার’ তুই!
তিন এক-এ তিন
রাজাকারের ফাঁসির দাবী দেশমাতৃকায় ঋণ!
চার এক-এ চার
ঘাপটি মারা দালালেরা আর পাবেনা পার!
পাঁচ এক-এ পাঁচ
সমাজে নয়; বনের পশু চিড়িয়াখানায়, পারলে বনে বাঁচ!
ছয় এক-এ ছয়
একটা বুকভরা শ্বাস টানলে পরে দূর হবে সব ভয়!
সাত এক-এ সাত
যুদ্ধ মানে তোমার হাতে আমার হাতে হাত!
[justify]অনেকদিন ধরে একটা গল্পের প্লট মাথায় ঘুরছিল। একটা মেমরি শপের গল্প। সেটা হল, একটা কর্পোরেশন, যারা মানুষের স্মৃতি, স্বপ্ন ইত্যাদি নিয়ে একটা ভার্চুয়াল দুনিয়া তৈরি করে, একটা মেয়ে সেই কোম্পানিতে গিয়ে খুঁজে খুঁজে বিভিন্ন মানুষের স্মৃতি, স্বপ্ন টুকরা মিলিয়ে তার হারিয়ে যাওয়া স্বপ্নের দেশ তৈরি করে। গল্পটা মাথার ভেতরে লেখা হয়ে ছিল, কিন্তু কাগজে কলমে লিখতে ইচ্ছা করছিল না। কারণ, সেটা একটা নি
"খুলনার মানুষ পৃথিবীর সবচাইতে শান্তিপ্রিয় আলসে জাতি।এরা বিক্ষোভ,আন্দোলন,মারামারি কিছুর ভিতরেই নাই"
যুদ্ধাপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর নেতা আব্দুল কাদের মোল্লার যাবজ্জীবন সাজার প্রতিবাদে মানুষ যেদিন শাহবাগে জড়ো হতে শুরু করে,এইটা সেদিন রাত বারোটায় দেয়া আমার একটা স্ট্যাটাস আপডেট।
লেখাটি গতকাল দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু পারিনি। একাত্মতা জানিয়েছি আন্দোলনের শুরুতেই। সশরীরে যতটুকু সম্ভব চেষ্টা করছি থাকার। কয়েকটি জিনিস লক্ষ্য করলাম। হয়তো আমার দৃষ্টিভঙ্গিটা ভুল, অন্য কোনও দিক থেকে দেখলে অন্যরকম দেখাবে; এটা শুধুই আমার কাছে যা মনে হয়েছে সেটা বলছি। আশা করি কেউ ব্যক্তিগত ভাবে নেবেন না।
ঠিক অনেক সময় চুপ করে বসে থাকা যায় না। মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধী কাদের মোল্লা ৭১'এর গণহত্যায় সংশ্লিস্ট থাকার পরও অদৃশ্য কারণে পার পেয়ে যাবজ্জীবনের "পুরস্কার" নিয়ে বিজয় চিহ্ন দেখাতে দেখাতে কোর্ট চত্বর ত্যাগ করে ঠিক তখন আমরা কিভাবে বসে থাকতে পারি? মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় তাড়িত হয়ে সকলে ধাবিত হয় শাহবাগের দিকে। প্রতিবাদ, প্রতিরোধ ও ক্ষোভে ফেটে উঠে সকল শ্রেণীর মানুষ, ঠিক তখন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে সেই ছবি শিরোনামহীন হয়ে থাকে।
কসাই কাদেরের ফাঁসির দাবিতে উত্তাল ঢাকা থেকে বই-দেশিকের এবারের পর্বে যোগ দিয়েছেন রায়হান আবীর। এই বইমেলায় প্রকাশিত হচ্ছে তাঁর দর্শন ও বিজ্ঞানভাবনা বিষয়ক বই, "মানুষিকতা"। বইটি নিয়ে আড্ডায় রায়হান আবীরের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন হিমু, সুরঞ্জনা ও পৃথ্বী শামস।
কাদের মোল্লাসহ সকল যুদ্ধাপরাধী সকল রাজাকারের ফাঁসির একদফা এক দাবিতে বুধবার সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়। এতে কাদের মোল্লাসহ মানবতাবিরোধী সব অপরাধীর ফাঁসির দাবিতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) থেকে কয়েক শ’ সংস্কৃতিকর্মীসহ সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হয়েছে ছাত্র জনতা। রাত সাড়ে ৭ টায় বক্তব্যে জনপ্রিয় লেখক ও আমাদের প্রিয় শিক্ষক ড.