Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সাহিত্য

আমেরিকার কবি ওয়াল্ট হুইটম্যান (শেষ পর্ব)

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৪/০৪/২০১৯ - ১১:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তাঁর কবিতার এত প্রসারে হুইটম্যান হয়তো খুশীই হতেন কিন্তু আমি জানি যে কবিতার কাছে পৌঁছাতে শুধু একটি বই আর মোটেলের কক্ষই যথেষ্ট না। আমার একজন ইংরেজি শিক্ষকের দরকার ছিল, ১৯৮৯ সালে বিখ্যাত চলচ্চিত্র Dead Poet’s Societyর রবিন উইলিয়ামসের মত একজনকে, যে তার ছাত্রদের নিজস্ব চেতনাকে উদ্বুদ্ধ করতে বলে কবিতার বইয়ের সূচনা কথা ছিঁড়ে ফেলতে বলে কবিতার রোমান্সে হুইটম্যানের প্রবল অস্তিত্বকে ব্ল্যাকবোর্ডে ধরার চেষ্ট


আমেরিকার কবি ওয়াল্ট হুইটম্যান ( ২য় পর্ব)

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ০১/০৪/২০১৯ - ১০:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ওয়াল্ট হুইটম্যানে উপরে পারিবাহিক আবহের প্রভাব ছিল খুব সামান্য। মা মূলত ধর্মীয় বইপত্র পড়তেন। বাবা ছিলেন পোড় খাওয়া শ্রমিক (!) ও মদে আসক্ত। তাদের ৭ সন্তানের মধ্যে ৩ জনই কোন না কোন মানসিক সমস্যায় ভুগতেন। বিদ্যালয় তাদের কাছে কোন সময়ই গুরুত্বপূর্ণ কিছু ছিল না, ওয়াল্ট ১১ বছর বয়সেই স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেন, যদিও সুযোগ পেলেই বই ধার করে পড়তে থাকতেন আরব্য রজনী, জেমস ফেনিমোর কুপার আর স্যার ওয়াল্টার স্কটের


আমেরিকার কবি ওয়াল্ট হুইটম্যান ( ১ম পর্ব)

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শনি, ৩০/০৩/২০১৯ - ২:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যে মুক্তচিন্তার অধিকারী, দেশপ্রেমিক, স্বপ্নের ফেরিওয়ালা ও বিপ্লবী জানান দিয়েছিলেন দেহ অতি পবিত্র এক জিনিস এবং এর চাহিদাগুলো কবিতায় আনার অতি উপযুক্ত, সেই কবি ওয়াল্ট হুইটম্যান এক সমতার রাজ্যে বাস করেন, মুদি দোকানী থেকে রাষ্ট্রপতি সকলেই তাঁর ভক্ত। ‘লীভস অফ গ্রাস’ তাঁর শ্রেষ্ঠতম সৃষ্টি যা কিনা তাঁর যুগে প্রত্যাখ্যাত হয়েছিল, কিন্তু শতবর্ষ পরে আজও হুইট্ম্যানের শব্দেরা ভীষণ ভাবে সগৌরবে তাদের অস্তিত্ব জান


অভিশপ্ত গার্লস গাইডের গিটটু

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১০/০২/২০১৯ - ১০:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাত্রকালে খাবারের পরে
পাতে দুই হাতা আইসক্রিম নিরখিয়া বুঝিনু বসন্ত
নজদিক।

মাঘের দুবলা জারে জারেজার হয়ে যবে সকালে খন্তার ঘায়ে প্রস্ফুটিত আঁবখানি 'পরে
কুসুমগরম এক পুল্টিশ ধরে
নকশী খেতার নিচে গুটিশুটি সান্ধায়েছি যেই
হোসনে আরা এক ঠ‍্যাং অধমের কোমরে তুলিয়া নাচাইয়া বলে, খেলা-জান
একখানি গল্প বল শুনি।


কিছু-মিছু - ৩

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১০/১২/২০১৮ - ১:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফিরে দেখা - বিদায় গুলসারি

লেখক -
চিঙ্গিস আইতমাতভ

বরং বলি, চিঙ্গিস টোরেকুলোভিচ আইতমাতভ, টোরেকুলপুত্র চিঙ্গিস আইতমাতভ।
স্তালিন জমানায় দেশের শত্রুদের নিশ্চিহ্নকরণ প্রক্রিয়ায় নিযুক্ত রাষ্ট্রীয় খুনীবাহিনী এন কে ভি ডি-র হাতে নিহত সোভিয়েত কর্মী টোরেকুল আইতমাতভের ছেলে চিঙ্গিস আইতমাতভ - যিনি বাবাকে কখনো ভোলেননি।
‘যন্ত্র-বিশারদ’ আইতমাত কিম্বিলদিয়েভ এর ছেলে সমাজতন্ত্রী টোরেকুল -এর ছেলে যাঁর পাহাড় ও স্তেপ-এর আখ্যান নামে গল্প-ত্রয় পেয়েছিল লেনিন পুরস্কার- সেই চিঙ্গিস আইতমাতভ।


নৈরঞ্জনা(৯)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: সোম, ২৯/১০/২০১৮ - ৪:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৯। দু'দিন পর । ডক্টর আদিত্যদের হোটেলে আমাদের মিটিং । ডক্টর আদিত্যের ঘরেই। ঘরটা বেশ বড়ো, চমৎকার সাজানো । আমরা সবাই কেউ চেয়ারে, কেউ তেপায়ায়, কেউ টুলে, কেউ সোফাতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসেছি ।


নৈরঞ্জনা(৮)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: সোম, ০৮/১০/২০১৮ - ৩:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৮। দীর্ঘ যাত্রার শেষপ্রান্তে পৌঁছলাম অবশেষে। এসে গেল আমাদের গন্তব্য। ট্রেন থামলে ধীরেসুস্থে সব গুছিয়ে যখন প্ল্যাটফর্মে নেমে এলাম, তখন চারিদিকে শেষ বিকেলের মায়াবী আলো।


উকা এবং গন্ধ চুরি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৪/০৯/২০১৮ - ১:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আকাইশি পর্বত মালার সীমান্ত ঘেঁষে বিস্তীর্ণ কিসো উপত্যকার অপূর্ব এক গ্রাম সুমাগো। সবুজ পাতার ঝিরিঝিরি, নাম না জানা পাখী, পাহাড়ী রাস্তায় নীল সাদা মেঘের ভেলা, আর নারাই নদীর ঢেউ খেলানো হাসি- সব মিলিয়ে সেখানকার লোকের মনে দারুন শান্তি।


নৈরঞ্জনা (৭)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শনি, ১৫/০৯/২০১৮ - ৬:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৭।
দিন গুনতে গুনতে একদিন এসে গেল দিনটা। রওনা দিলাম আমরা। এখান থেকে আমি আর কাশ্মীরা। আমাদের সহকর্মী ও বন্ধু জহীর আমাদের সঙ্গে যাচ্ছে। সে ওর গ্রাম থেকেই রওনা হচ্ছে। কিছুদিন


নৈরঞ্জনা(৬)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শুক্র, ২৭/০৭/২০১৮ - ৭:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৬।
আমরা ফিরে যাচ্ছি আদিত্যনগর থেকে। প্রায় শেষরাত্রে উঠে তৈরী হতে হয়েছে, তারপরে আবার ঐ অত ভোরেও ডক্টর আদিত্য আমাদের জন্য ব্রেকফাস্টের আয়োজন করেছিলেন, কিছুতেই না খাইয়ে ছাড়েন নি। আমি অবশ্য চা আর টোস্ট ছাড়া আর কিছু খাই নি। কাশ্মীরাও টোস্টও খায় নি, শুধু চা আর একটা বিস্কুট খেয়েছে।