Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

মরুযাত্রা ১০ম পর্ব : আসওয়ানের পথে কল্পনার রথে

মন মাঝি এর ছবি
লিখেছেন মন মাঝি [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৩/২০১২ - ২:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে কিছু কথা

ধুসর জলছবি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর জলছবি [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৮/০৩/২০১২ - ১:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের দেশে চিকিৎসাসেবার মান নিয়ে আমরা সবাই কম বেশি শঙ্কিত। সাধারণ মানুষের চেয়েও নব্য ডাক্তারদের এ ব্যপারে শঙ্কা বেশি, নব্য ডাক্তার বললাম এই কারণে যে যারা পুরানো হয়ে যান তারা প্রকৃতির নিয়মেই আস্তে আস্তে অভ্যস্ত হয়ে যান। যে কোন মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করা ইন্টার্ন ডাক্তারের চেয়ে জনস্বার্থে নিবেদিত প্রাণ মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। এ সমস্ত ডাক্তারদের একটা বড় অংশ আসে মধ্যবিত্ত , উচ্চ মধ্যবিত্ত শ্রেণী থ


বইমেলার সাতকাহন। আগরতলা বইমেলা – ২০১২

তাপস শর্মা এর ছবি
লিখেছেন তাপস শর্মা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৭/০৩/২০১২ - ৯:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অবশেষে ফিরে এলাম। বই এর গন্ধ শরীরে জড়িয়ে। সেই কবে প্রথম দেখা বইমেলা। আশির দশকের মাঝামাঝি সময়ে দাদুর হাত ধরে। সেই সময় বইমেলার বয়সও শিশুর মত। আজ ২০১২-তে এসে বইমেলা ৩০ বছরের যুবক। উচ্ছল, প্রাণ চঞ্চল। আমার প্রিয় আগরতলা বইমেলা। এই বছর শুরু হল ২৯ ফেব্রুয়ারী থেকে।


আমার স্মৃতিতে একাত্তরের ৭ই মার্চ

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৭/০৩/২০১২ - ৭:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সম্পাদনা : আজ ২০১৩ ইং সালের ৭ মার্চ। আমার এই লেখাটি ১৯৭১ ইং সালের ৭ মার্চ উপলক্ষে। তাই শিরোনামে 'একাত্তরের' শব্দটি জুড়ে দিলাম।

১৯৭১ সালের এই সময়টাতে আমরা যারা তখন যুবক-যুবতী, তাদের অধিকাংশেরই তখন একমাত্র ভাবনা, কিভাবে পাঞ্জাবীদের কবল থেকে আমরা মুক্ত হবো ?


ফরিয়াদ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০৩/২০১২ - ৯:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফরিয়াদ
কামরুজ্জামান

কেউ বলি আল্লাহ,
কেউ বলি ভগবান
কেউ বলি স্রষ্টা,
তুমিই প্রভু মহান।
তোমার দরবারে ফরিয়াদ,
হাজার শোষিতের আর্তনাদ।
ভেঙ্গে দাও সিংহাসন
কেড়ে নাও শাষন-শোষণ,
অনিয়ম, লোভী আগ্রাসন
ভেঙ্গে দাও জালিমের হাত।

তুমি সর্বত্র বিরাজমান
তুমি ধরিত্রের শক্তিমান,
তুমি গড়ো, আবার ভাংগো
তুমি বিপদে করো আছান।
তুমি সাগর শুকিয়ে দাও
পাহাড় ভেঙ্গে সমতল বানাও।

ফরিয়াদ


সুইজারল্যান্ডের গল্পগুচ্ছ [পর্ব দুইঃ অপেক্ষা]

মাহমুদ.জেনেভা এর ছবি
লিখেছেন মাহমুদ.জেনেভা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০৩/২০১২ - ৯:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify][“আমার লেখাগুলো আমার পড়ার টেবিলের ভাঙ্গা টেবিল ল্যাম্প, বিভিন্ন ভাষার গল্পের বই, এসট্রেতে রাখা আধ খাওয়া সিগারেট, কিংবা দুইদিন আগে খেয়ে রাখা না ধোয়া কফি মগের মতই অগোছালো! যারা প্রচণ্ড গোছানো লেখা পড়ে অভ্যস্ত আমি জানি এই জাতীয় হাবিজাবি লেখা আপনাদের ভালো লাগবেনা, তাই অগ্রিম ক্ষমা চেয়ে নিলাম”]
====================================


গিটারের যাদুকর

অনুপম ত্রিবেদি এর ছবি
লিখেছেন অনুপম ত্রিবেদি (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০৩/২০১২ - ১:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তখন গুগল ছিলোনা, ছিলোনা উইকি। এখনকার মতো কিছু কি ওয়ার্ড লিখে কোথাও কোনো সার্চ দেয়ার ব্যাবস্থা ছিলোনা। ছিলোনা বিনামূল্যে সহজেই কিছু ডাউনলোড করার ব্যাবস্থা। কিন্তু একটা জিনিশ ছিলো আর তা হলো মনের মধ্যে সঙ্গীতের প্রতি ভয়াবহ ভালোবাসা আর আকর্ষন। হ্যাঁ, আমি সেই ৯০ দশকের দিকের কথা বলছি, যখন আমাদের ওয়েস্টার্ণ মিউজকের সমস্ত ক্ষুধা মেটানোর দায়িত্ব একা কাঁধে নিয়েছিলেন রেইনবো’র কবীর ভাই। টিফিনের টাকা, বাজার থে


ইচিং বিচিং তিচিং চা

দুর্দান্ত এর ছবি
লিখেছেন দুর্দান্ত (তারিখ: সোম, ০৫/০৩/২০১২ - ১১:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৯৭৩ সালের শরৎকালের এক সন্ধ্যায় বৃষ্টি ঝির ঝির ইস্তাম্বুল। ব্রিটিশ সওদাগরি প্রতিষ্ঠান এক্সপোর্ট-ইম্পোর্ট এর টেলেক্স ঘর। টেলেক্স যন্ত্রের পাশে অধীর আগ্রহে বসে আছে রিকি টার। অন্য সন্ধ্যাগুলোতে রিকিকে আমরা দেখতে পেতাম ইস্তাম্বুলের নিষিদ্ধ এলাকার কোন নাইটক্লাবে। নাইটক্লাবের তরুণীদের মধ্যে যারা রিকির নীল চোখ আর চোস্ত তুরকী বোলচালের রহস্য সমাধান করতে গিয়ে আর সুশীল দূরত্ব রাখতে পারেনা, তাদের কেউ হয়তো ব


লাল দুল আর নীল হাতি!

দুষ্ট বালিকা এর ছবি
লিখেছেন দুষ্ট বালিকা (তারিখ: সোম, ০৫/০৩/২০১২ - ১২:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্কুলে থাকতে শিখিয়েছিলো জড় পদার্থকে ডাকাডাকি করার দরকার হলে নাকি স্ত্রীবাচক শব্দ দিয়ে ডাকতে হয়। জড় পদার্থ যেহেতু, সেহেতু ‘জ্বী স্যার’ বলে সালাম ঠুকে দাঁড়াতে পারবেনা বলেই জানতাম, তাই জিজ্ঞেস করেছিলাম এদের ডাকাডাকি করার দরকারটা কী! বেশী প্রশ্ন করা বাচ্চাদের কেউ দেখতে পারে না, এখানেও তার ব্যতিক্রম ঘটে নাই, তাই মিনি দাবড়ানির সাথে ‘এটাই নিয়ম’ এই উত্তরেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিলো তখন! নিয়ম মানবো বলেই হয়তো তখন থেকেই আমি আমার সব স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তিকে স্ত্রীবাচক সম্বোধনের সাথে সাথে ওদের সাথে গল্পগুজব করাও শিখে গেলাম! স্কুল থেকে এসে অবশ্য এর বেশী কিছু করারও থাকতো না। সবাই ব্যস্ত থাকতো আর আমার সারাদিনের স্কুলের কতশত গল্প শোনার সময় কারো হতোইনা! তাই আমার বড় পুতুলটাকে একপাশে বসিয়ে পেন্সিল বক্স থেকে শুরু করে চাইনিজ গল্পের বইগুলোকে পর্যন্ত লাইন ধরে সাজিয়ে গল্প করতাম, গোলমরিচ গুড়ো দিয়ে ডিম সেদ্ধ আর গ্লাস ভর্তি দুধ ভাগাভাগি করে খেতাম সবার সাথেই। আঁকার খাতায় ছবি এঁকে পেনসিলটাকেই বলতাম, ‘দেখেছো, আমি আর তুমি মিলে কতো সুন্দর ছবি আঁকি?’ সেই অভ্যাস আজও আছে।


দূরের তারা

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা পারভীন শিমুল (তারিখ: রবি, ০৪/০৩/২০১২ - ১০:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সম্প্রতি স্কুলে একটা নতুন দায়িত্ব ঘাড়ে চেপে বসায় আমার বেশিরভাগ সময় কাটছে কলেজ বিল্ডিং এ।  কাজটা লম্বা সময়ের যদিও, কিন্তু করতে হয় থেমে থেমে। আর আমাদের স্কুল বিল্ডিংটা থেকে কলেজ বিল্ডিংটা বেশ খানিকটা দূরে। এই কারণে একটু সময় পেলেই দৌড়ে স্কুল বিল্ডিং এ আমার পরিচিত গন্ডিতে আড্ডা দিয়ে কাটাবো সেই উপায়ও নেই। কাজেই এই সময়টাতে আমি বই পড়ি। সিরিয়াস টাইপ বই না। কলেজ লাইব্রেরি থেকে নিয়ে আসি হালকা