মাঝে মাঝেই ঢাকা শহরের গতি থেমে যায়। রাস্তায় প্রচুর গাড়ীর থেমে যেতে হয়, থেমে থাকতে হয়। যখন গাড়ীগুলো চলে তখনও যে দরকারী গতিতে চ’লতে পারে সেটাও সবসময় নয়। এর নানা কারণ আমরা বলতে পারি। তবে এক-কথায় যদি ব’লতে হয় তা হ’লো, শহরের যাতায়াতের ব্যাপারটা নিয়ে কার্যকর পরিকল্পনা করা হয়নি।
আপনার সবাই ইতিমধ্যেই জানেন, গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রের বহুল আলোচিত যেই কিট তৈরি হয়েছে সেটার প্রধান গবেষক [b]ড.
জাল সার্টিফিকেট দালাল রমজান মিয়া নীলক্ষেতের বিরাট ব্যবসায়ী। কম্পিউটার নামক যন্ত্রটি আসার পর আর তথ্য প্রযুক্তির অবাধ বিস্তারে তার ব্যবসা আরো ফুলে ফেঁপে উঠেছে। আগে শুধু জাল সার্টিফিকেট বানাতেন; আজকাল মাস্টার্স, এমফিল, পিএইচডি থিসিস, রিপোর্ট, এসাইনমেন্ট নিয়ে কারবার আরো জমজমাট। রমজান মিয়ার সার্টিফিকেটে কত মানুষের যে চাকরি হলো তার কোন পরিসংখ্যান নাই। তাই রমজান মিয়া বেশ খানিকটা আত্মতৃপ্তিতে ভোগেন। তবে স
কিছু না। কিছু বিশৃঙ্খলা - চিন্তা ও চেতনায়। ভাগ করে নিই, এই মাত্র।
[justify]এক দশক আগে বাংলাদেশে মোবাইল ফোন অপারেটর কোম্পানীগুলোতে যতজন কাজ করতেন আজ তাঁদের সংখ্যা তার অর্ধেকের চেয়ে কম। একই সাথে কমেছে ঐসব কোম্পানীকে যারা নানাপ্রকার পণ্য বা সেবা সরবরাহ করতেন এমনসব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা। অথচ এই এক দশকে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬ কোটি থেকে বেড়ে ১৬ কোটি ৫৫ লাখ ৭২ হাজার হয়েছে। আমরা জানি, প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ফলে কর্মীর প্রয়োজনীয়তা হ্রাস পায় বলে কর্মীর স
কোভিড-১৯ মহামারি শুরু হবার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ একে একে লকডাউন ঘোষণা করছে। দেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব, চিকিৎসা ব্যবস্থা, অর্থনীতি, সাধারণ মানুষের সচেতনতা, নেতৃত্ব ইত্যাদি অনেক বিষয়ের উপর ভিত্তি করে লকডাউন কতটা কঠোর হবে সেটা নির্ধারিত হচ্ছে। লকডাউনের কারনে অনেক দেশ খুব কম সময়ে ভাল ফলাফল পেয়েছে আবার কোন কোন দেশে সেটা দীর্ঘায়িত হচ্ছে। লকডাউনের কারনে অর্থনীতি সাঙ্ঘাতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হ
রহিম বাদশা এখনো পোলাপান। দ্বাদশ শ্রেণী শেষ করে উচ্চমাধ্যমিকের অপেক্ষায়। মোটামুটি গুছিয়ে এনেছে সবকিছু। তার মধ্যে এই লক ডাউন। সঠিকবেঠিক সবসময় সবাই বাড়িতে।
টেস্ট পেপারগুলি টেবিলের উপরেই ভৌগলিক অবস্থান বদলাতে থাকে। কাল থেকে পরীক্ষা শুরু হলেই ফাটিয়ে ফেলবে মেজাজ বাড়িময় ভন্ ভন্ করে। ঘরের মধ্যে ষোলগুটির কোর্ট বানিয়ে হাঁটে। হাঁটতে থাকে রহিম বাদশা।
বিমলদা কে খুব মিস করছি বিগত দুই সপ্তাহ ধরে। মানুষটা কি এখনও বেঁচে আছে বাংলার কোন জনপদে? মহল্লার মোড়ের আলো ঝলমলে দোকানটা তো উঠে গেছে সেই কবে। দেয়ালে ছাঁটা পার্শ্বচিত্রের সেই সব সুকেশী রুপালি পর্দার নায়কদের অনেকেই আজ বয়সের ভারে কেশহীন।