Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

জাতীয়তাবাদ একটি ধর্মের নাম

দুর্দান্ত এর ছবি
লিখেছেন দুর্দান্ত (তারিখ: সোম, ২৭/০২/২০১২ - ৫:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশীরা ধর্মভীরু। ইসলাম-হিন্দু-বৌদ্ধ-খৃষ্টান ও জাতীয়তাবাদ নামক ধর্মগুলোর প্রতি বাঙ্গালীর দুর্বলতা নতুন কিছু নয়। আমরা যারা মুক্ত-চেতনাকে প্রয়োজনীয় মনে করি, যুক্তিকে ধর্মের ওপরে স্থান দেই তাদের অনেকেই ধর্মের মতই সামনে আসা অন্যান্য প্রতিটি ধারনা ও প্রস্তাবনাকেই যুক্তি দিয়ে বুঝতে চাই, খতিয়ে দেখতে চাই। এই অবস্থান থেকে অন্ধ ধার্মিকের অনেকগুলো সমস্যা আমাদের চোখে পড়ে। যেমন ধর্মের প্রতি নিঃশর্ত বিশ্বাস


খাবনামা

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: রবি, ২৬/০২/২০১২ - ৫:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পুরনো বই-খাতা, খবরের কাগজ আর ম্যাগাজিনের বিনিময়ে আপা কড়কড়ে দশ টাকার নোটের সাথে বাড়তি যেটুকু কটকটি পেয়েছিলো আমাদের বাকি তিন ভাই-বোনের চোখ ছিল সেদিকে। কিন্তু আপার চোখ ছিল কটকটিওয়ালার টুকরির পুরনো অন্য বইগুলোর দিকে। সেখানে হাত বাড়িয়ে আপা একটা মলাট ছেঁড়া বই তুলে নিল, নাম - মোহাম্মদী খাবনামা। বইটা কিসের তাই বুঝতে পারলাম না। আপা বইটা নিতে আগ্রহী কিন্তু তার জন্য টাকা দিতে আগ্রহী না। কটকটিওয়ালা টাকা না দিলে কটকটি দেবে না, তাতে আমাদের তিন জনের আপত্তি আছে। আপার জেদের কাছে আমাদের আপত্তি পাত্তা পায় না। অতএব লোভনীয় কটকটির বদলে আমরা মোহাম্মদী খাবনামার মালিক হলাম। বইটা খুলে দেখা গেলো সেখানে ফালনামা আর হরকতে বদন নামের দুটো বড় অধ্যায় আছে। এগুলো কোনটারই মাথামুন্ডু বুঝলাম না। যে জিনিস বুঝিই না তার জন্য কটকটি হাতছাড়া করার কী মানে! আপা বুঝিয়ে দিলো স্বপ্নে আমরা যা দেখি তার অর্থ জানা যায় খাবনামা থেকে। হরকতে বদন মানে হচ্ছে গায়ের কোথায় তিল থাকলে কী হয়, শরীরের কোন অংশ আপনা থেকে কেঁপে উঠলে কী হয়, কারো আকৃতি আর চেহারা দেখে বুঝতে পারা সে কেমন লোক ইত্যাদি। ফালনামার অর্থ আপাও ঠিক বুঝতে পারেনি।


ভিনসেন্ট লাফোরেতের ছবিকাহিনী

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: রবি, ২৬/০২/২০১২ - ৫:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বস্টনে প্রুডেনশিয়াল বিল্ডিং নামের স্কাইস্ক্রেপার’টার নিচে প্রুডেনশিয়াল সেন্টার বলে একটা বড় মল আছে। কোথাও যাবার পথে হাতে খানিকটা সময় থাকলে সেখানে চীজকেক ফ্যাক্টরিতে, অথবা গোডাইভা চকলেটের দোকানে, নয়ত কোল্ড স্টোন আইসক্রিমের দোকানে, আর নাহলে বার্নস অ্যান্ড নোবল’এর বইয়ের বড় দোকানটাতে খানিক ঘুরেফিরে যাই। সেদিন বইয়ের দোকানটায় গিয়ে ফটোগ্রাফি সেকশনে কিছু বিনামূল্যে জ্ঞানসঞ্চয়ের চেষ্টায় ছিলাম। বস্টন গরীব গ্র্যাডস্টুডেন্টদের শহর, এসব দোকানে ছেলেপিলে বই নিয়ে মাটিতে ছেতরে বসে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দিলেও কর্মচারীরা কিছু বলেনা।


প্রোগ্রামারের ডায়েরীঃ যাযাবর আকাশ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৬/০২/২০১২ - ৫:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ঠিক দুপুর দুটো সতেরো মিনিটে অফিস জুতোর ভেতরে পায়ের আঙ্গুল গুলো আচমকা নেচে উঠলো। মাথা ঘুরিয়ে চারপাশ পরীক্ষা করতে করতে আবার কন্ট্রোল+এফ৫ চেপে কম্পাইল করতে দিলাম। বড় বস দেখি খুব মন দিয়ে অবিশ্বাস্য গতিতে একটার পর একটা কলা খেয়ে যাচ্ছে। ছোটবস খুবই আন্তরিকতার সাথে আরেক টিমমেট কে রিটেইল বিজনেস লজিক বুঝাচ্ছে। পৃথিবীতে একমাত্র সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারদেরই মনে হয় আদার বেপারী হয়েও জাহাজের খবর রাখত


হুইলচেয়ার ব্যবহারকারী ব্যক্তিদের জন্যে...

সাবরিনা সুলতানা এর ছবি
লিখেছেন সাবরিনা সুলতানা (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০১২ - ৪:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লিখতে ইচ্ছে হয় অনেক কিছুই কিন্তু কী-বোর্ডে আঙ্গুল চাপতে গেলেই ইদানিং পেশী শক্তি দেখাতে শুরু করে। তার চিৎকার-চ্যাঁচামেচিতে আমি অস্থির হয়ে মনে মনেই লিখে শান্তি খোঁজার চেষ্টা করি। কিন্তু আজ না বসে পারলাম না।


তথ্য কমিশনঃ ইনফোকমগভবিডি

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০১২ - ৩:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তথ্য অধিকার আইন সম্পর্কে জানুন। তথ্য পেতে সরকারী ও এনজিও দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট আবেদন করুন। আরো জানতে দেখুন www.infocom.gov.bd
অভয় দিচ্ছি সিরিয়াস কোন রচনা নয়। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ারমাত্র। মোবাইলে এরকম একটা মেসেজের উৎপাত প্রায়ই দেখি। এ জাতীয় সরকারী মেসেজের কোন ফজিলত কখনো পাইনি বলে দেখামাত্র খতম করা অভ্যেস হয়ে গেছে। তবু আজ কেন যেন বিরক্ত হয়ে infocom.gov.bd তে ঢুকলাম কঠিন ধৈর্য নিয়ে। কী এমন তথ্য অধিকার আমি প্রতিদিন হেলায় হারাইতেছি আর প্রতিদিন আমাকে মনে করিয়ে দিচ্ছে সরকার জানা দরকার।


দেশে বিদেশেঃ গান শোনা

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০১২ - ১১:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যখন সেভেন এইটে পড়ি ফিডব্যাকের বঙ্গাব্দ ১৪০০ অ্যালবামটি বের হয়। ভারি চমৎকার কভার, ভাঁজ খুলে দেখা যায় প্রতিটি গানের লাইন আর সাথে পাতাজোড়া ব্যান্ড সদস্যদের ছবি। ক্যাসেটের দাম ছিল তখন চল্লিশ টাকা, একসাথে অত টাকা বের করা সহজ ছিল না। যাহোক কোনভাবে কিনে শুনার পরে মাথা ঘুরে গিয়েছিল, আরে এমন গান তো শুনিনি। এরকম গানের আগে কবিতার লাইন? কোথাও রোমাঞ্চ নেই, খাঁটি করুণ বাস্তবতা, এবং এই বাংলাদেশেরই কথা? অথবা মনে পড়ে তোমায় গানটির শেষ লাইনে “...এবং এক মিনিট নিরবতায়” কথাটির সাথে টিকটক টিকটক শব্দ? নাহ আরো কিছু গান শুনতে হচ্ছে।


মাইরি বলছি

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০১২ - ১০:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তা সে প্রায় সাড়ে তিন যুগ আগের কথা। সালটা সম্ভবত ১৯৬৮ ইং। তখন আমরা বরিশালে থাকি। তখনকার বরিশাল শহর, ঢিমে তালের জীবনযাত্রার একটি মফস্বল শহরের সমস্ত পরিচিত গুণাগুণ নিয়েই বিদ্যমান। কবি 'জীবনানন্দ দাশ' এর একটি বাড়িও ছিল এই বরিশাল শহরে। শুনেছি এখন না কী ঐ বাড়িটির মালিকানা বদল হয়ে গেছে। জানিনা, বরিশালের কোন সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী অথবা সরকারী উদ্যোগে ঐ বাড়িটি সংরক্ষিত রাখা উচিত ছিল কিনা?


আলোকিত

জি.এম.তানিম এর ছবি
লিখেছেন জি.এম.তানিম (তারিখ: শনি, ২৫/০২/২০১২ - ১:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ছাপা জিনিসের প্রতি আমার আগ্রহ অনেক ছোটবেলা থেকে। খবরের কাগজ, বইয়ের পাতা কিংবা কাগজের ঠোঙ্গা যেখানেই কিছু লেখা আছে আমি ছোটবেলা থেকেই খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ার চেষ্টা করতাম। তবে এটা শুনে আমাকে বিশাল পড়ুয়া ঠাউরানো কিন্তু উচিত হবে না। আমার পিয়ার (এর বাংলা যেন কী?) দের মধ্যে আমার পড়াশোনা বেশ কম। প্রায়ই বইপড়ুয়াদের আলাপে মাথা নেড়ে অনেক কিছু বোঝার ভান করি। পাঠাভ্যাস কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে