Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সাহিত্য

হাফিজ

শিক্ষানবিস এর ছবি
লিখেছেন শিক্ষানবিস (তারিখ: রবি, ০৩/০৭/২০১৬ - ৫:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইরানের বাইরে সবচেয়ে জনপ্রিয় ইরানি কবি রুমি হলেও ইরানের ভিতরে হাফিজের তুল্য জনপ্রিয় আর কোনো কবি নেই। দূরপাশ্চাত্য থেকে শুরু করে এই প্রাচ্য পর্যন্ত সবখানে তার প্রভাব প্রকট। বাংলায় নজরুল হাফিজ অনুবাদ করেছেন। রবীন্দ্রনাথ পারস্য ভ্রমণকালে হাফিজের সমাধিতে গিয়ে ভেবেছেন "কত-শত বৎসর পরে জীবনমৃত্যুর ব্যবধান পেরিয়ে এই কবরের পাশে এমন একজন মুসাফির এসেছে যে মানুষ হাফেজের চিরকালের জানা লোক।" ইউরোপের মহাকবি


চোর-পুলিশ খেলা

দেবদ্যুতি এর ছবি
লিখেছেন দেবদ্যুতি [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৭/০৬/২০১৬ - ৩:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাথাটা সামনে ঝাঁকুনি খেয়ে আচমকাই পেছনে ছুটে গেল আরেকবার, অতিকষ্টে চোখ খুলে তাকালাম- বাজে অবস্থা সামনে, বাস, মাইক্রো, প্রাইভেট কার, সিএনজি মিলিয়ে রাস্তাটাকে সাক্ষাত নরক লাগছে এখন। তার উপর হর্নের বিকট শব্দে কানও পাতা দায় ঠিকমতো। ড্রাইভারের আর দোষ কী!


প্রচেষ্টা _০১_০১

সুহান রিজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন সুহান রিজওয়ান (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৯/০৬/২০১৬ - ১১:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]


ইশকুল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ৩০/০৩/২০১৬ - ১:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]হয়ত আমিও চাইলে আজ ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হতে পারতাম!

কিংবা ইউনিভার্সিটির বড় প্রফেসর! বড় কোন উকিল! কিংবা দেশ-বিদেশে ঘোরা অনেক বড় বিজনেজম্যান!

কিন্তু সেগুলোর কিছুই আমি হতে পারি নি। হতে পারতাম কিভাবে? ইশকুলের অংকের মোতালেব স্যার বলতেন রাজনের পড়াশোনায় একদম মনোযোগ নেই। কয়েকটা মুহূর্তও স্থির থাকতে পারে না! জিজ্ঞেস করতেন, “উপপাদ্যগুলো পড়েছিস?”


ফেরা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৮/০২/২০১৬ - ৬:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]গেইটটার সামনে দাঁড়িয়ে অবাক হলাম। এক অদ্ভুত ভালো লাগা আমায় আচ্ছন্ন করে রাখলো।

সেই আজিমপুর থেকে হেঁটে আসছি। কত কিছুই বদলে না গেছে! কত দিন পর? কত বছর পর আজ আমি এখানে? আজিমপুর থেকে নিউমার্কেট, নিউমার্কেট থেকে নীলক্ষেত কত ঘুরে ঘুরেই না আসতে হল এখানে! সবকিছু কেমন অচেনা লাগছে আমার। অবাক চোখে সবকিছু দেখতে দেখতে হাঁটছি। হাঁটতে আমার খুব কষ্ট হচ্ছে। তলপেটের এই ব্যথাটা আবার যেন চেপে ধরেছে। কিন্তু আমি জানতাম আমাকে এখানে কোন একদিন ফিরে আসতেই হত। আর আজ এখানে আসতেই দেখি, ভেতরের অজস্র স্মৃতি আমার দৃষ্টিটাকে ঝাপসা করে দিচ্ছে।


ঈশপের গল্প (১২১ - ১২৫)

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১১/০১/২০১৬ - ১২:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে রচিত ভিনদেশী এই গল্পগুলি স্থান-কালের সীমানা পেরিয়ে আজো আমাদের চেনা জগতের কথা বলে যায়।

বারে বারে পড়ার মত গল্পগুলিকে একালের বাংলা ভাষায় আমার নিজের মত করে ধরে রাখার ইচ্ছের ফসল এই লেখা। অনুবাদ ইংরেজী পাঠের অনুসারী, আক্ষরিক নয়।

সাথে আমার দু-এক কথা, হয়ত মজা করে, হয়ত আরও তীব্রতায়, কিংবা কোন ভিন্ন দেখা থেকে। 


গল্পসূত্রঃ R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য [url=http://www.aesop-fable.com ]http://www.aesop-fable.com [/url]-এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি। গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে।
****************************************


প্রদোষে প্রাকৃতজন: ব্রাত্যজনের উপাখ্যান

দেবদ্যুতি এর ছবি
লিখেছেন দেবদ্যুতি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১০/০১/২০১৬ - ৯:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পড়ব পড়ব করে কয়েক বছর পার করে দিয়ে অবশেষে এই বই পড়ার সুযোগ হলো এই মাসকয়েক আগে। তাও আবার বন্ধু পড়ছিল, আমি আফসোসমুখে জানিয়েছিলাম যে বইটা আমারও পড়তেই হবে বটে, তাই শুনে এক্কেবারে জন্মদিনের সন্ধ্যায় বই হাতে করে হাজির। একে জন্মদিন, তায় আবার একেবারে অপ্রত্যাশিত উপহার, ধন্যবাদেরও ভাষা যোগায়নি মুখে। আচ্ছা, ধান ভানতে নেমে এমন শিবের গীত না গাওয়াই সমীচীন, সুতরাং পেছনের এইসব হাবিজাবি গল্প তোলা থাক এখনকার মতো, ব


পে-স্কেল বিতর্কে শিক্ষকের বস্ত্রহরণ, শিক্ষকতার আম-ছালা এবং আত্মপক্ষ সমর্থনের স্বগতোক্তি

মাহবুবুল হক এর ছবি
লিখেছেন মাহবুবুল হক (তারিখ: শুক্র, ০৮/০১/২০১৬ - ১২:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পে-স্কেল ২০১৫ কে কেন্দ্র করে দেশের সব স্তরের শিক্ষকদের আন্দোলন অনেকদিন ধরেই চলছে। তন্মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের আন্দোলন ভিন্নমাত্রা পেয়েছে সরকারের সচিবদের সাথে সরাসরি বাদানুবাদের জড়িয়ে যাওয়ায়। এই বাদানুবাদ বর্তমানে এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, চাকুরির সম্মান, সুবিধা, অসুবিধা ইত্যাদি নানা অস্বস্তিকর তুলনার মধ্যে জড়িয়ে গেছে। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও সমাধানের বদলে এই বিতর্কে নিজকে জড়িয়ে ফেলেছেন। বিতর্কে


ওয়ালীউল্লাহর চাঁদের অমাবশ্যা ও আমাদের অনড় বাস্তবতা (শেষ পর্ব)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৭/১২/২০১৫ - ৩:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify](২)
চাঁদের অমাবশ্যা’উপন্যাসের ‘যুবক শিক্ষক’একটি অপরাধ চাক্ষুষ করাবার পর থেকে যেতে থাকে এক সীমাহীন ভাবনাপুঞ্জির ভেতর দিয়ে। এই ভাবনার নির্মাতা যে সমাজ তা তাকে প্রতিনিয়ত বলে পলায়নের কথা। বাঁশঝাড়ে মৃতদেহ এবং তার পরপর কাদেরকে দেখার পরই সে তার মনের ভেতরে নিশ্চিত জেনে যায় যে কাদেরই এই হত্যার সংঘঠক। কিন্তু বড়বাড়ির আশ্রিত যুবক শিক্ষকের মনে কাদের সমন্ধে রয়েছে এক অবিশ্বাস মিশ্রিত শ্রদ্ধার ভাব। অবিশ্বাসটি হচ্ছে কাদের সমন্ধে দরবেশ বিষয়ক প্রচারণার বিপরীতে। আর শ্রদ্ধা রয়েছে দাদাসাহেব যে কিনা বড়বাড়ির মূল কর্তা এবং যুবক শিক্ষকের অন্ন সংস্থানের যোগানদাতা, কাদেরের প্রতি তার অপত্য স্নেহ ও শ্রদ্ধার ভাবের কারণে। কাদের যে দরবেশ এই বিষয়টি মূলত দাদাসাহেবের প্রচার। তিনি তাঁর বংশের গৌরব অক্ষুণ্ন রাখতে নিপুন কৌশলে ব্যবহার করেন ধর্মকে।


ওয়ালীউল্লাহর চাঁদের অমাবশ্যা ও আমাদের অনড় বাস্তবতা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৪/১১/২০১৫ - ৭:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই লেখাটা মূলত এক বন্ধুর অনুরোধে গেলা ঢেঁকি। সরকারী অফিসে ইদানিং বুক রিভিউর মতো একটা বিষয় শুরু হইছে। তো এর পাল্লায় পড়ে আমার বন্ধুর মাথা খারাপ। সে আইসা ধরলো, আমি লেইখা দিতে হবে, আর সে ওইটা প্রেজেন্ট করবো। নানান মুলামুলির পর রাজি হইলাম। তার জন্য হাজারখানেক শব্দে লিখতে গিয়ে মনে হইলো একটু আরাম কইরা লেখি। তারে তারটা বুঝাইয়া দিয়া, আমি আমারটা নিয়া আগাইলাম। আমি কোনো সাহিত্য সমালোচক না। সাহিত্য ঠিকঠাক বুঝি