[justify]এই গল্পটার মূল উৎস আমার জানা নেই। গল্পটি প্রথম পড়েছিলাম ‘ঠাকুরমার ঝুলি’ নামের একটা রূপকথার গল্প সংকলনে। বইটি মোটেও দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদারের বিখ্যাত সংকলনটি নয়, বরং দেশ-বিদেশের খান পঞ্চাশেক রূপকথাকে স্থানীয় পটভূমিতে পুনর্লিখন করে অজ্ঞাত কোন সংকলকের করা একটি বই। পরবর্তীতে গল্পটির একটু ঊনিশ-বিশ ভার্সান আরও কয়েক জায়গায় পড়েছি, কিন্তু কোথাও এর মূল উৎস উল্লেখ করা ছিল না। শৈশবে একই প্রকার গল্
সুমনার হার্টের অসুখের কথা আত্মীয়স্বজনদের সবাই জানেন, তাই খুব সাবধানে, যেন চমকে না যান এইভাবে সুমনাকে তার স্বামীর মৃত্যুসংবাদ জানানো হলো।
১০ জানুয়ারি, ১৯৭২। প্রিয়ংকা গান্ধি অপেক্ষা করছে। তখনও তার নাম প্রিয়ংকা হয় নি। সে যে কে, তা তখনও কেউ জানে না। এমনকী তার মা সোনিয়া গান্ধিও। তিনি শুধু অস্তিত্বের মধ্যে টের পাচ্ছেন কেউ আছে। বড় হচ্ছে। আর এখন তার সময় হয়েছে।
২০০১ সালের এক রাত। খুব কুয়াশা ছিল সেদিন। আকাশে চাঁদ উঠেছে। কিন্তু দুধ সাদা চাঁদরে তার মুখ পাওয়াই ভার। সমস্ত চরাচর একটা হিম ঠান্ডার ভেতরে ডুবে আছে। হুমায়ূন রোডের বাসার ছাদে দাড়িয়ে আছেন সুমিতা দেবী, অভিনেত্রী- ব্যক্তিগত জীবনে জহির রায়হানের স্ত্রী। কুয়াশার সেই হিম সাদা চাদর ফুড়ে সুমিতা দেবীর কণ্ঠ ভেসে আসে-
অনেকদিন পর গীতিকথা পোস্ট করছি, যদিও এই গানগুলো লেখা হয়েছে নানা অসময়ে অনেক আগে।
১
প্রাক দর্শন-----------------------
ওহাব ভাই জ্ঞানী লোক এবং ওজনদার লোক। আমাদের আড্ডার দু’টো বেঞ্চের একটা সম্পূর্ণ তার জন্যই বরাদ্দ থাকে। কারণ ঐ যে বললাম ওজনদার লোক, তার বিশাল বপুর জন্য একটা গোটা বেঞ্চিও কম পড়ে যায়। তার ওজন যে কত সেটা বলা মুশকিল। একবার একটা ছোটখাটো ওজন মাপার মেশিনে দাঁড়িয়ে বললেন “দেখতো দেখি কত বলছে?” ঢাউস ভুঁড়িটার জন্য নিজে যে ঝুঁকে দেখবেন সে উপায় নেই। আমরাই ঘাড় নিচু করে দেখতে চেষ্টা করি, কিন্তু কাঁটাটা একেবারে শেষ
ঠিক বাড়ি ফেরবার সময়ই আচমকা বৃষ্টি এসে পড়বে কে জানতো। বাবুলমুন্সী বললো আরেক কাপ চা হোক। হোক তাই হোক, তথাস্তু। চায়ের দোকানে আটকা পড়লে কাপের পর কাপ চা গেলা ছাড়া আর কিইবা করার থাকে। বাড়ি ফেরা দরকার ছিল, রাতও কম হয়নি। কিন্তু বাবুলমুন্সীকে দেখলে মনে হবে এটাই যেন তার বাড়ি। তার বাড়িতে বৃষ্টিতে আটকা পড়া অতিথিকে চা সেধে আপ্যায়ন করছে। বেশ খুশি খুশি চেহারা নিয়ে বৃষ্টি দেখছে । আচমকা বৃষ্টি নামায় যেন ভারি খুশিই