Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সাহিত্য

ভালোবাসা!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২২/০৬/২০১৫ - ১:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্যার অনন্ত জলিলের ক্ষত বিক্ষত হৃদয় প্রশ্ন করে, What is Love?


বাবাকে খুঁজে ফেরার গল্প : হঠাৎ বাবার পঁচিশ পাতায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/০৬/২০১৫ - ১০:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শহর জুড়ে রাত্রি আসে নিয়নে
চাঁদের চিঠি ভুল ঘরে দেয় পিয়নে

অনেক দূরে কমলাপুরে ট্রেনের বাঁশি
বাস ডিপোতে বৃদ্ধ বাসের হঠাৎ কাশি

নিঝুম শহর কারফিউ দেয় পাহারা
শহরটা কি মরুভূমি সাহারা?

ছোট্ট খোকা স্বপ্ন বোনে কোন খেয়ালে
কি যেন কি হচ্ছে লেখা দেয়ালে

ঘুমায় তারা প্রাণের সাড়া বিহনে
মরণ কাঠি শরীর ছোঁয়াও জিয়নে।


পাখিদের সুখদুখের কথা

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/০৬/২০১৫ - ৩:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


আমাদের মতো পাখির মনেও অনেক আনন্দ। আবার কিছু দুঃখও আছে পাখির মনে। মানুষের হাতে পাখি কষ্ট পায়। অনেক সময় না জেনেই মানুষ পাখির ক্ষতি করে। তবে পাখি মানুষের বহু উপকার করে। বীজ ছড়িয়ে পাখি বন বানায়। পোকা খেয়ে এরা গাছপালা ও ফসল বাঁচায়। বর্জ্য খেয়েও দেশটাকে সাফ রাখে। তাই আমার কোনও পাখির কষ্ট দেইনে। আমরা পাখির মঙ্গল চাই। আমরা বনের পাখিকে খাঁচায় ভরি না। পাখির ডিম ও ছানা নষ্ট করি না। পাখি কখনও শিকার করি না। বুনো পারি মাংস খাই না। পাখি দেখেই আমাদের অনেক আনন্দ। পাখির ছবি তুলে তো আরও মজা। পাখির গান শুনে আমরা খুশি হই। মুক্ত পাখি উড়তে দেখে আমাদের মন ভরে যায়।


মাহবুব আজাদের গল্পের সম কিংবা অসমসাময়িকতা

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: সোম, ০৮/০৬/২০১৫ - ৩:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাহবুব আজাদ-এর গল্পগ্রন্থ "আশাকর্পূর" এর পাঠ প্রতিক্রিয়া লিখতে বসে প্রথমেই আগামী পাঠককে সাবধান করাটা দায়িত্ব মনে করি, যাঁরা ফুল ফল লতা পাতাসমৃদ্ধ গোল গোল ভালো ভালো গল্প পড়তে আগ্রহী, এই বই তাঁদের জন্য না। যাঁরা 'মানী লোকের মান সম্মান' বজায় রেখে সমঝোতা আর শান্তির গল্প পড়তে আগ্রহী, "আশাকর্পূর" তাঁদের জন্যও না। খাদি পাঞ্জাবি আর মোটা চশমায় সাজানো মূর্তির আড়াল থেকে খুঁড়ে আনা সত্য প্রাণীকে দেখে যাঁরা 'সব


সাধুজন । সাধুকথার সন্ধানে - ২

কর্ণজয় এর ছবি
লিখেছেন কর্ণজয় (তারিখ: মঙ্গল, ১৯/০৫/২০১৫ - ৫:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তিনি কহিলেন-
ওর বৈশিষ্ট্য ওর একাকীত্ব।
সকল কিছুর ভেতরে সে একা দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।
ও যদি কারও সামনে দাঁড়িয়েও থাকে- তাকে কেউ দেখতে পায় না।
জীবনে ওর বিচলিতভাব প্রকাশ পায় না।
ও জ্ঞানহারা হয় না। সজ্ঞানে থাকে। এই কারণে তাকে আলাদা মনে হয়।
যেমন ধরেন ও আসবে বলে কত কথা হচ্ছে।
ওর বসার জায়গা আছে।
ও আসলো ঠিকই কিন্তু ওর জায়গায় ও বসলো না। ওর স্বভাবই ওরকম।


ইমা(৪)

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: সোম, ২০/০৪/২০১৫ - ৪:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গ্রীষ্মের ছুটি ফুরিয়ে গিয়ে একদিন স্কুল খুলে গেল আমাদের। আমি আর রিমা আবার স্কুলে যেতে শুরু করলাম।


টু কিল এ মকিংবার্ড! - হারপার লী

দুষ্ট বালিকা এর ছবি
লিখেছেন দুষ্ট বালিকা (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/০৪/২০১৫ - ১২:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম অধ্যায়

একবার জেমের বাম হাত কনুই থেকে বেশ বাজেভাবে ভেঙে যায়। জেমের বয়স তখন প্রায় তেরো। অবশ্য কিছুদিন পরেই ও বুঝতে পারলো এই ভাঙা হাত নিয়ে ফুটবল খেলায় কোনও সমস্যা হবে না। আর এটা বোঝা মাত্র এই পুরো ঘটনা কিছুদিনের মধ্যেই ভুলে গেলো জেম। ওর বাম হাতটা অবশ্য ডান হাতের চেয়ে ছোট ছিলো। দাঁড়ানো বা হাঁটতে থাকা অবস্থায় হাতটা শরীরের সঙ্গে অদ্ভুতভাবে বেঁকে থাকতো। এ নিয়ে ওর কিন্তু একটুও মাথাব্যথা ছিলো না। ফুটবল খেলতে সমস্যা নেই, তার মানে কোনোকিছুতেই আর ওর সমস্যা নেই!


লাভার পথে উড়নচণ্ডীরা : পর্ব ২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৩/২০১৫ - ৯:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কফির কাপটা হাতে নিয়ে বারান্দায় গিয়ে দাঁড়ালাম। শহরের উদ্বাস্তু সব কংক্রিটের মাঝে এমন মলিন সকাল পাওয়াই যায় না। আমার বুদ্ধিজীবি বন্ধুটি খালি গলায় ছেড়ে রবীন্দ্রসংগীত গাইতে পারে। “প্রথম(0) আলোর চরণধ্বনি”র হাল্কা গুনগুনানিটা আমার কানে আসছিল ফিরেফিরে। বারবার মনে হচ্ছিল গানটার সাথে সকালটা কেমন আশ্চর্যভাবে সাত পাকে বাঁধা পরেছে।


সীমান্তরেখা-৭

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১৫/০৩/২০১৫ - ৭:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সপ্তম অধ্যায়
ফাগুন মাসে প্রকৃতি সাজে সবুজের গয়নায়। আমগাছে থোকা থোকা মুকুল, বাতাবি গাছের শাখায় কচি পাতা আর সাদা ফুলের মেলা। মন পাগল করা গন্ধ সে ফুলের। পিটালি গাছে এসেছে ছোট ছোট গুটি। কুল গাছে টসটসে পাকা কুল। কাঠ বিড়ালি আর পাখিদের আনাগোনা। বসন্তের স্বচ্ছ বাতাস ধোয়া শুভদিনে সবেদ আলির ঘর আলো করে এল ফুটফুটে এক ছেলে সন্তান। বংশের প্রদীপ। বেড়ে গেছে হুরমতির কদর। ছমিরন বিবি ভয়ে ভয়ে থাকে কখন কোন অপরাধ ধরা পড়ে।
সদ্যজাত বংশধরকে নিয়েও আহ্লাদের অন্ত নেই সবেদ আর হুরমতির। ছেলেটা একটু চোখ ফুলিয়ে কাঁদতে আরম্ভ করলে ব্যস্ত হয়ে পড়ে সমিরন। পিঁপড়েয় কামড়াল, মাছিতে জ্বালাতন করছেথ-- ছমিরনকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হয়। পাখা দিয়ে বাতাস করতে হয়। সামান্য শব্দে কেঁপে ওঠে ছোট্ট বুকটা-- সেদিকেও খেয়াল রাখতে হয় ছমিরনকে, ঠোঁট ফোলানোর আগেই বুকে থাবা দিয়ে নিবৃত করতে হয়।


পাঠ প্রতিক্রিয়াঃ সাক্ষী ছিল শিরস্ত্রাণ

ধুসর জলছবি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর জলছবি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১১/০৩/২০১৫ - ৯:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার সবচেয়ে প্রিয় জিনিস বই আর পড়ার বিষয়বস্তুর মধ্যে সবচেয়ে প্রিয় হল গল্প আর ইতিহাস আরও নির্দিষ্ট করে বলতে গেলে বলতে হবে ইতিহাসের গল্প। আর বাংলাদেশের ইতিহাসের গল্প নিজের বলেই সেটা অনুভূতিতে ভাসায় সবচেয়ে বেশি। “সাক্ষী ছিল শিরস্ত্রাণ” ঠিক তাই, বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বর্ণিল, উত্তাল, গর্বের সময়ের গল্প, হতাশা আর আশা পাশাপাশি হাত ধরাধরি করে হাটার সময়ের গল্প। এদেশ ভূমিষ্ঠ হওয়ার সময়ের সংগ্রাম , নতুন দে