Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সাহিত্য

ঈশপের গল্প (১১৬ - ১২০)

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৩/০২/২০১৫ - ৪:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে রচিত ভিনদেশী এই গল্পগুলি স্থান-কালের সীমানা পেরিয়ে আজো আমাদের চেনা জগতের কথা বলে যায়।


ইমা(২)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: রবি, ২২/০২/২০১৫ - ৩:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গ্রীষ্মের ছুটিতে আমরা মানে আমি রিমা মা-বাবা আর তিন্নিমাসীরা মানে তিন্নিমাসী, অরুণমেসো আর ওদের তিনবছর বয়সী ছোট্টো মেয়ে বুবলি সবাই মিলে বেড়াতে এসেছি। তিন্নিমাসী মায়ের স্কুলের বন্ধু ছিল। মা আর তিন্নিমাসী একসঙ্গে পড়েছিল ক্লাস ফাইভ থেকে টেন অবধি।


প্রতিদিনের গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০২/২০১৫ - ৪:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমি প্রায়ই ভাবি, একটা ভাল কিছু লিখবো। খুব বড়, উন্নত মানের একটা লেখা। আমার লেখা পড়ে কেউ হাসবে, কেউ কাঁদবে। আমার বই শেষ না করে ঘুমোতে যেতে পারবে না। কিন্তু শেষমেশ আর কিছুই লেখা হয়ে ওঠে না। খুব সাধারণ একটা ঘটনা নিয়ে লিখতে চাই, কয়েকটি মানুষকে নিয়ে লিখতে চাই, কিছু সুখ-দুঃখের গল্প বুনতে চাই- কিন্তু এত ঘটনার ভিড়ে কোন একটা ঘটনাই মুখ্য হয়ে ওঠে না আমার। একটা সময় টুকরো টুকরো লিখতে পারতাম বোধহয়, সেই লেখা দেখলে আজ নিজের উপর প্রচন্ড হাসি পায় । কিসব ছাতামাথা লিখে নিজেকে বড় লেখক ভাবতাম! কিন্তু এখন হয়ত সেই ধ্রুব সত্যটাকে আর এড়াতে পাচ্ছি না। হয়ত নিজের অজান্তেই আমি মেনে নিয়েছি, আমি এখন আসলেই পারি না কিছু লিখতে।


বই আলোচনা: সাক্ষী ছিলো শিরস্ত্রাণ

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: মঙ্গল, ১০/০২/২০১৫ - ১২:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(এই লেখাটি পত্রিকার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছিল। কিন্তু যেহেতু বইমেলার সময় আর বেশি নেই আমি উইথড্র করে এখানে দিয়ে দিলাম।)


Shooting an Elephant : একটি হাতির মৃত্যু

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০১/০২/২০১৫ - ৯:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মূল - জর্জ ওরওয়েল
অনুবাদ - পদব্রজী


| কেন চার্বাক পাঠ প্রাসঙ্গিক ?

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০১/২০১৫ - ১০:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:



[ স্বীকারোক্তি : পাঠক বন্ধুদের অবগতির জন্য প্রথমেই বলে রাখা ভালো যে, এটাকে বিজ্ঞাপনী-পোস্ট ভাবার কারণ নেই। কেননা, প্রদত্ত প্রচ্ছদের ছবিটা সংশ্লিষ্ট গ্রন্থের পরিচয়কারী বিজ্ঞাপনী-সুলভ মনে হলেও বস্তুত এটি এখনো অপ্রকাশিত মৌলিক পোস্ট, যা চার্বাক-দর্শন ও বর্তমান গ্রন্থের আলোকে প্রাসঙ্গিক বিবেচনায় উপস্থাপন করা হয়েছে। তারপরও জানি না সচলায়তনের নীতিমালার সাথে সাংঘর্ষিক হয়ে যাচ্ছে কিনা ! সেরকম হলে মডু ভায়েরা অবশ্যই প্রথম পাতা থেকে পোস্টটি নির্দ্বিধায় সরিয়ে দিতে পারেন। সবাইকে স্বাগতম ! ]

একটা পর্যায় থেকে, মানব সভ্যতার ইতিহাস আসলে ধর্মেরই ইতিহাস। সম্ভবত কথাটা বলেছিলেন দার্শনিক ম্যাক্স মুলার, যিনি প্রাচীন ভারতীয় দর্শন তথা বৈদিক সাহিত্য বা সংস্কৃতিরও একজন অনুসন্ধিৎসু বিদ্বান হিসেবে খ্যাতিমান। তবে যে-ই বলে থাকুন না কেন, সভ্যতার এক দুর্দান্ত বিন্দুতে দাঁড়িয়েও উক্তিটির রেশ এখনো যেভাবে আমাদের সমাজ সংস্কৃতি ও জীবনাচরণের রন্ধ্রে রন্ধ্রে খুব দৃশ্যমানভাবেই বহমান, তাতে করে এর সত্যতা একবিন্দ্ওু হ্রাস পায় নি। বরং কোন কোন ক্ষেত্রে তা অনেক বেশিই প্রকট থেকে প্রকটতরই হচ্ছে বলে মনে হয়।


রবিবার এবং কফি – ৬

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৫/০১/২০১৫ - ১:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার গল্প চার, বালিকা বিদ্যালয়ে পড়ি। মোটামুটি স্বাধীনতার স্বাদ নিয়ে বেড়ে উঠছি, এটাই মনে হতো তখন। সারাদিন খেলাধূলো, নতুন নতুন বন্ধু... জীবন অনেক পূর্ণ ছিল।


অচলপত্র প্রসঙ্গে যৎকিঞ্চিৎ-২

দিগন্ত চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন দিগন্ত চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২১/০১/২০১৫ - ৮:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের কিস্তি


অচলপত্রের একটি প্রচ্ছদ : রবীন্দ্র-হতবার্ষিকী


মায়াহরিণ

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বুধ, ২১/০১/২০১৫ - ৬:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাঘদুপুরের ফড়িংডানা-রোদ্দুরে আস্তে আস্তে মিশে যায় তোমার জাফরানি ওড়নার রঙ। দিঘির পাশের নারকেলগাছগুলোর নিচ দিয়ে যে পথটুকু চলেছে আলোয় ছায়ায়, সেই পথের নাম ছায়াবিতান । এখন ঘুঘুর ঘুমেলা ডাকে ভরে আছে এই রাস্তা। আর একটু পরে এই পথ দিয়ে তুমি আসবে।


সুখে অসুখে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৯/০১/২০১৫ - ১২:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
আমার বাবার মানসিক সমস্যা দেখা দেয় মা চলে যাওয়ার পর।

সবার মত পালিয়ে যাওয়া কথাটা বলতে আমার ভীষণ সংকোচ লাগে। যাই করুক না তিনি, আমার মা তো! অথচ কেউ বুঝতেই পারে না আমার কষ্টটা। কেউ যখন ও প্রসঙ্গ তোলে আমি চুপ করে থাকি। এর থেকে বেশি আর কিই বা করতে পারি?

বাবা আমাদের গ্রামের শিক্ষিত মানুষদের একজন ছিলেন। একমাত্র বাবাই নিজের চেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন। বাকিরা তো কেউ মেট্রিকই পাস করে নি। বাবা নাকি ওদের না পড়ার জন্য বেশ মারধর করতেন, দাদাজান এ নিয়ে বাবাকে কথা শোনালে বাবা ওদের নাকি পড়ার কথা আর কিছুই বলেননি। এ জন্য ওদের অবশ্য পরের দিকে যে অনুশোচনা হয়েছিল তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।