বাংলাদেশীরা ধর্মভীরু। ইসলাম-হিন্দু-বৌদ্ধ-খৃষ্টান ও জাতীয়তাবাদ নামক ধর্মগুলোর প্রতি বাঙ্গালীর দুর্বলতা নতুন কিছু নয়। আমরা যারা মুক্ত-চেতনাকে প্রয়োজনীয় মনে করি, যুক্তিকে ধর্মের ওপরে স্থান দেই তাদের অনেকেই ধর্মের মতই সামনে আসা অন্যান্য প্রতিটি ধারনা ও প্রস্তাবনাকেই যুক্তি দিয়ে বুঝতে চাই, খতিয়ে দেখতে চাই। এই অবস্থান থেকে অন্ধ ধার্মিকের অনেকগুলো সমস্যা আমাদের চোখে পড়ে। যেমন ধর্মের প্রতি নিঃশর্ত বিশ্বাস
বস্টনে প্রুডেনশিয়াল বিল্ডিং নামের স্কাইস্ক্রেপার’টার নিচে প্রুডেনশিয়াল সেন্টার বলে একটা বড় মল আছে। কোথাও যাবার পথে হাতে খানিকটা সময় থাকলে সেখানে চীজকেক ফ্যাক্টরিতে, অথবা গোডাইভা চকলেটের দোকানে, নয়ত কোল্ড স্টোন আইসক্রিমের দোকানে, আর নাহলে বার্নস অ্যান্ড নোবল’এর বইয়ের বড় দোকানটাতে খানিক ঘুরেফিরে যাই। সেদিন বইয়ের দোকানটায় গিয়ে ফটোগ্রাফি সেকশনে কিছু বিনামূল্যে জ্ঞানসঞ্চয়ের চেষ্টায় ছিলাম। বস্টন গরীব গ্র্যাডস্টুডেন্টদের শহর, এসব দোকানে ছেলেপিলে বই নিয়ে মাটিতে ছেতরে বসে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দিলেও কর্মচারীরা কিছু বলেনা।
[justify]ঠিক দুপুর দুটো সতেরো মিনিটে অফিস জুতোর ভেতরে পায়ের আঙ্গুল গুলো আচমকা নেচে উঠলো। মাথা ঘুরিয়ে চারপাশ পরীক্ষা করতে করতে আবার কন্ট্রোল+এফ৫ চেপে কম্পাইল করতে দিলাম। বড় বস দেখি খুব মন দিয়ে অবিশ্বাস্য গতিতে একটার পর একটা কলা খেয়ে যাচ্ছে। ছোটবস খুবই আন্তরিকতার সাথে আরেক টিমমেট কে রিটেইল বিজনেস লজিক বুঝাচ্ছে। পৃথিবীতে একমাত্র সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারদেরই মনে হয় আদার বেপারী হয়েও জাহাজের খবর রাখত
লিখতে ইচ্ছে হয় অনেক কিছুই কিন্তু কী-বোর্ডে আঙ্গুল চাপতে গেলেই ইদানিং পেশী শক্তি দেখাতে শুরু করে। তার চিৎকার-চ্যাঁচামেচিতে আমি অস্থির হয়ে মনে মনেই লিখে শান্তি খোঁজার চেষ্টা করি। কিন্তু আজ না বসে পারলাম না।
তথ্য অধিকার আইন সম্পর্কে জানুন। তথ্য পেতে সরকারী ও এনজিও দপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট আবেদন করুন। আরো জানতে দেখুন www.infocom.gov.bd
অভয় দিচ্ছি সিরিয়াস কোন রচনা নয়। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ারমাত্র। মোবাইলে এরকম একটা মেসেজের উৎপাত প্রায়ই দেখি। এ জাতীয় সরকারী মেসেজের কোন ফজিলত কখনো পাইনি বলে দেখামাত্র খতম করা অভ্যেস হয়ে গেছে। তবু আজ কেন যেন বিরক্ত হয়ে infocom.gov.bd তে ঢুকলাম কঠিন ধৈর্য নিয়ে। কী এমন তথ্য অধিকার আমি প্রতিদিন হেলায় হারাইতেছি আর প্রতিদিন আমাকে মনে করিয়ে দিচ্ছে সরকার জানা দরকার।
যখন সেভেন এইটে পড়ি ফিডব্যাকের বঙ্গাব্দ ১৪০০ অ্যালবামটি বের হয়। ভারি চমৎকার কভার, ভাঁজ খুলে দেখা যায় প্রতিটি গানের লাইন আর সাথে পাতাজোড়া ব্যান্ড সদস্যদের ছবি। ক্যাসেটের দাম ছিল তখন চল্লিশ টাকা, একসাথে অত টাকা বের করা সহজ ছিল না। যাহোক কোনভাবে কিনে শুনার পরে মাথা ঘুরে গিয়েছিল, আরে এমন গান তো শুনিনি। এরকম গানের আগে কবিতার লাইন? কোথাও রোমাঞ্চ নেই, খাঁটি করুণ বাস্তবতা, এবং এই বাংলাদেশেরই কথা? অথবা মনে পড়ে তোমায় গানটির শেষ লাইনে “...এবং এক মিনিট নিরবতায়” কথাটির সাথে টিকটক টিকটক শব্দ? নাহ আরো কিছু গান শুনতে হচ্ছে।
তা সে প্রায় সাড়ে তিন যুগ আগের কথা। সালটা সম্ভবত ১৯৬৮ ইং। তখন আমরা বরিশালে থাকি। তখনকার বরিশাল শহর, ঢিমে তালের জীবনযাত্রার একটি মফস্বল শহরের সমস্ত পরিচিত গুণাগুণ নিয়েই বিদ্যমান। কবি 'জীবনানন্দ দাশ' এর একটি বাড়িও ছিল এই বরিশাল শহরে। শুনেছি এখন না কী ঐ বাড়িটির মালিকানা বদল হয়ে গেছে। জানিনা, বরিশালের কোন সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী অথবা সরকারী উদ্যোগে ঐ বাড়িটি সংরক্ষিত রাখা উচিত ছিল কিনা?
[justify]ছাপা জিনিসের প্রতি আমার আগ্রহ অনেক ছোটবেলা থেকে। খবরের কাগজ, বইয়ের পাতা কিংবা কাগজের ঠোঙ্গা যেখানেই কিছু লেখা আছে আমি ছোটবেলা থেকেই খুব মনোযোগ দিয়ে পড়ার চেষ্টা করতাম। তবে এটা শুনে আমাকে বিশাল পড়ুয়া ঠাউরানো কিন্তু উচিত হবে না। আমার পিয়ার (এর বাংলা যেন কী?) দের মধ্যে আমার পড়াশোনা বেশ কম। প্রায়ই বইপড়ুয়াদের আলাপে মাথা নেড়ে অনেক কিছু বোঝার ভান করি। পাঠাভ্যাস কমে যাওয়ার কারণ হিসেবে