লাভ চিনিনি,
লোভ চিনেছি!
লোভের পাটায় সুখ বেটেছি,
সুখ মেখেছি গায়।
সুখ যে দেখি ধুতুরা পাতা,
সুখে থাকাই দায়!
সৎ চিনিনি,
খল চিনেছি!
খলের খোলে ঝোল টেনেছি,
ঝোল খেয়েছি বেশ।
ঝোল যে দেখি গরল সম,
জীবন জ্বলে শেষ!
ন্যায় চিনিনি,
পাপ চিনেছি!
পাপের কাছে হার মেনেছি।
পাপ জেনেছি ঠিক!
পাপ যে এখন বাপকে ধরে
সুখ দাওগো ভিখ্!!
সময়ের অমোঘ পাহারা উপরে ও নিচে- মাঝে নক্ষত্ররাজি জেগে থাকে চুপচাপ, বিষন্ন নির্জন চাঁদে ফুটে থাকে এলোমেলো চুলের ভুলে যাওয়া মুখ।
নি:শব্দ শিশিরে শিশিরে মিছিমিছি কান্না ঝরে যায়। তন্দ্রাচ্ছন্ন তুন্দ্রার তুষারে সে আজো সাবধানী পায়ে হেঁটে যায়, নীলসবুজ ওড়না দুলে ওঠে আকাশে।
‘যেখানে দেখিবে ছাই/ উড়াইয়া দেখ তাই/ মিলিলে মিলিতে পারে/ অমূল্য রতন...।’ কে লিখেছিলেন ? রামনিধি গুপ্ত ? ঈশ্বর গুপ্ত ? না কি অন্য কেউ ? এ মুহূর্তে মনে পড়ছে না। তবে এই চরণগুলো সেই শৈশব-কৈশোরে স্তোত্রের মতো ঠোটস্থ করেই কি ক্ষান্ত হয়েছিলাম ? মোটেই না। স্তোত্র বা শ্লোক কি আর মিথ্যে হতে পারে !
আজ থেকে ত্রিশোধিক বছর পূর্বে মফস্বল শহরগুলোতে এখনকার মতো তো আর প্রাকৃতিক জ্বালানী গ্যাসের কায়কারবা...
রমনীর যাতনা করিতে যতন
রমনীয় পংতি নাহি কমনীয় মন!
একেতো জন্মিল নারী পুরুষ উত্তম
কেমনে শুনিল বাঁশী অরুপ রতন।
মানুষের নাম ধরি নর প্রভূ ধায়
যে মতে যেথায় যাই শুনি শুধু তাই!
নারীর কর্তব্য তায় লিংগ উপাসন
বীর্জ স্খলনে প্রভূ হয় সুখী জন।
কে কবে শুনেছে ভবে মানুষ রতন
লালন-হাসন গাইছে নারীর কীর্তণ!
ঈশ্বর করিতে সেবা স্বামী-পতি ধন
বারবনিতার বেশে রমন...
জীবন-রেশমসুতো তোড়া করে বেঁধে-
সাবধানে রেখে যাবো ত্রিমাত্রাস্ফটিকে,
সোনালী গমের দানা, জলপাই শাখা
উজল দরোজামুখে তালাচাবি আঁকা-
দেখে যাবো জলঘরে ক্লান্ত কবিকে।
এইসব পার হয়ে ভেসে যাবো দূরে
কালিন্দীর স্রোত বেয়ে ভরাডুবি তোড়ে,
ভেসে চলে মান্দাস-
পাড়ে পাড়ে বিষ-শ্বাস,
আকাশ ঝাঁপিয়ে নামে চাঁদনির গোরে।
যেতে যেতে ফিরে আসা পাকে পাকে ঘুরে,
ফেলে যাওয়া পথে কার ভুলবাঁশী সুরে।
যারা ব্লগস্পটে ব্লগান তাঁদের বেশিরভাগই কাউন্টার বসান - কে এলো গেলো, কোত্থেকে এলো, কেমন ভিজিটর এলো এসব জানতে। ব্যাপারটা নিঃসন্দেহে ইন্টারেস্টিং। গুগলে কোন শব্দ সার্চ করে আমার ব্লগস্পটে কীভাবে কে এলো সেটাও দেখা যায়। গত এক মাসে খেয়াল করেছি জনৈক জম্মানবাসী সচলের নাম ধরে গুগলিং করে আমার নিজের ব্লগস্পটে ভিজিটর বাড়ছে। আটলান্টিকের এপার ওপার দুপার থেকেই গুগলিং হচ্ছে। মজার ব্যাপার হ...
কবিতা স্বতস্ফূর্তভাবে আসে। কবিতা স্বতস্ফূর্তভাবে লিখি।
ওপরের কথাগুলি অনেক কবির কাছ থেকেই আমরা শুনেছি। আমাদের মতো তরুণ কবিতাপ্রয়াসীরাও তো বলে থাকি এমন কথা।
কিন্তু 'স্বতস্ফূর্ত কবিতা' মানে কী?
কবিতায় স্বতস্ফূর্ততার ভূমিকাই বা কী?
ভাবছি বিষয়টা নিয়ে। কেউ কি ভাবনা বিনিময় করে সাহায্য করবেন?
দিন বদলের অনেক গল্প শোনা যায় অনেক খানে। আর দিন দিনে দিনে শেষ হচ্ছে তা শোনা যায় শেষ হওয়ার পরে। আজ সন্ধ্যায় মূহ্যমান ফয়সাল হারানো বেদনায়। হয়তো কারো লেখায় তাঁকে উৎসর্গ করে কমেন্টসও করলাম। তারপর কিছু লিখতে ইচ্ছা হচ্ছে না কিন্তু ‘সময় তো আর রয় না বসে, চলছে অবিরল করণীয় যা এখনি কর।‘........
আমার বন্ধু তার ২ বছর ৩ মাস বয়সের সন্তানকে ভর্তি যুদ্ধে দিয়েছে। উৎরেও গেছে ‘সানি ডেল’ স্কুলের ধানমন্ডি...
ঘর থেকে একটু দূরেই বিশাল পার্টি হচ্ছে । ছোট খাট ঘরোয়া পার্টি না, সত্যি সত্যি বিশাল পার্টি । প্রায় পাঁচশর মতো মানুষ । আশেপাশের প্রায় সবাই উপস্থিত সেখানে । আমি তার শব্দ শুনতে পারছি । "ঝালাক দেখ্ লা যা" এই ধরনের কিছু একটা শব্দ আর তার সাথে কয়েকশ ছেলে এবং মেয়ের গলার আওয়াজ কানে আসছে ।
কিন্তু মজার ঘটনা হচ্ছে আমি সেখানে অনুপস্থিত, যদিও থাকার সব রকম যোগ্যতা আমার আছে । আমি যে হঠাৎ করে নেই ব...
গতকাল সকালে ব্রেকিং নিউজ দেখলাম বৃটেনের সর্ব বৃহৎ টেলিকম সংস্থা তাদের ১০০০০ (দশ হাজার) কর্মী ছাটাই করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যদিও এই মুহুর্তে এরা শুধু মাত্র কণ্ট্রাক্টে নেওয়া কর্মীদেরই ছাঁটাই করবে বলে বলছে, কিন্তু তারা আগামীতে যে পার্মানেণ্টদেরও ছাঁটাই করতে করবে না তার কোন গ্যারাণ্টী কেউ দিতে পারছে না। অবস্থা কেরোসিন
হ্যাঁ বৃটেনে সত্যি স...