এটা তো মনে হয় সত্য যে, ভৌগোলিক নৈকট্য ছাড়া পাকিস্তান কীভাবে দক্ষিণ-পুর্ব এশিয়ার তথা একককালের ভারতীয় উপমহাদেশের অন্তর্ভুক্ত, এটা ভেবে বুদ্ধিমান মানুষ মাত্রই দোটানায় পড়ে যান। ব্যতিক্রম নিশ্চয়ই আছে; যেমন আমি বুদ্ধিমান না-হয়েও দোটানায় পড়ে যাই। ব্যতিক্রম আরো আছে; তবে সেই ব্যতিক্রম গোষ্ঠী তো আরবদেরকেও নিজেদের খুব কাছের বলে মনে করে। এই শেষ পদের প্রাণীদের নিয়ে আলোচনায় যাওয়া গুরুর নিষেধ।
[তিথীডোরের ভয়ে অনেকবার রিভাইজ করলাম। তাও বানান ভুল থাকলে আলতো করে জানিয়েন। এটি একটি খাঁটি ব্লগরব্লগর। সাথে কিছু ছবি আছে অবশ্য। অন্যকিছুর স্বাদ খুঁজতে গেলে বিফল হতে পারেন। আগেই বলে রাখলাম ]
মার্কিন মুলুকে থ্যাঙ্কসগিভিং বলে একটা উৎসব আছে। যতটা বুঝি এটা আমাদের নবান্ন উৎসবের মতো। সারা দেশে এমনকি দেশের বাইরে এ উৎসব নিয়ে এক বিশাল যজ্ঞ হয় (অন্য দেশে অবস্থানরত সৈন্য সামন্ত) । এ উপলক্ষে অনেক স্টেইটে স্কুল-কলেজ (কলেজ বলতে এখানে বিশ্ববিদ্যালয় বোঝায়) এক সপ্তাহের বন্ধ দেয়।
'বাংলাদেশের বুকে পুঁজিবাদ-সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী সর্বহারা শ্রেণীর রাজনৈতিক দল গনসংহতি আন্দোলন'র এক যুগ পুর্তি উপলক্ষে গনসংহতি আন্দোলনের প্রধান কমরেড জোনায়েদ সাকির বক্তব্য থেকে নিচের পর্যবেক্ষণগুলো টুকে রাখলাম। বক্তব্যটির ভিডিও ইউটিউবে পাওয়া যাচ্ছে নিচের লিঙ্কে-
বক্তার সার বক্তব্য- দেশ পরিচালনায় আওয়ামী লীগ = বিএনপি জোট। তিনি বলছেন, দেশের মানুষ আজ আওয়ামী লীগ জোট ও বিএনপি জোটের ক্ষমতা দখলের জ্বালানী। এরা বিপরীতে জোট-মহাজোটের রাজনৈতিক সহিংসতার বিরুদ্ধে গণ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহবান জানিয়েছেন তিনি। ২০১৩ সালে দেশব্যাপী বিএনপি-জামাত-হেফাজতের তাণ্ডব, বিএনপি কর্মীদের হাতে জীবন্ত মানুষ পুড়ে দগ্ধ হওয়া এবং শিবির কর্মীদের বাসে পেট্রোল বোমা মারার সাথে ওই সময়কার আওয়ামী লীগকে এক সমীকরণে বেঁধে ফেলা ন্যায্য কী? এই সহজ সমীকরণকে আমরা কি বলতে পারি না, ধর্ষক আর ধর্ষিতা উভয়ে সমান দোষে দোষী?
সঞ্জীবদার গানের সাথে পরিচয় যখন আমি কলেজে। খুব সরলভাবে বলতে গেলে অর্থবিহীন কথা সম্বলিত অসংখ্য গানের ভিড়ে সঞ্জীবদার গান প্রথম শোনাতেই যেন মাথায় গেঁথে গেল। এরপরে মুগ্ধ হয়ে শুনেছি তাঁর দরাজ গলার একের পর এক গান। "দলছুট" আমার প্রিয় গানের দলের তালিকায় একদম শীর্ষে চলে আসে সেসময়। শুধু কি সুর আর স্বরের কারনেই এরকম অন্ধভক্তি, না, চিন্তা করে দেখেছি অনেকবার। মানুষ হিসেবে তাঁর সাথে বিন্দুমাত্র পরিচয় নেই, যাওয়া
বই পড়তে আমার বেশ সময় লাগে, কিংবা বলা যায় বেশ সময় নিয়ে আমি একেকটা বই পড়ি। অনেক সময় একেকটা বই তিন মাস চার মাস ধরেও পড়তে থাকি। আবার এক সাথে তিন চারটা বই পড়তে থাকি। বেশিরভাগ বই পড়ুয়াদের দেখেছি একটা বই এক নিঃশ্বাসে শেষ করে ফেলে। আমি এভাবে পড়তে পারি না সব সময়। একখান বই অর্ধেক পড়ে আবার আরেকটা পড়তে শুরু করি। আবার আরেকটা, আবার আরেকটা, আবার হয়ত প্রথমটাতে ফিরে গেলাম, এরপর আবার তৃতীয়টা, তা থেকে দ্বিতীয়টা।
গত বছর দুয়েক চাকরির সুবাধে নিয়মিত সাপ্তাহ শেষে বাড়ি ফিরতে হয় ট্রেনে। যদিও বাংলাদেশে ট্রেনের সাথে এই নিবিড় সম্পর্ক বহুকালের। তাই মোটামুটি যাত্রাপথের সকল সুযোগ-সুবিধা, হয়রানি, অনিয়ম, এমনকি প্রতিটি স্টেশানের মানুষের আচরণের সাথে বেশ পরিচিত। আর গত নির্বাচনের আগে বুঝেছিলাম বাংলাদেশের গনতন্ত্রের অন্যতম স্তম্ভের একটি হল ট্রেন। তাই সেখানে আক্রমন করে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে ব্যস্ত ছিলো বাংলাদেশের সবচ
[justify]
-১-
হিসেব করে দেখলাম শেষ দিনলিপি লিখেছিলাম দুই বছর আগে। প্রতি দুই বছরে একটা দিনলিপি লিখলেই আমার চলে যায়। আমার দিনগুলি মোটামুটি একই রকমের, একদিন ডায়েরি লিখে কন্ট্রোল-সি দিয়ে কপি করে বাকি ৩৬৪ এর পাতায় পেস্ট করে দেওয়া যায়। সুতরাং প্রতি দুই বছরে একবার করে দিনলিপি লেখার অপরাধ অবশ্যই ক্ষমার যোগ্য।
আলসেমি এবং ইন্টারনেট-টিভি আসক্তিতে আয়েশ করে ‘বই পড়া’ খুব একটা হয়ে উঠে না ইদানিং। তবে আমার জন্য সুখের সংবাদ যে সংবাদপত্রে ‘পড়ার মত’ তেমন কিছু পাইনা এখন আর।
শহরের নাম গোল্ডেন। কলোরাডো স্টেইটের একটি শহর। ডাউনটাউন ডেনভার থেকে আধা ঘন্টার ড্রাইভ। এর আগে একবার গিয়েছিলাম--ছোট শহর, পরিপাটি করে সাজানো। হাইওয়ে থেকে গাড়ির জানালা দিয়ে দেখা যায় সুন্দর গোছানো চারপাশ।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ঘটনায় আমরা বহু কামিলের ল্যাঞ্জা দেখতে পাইছি। যারা টকশোতে নিয়মিত বক্তিমা দিসেন, এবং/অথবা পত্রিকায় লেখসেন, তিনাদের ল্যাঞ্জার জেনেটিক ম্যাপিং মোটামুটি হইসে। আজ থেকে কয়েক দশক পর এইসব ইতিহাস কথা বলবে।