খন্দকার মোশতাক আহমেদের চোখে ঘুম নেই।
অণুর নামের মধ্যেই আছে, ও কেমন। ছোট্ট, অতি ছোট্ট। কণার চেয়েও ছোট্ট। এত ছোট্ট যে চোখেই দেখা যায় না। অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে দেখতে হয়। আমাদের ছোটবেলায় সাধারণ বিজ্ঞান বইয়ের পাতা থেকে অণুর সংজ্ঞা শিখেছিলাম। অণু হলো -কোন বস্তুর সেই ক্ষুদ্রতম একক, যার মধ্যে বস্তুর ধর্ম রয়েছে। যা ভাঙলে তখন সে আর ঐ বস্তু থাকে না। তার ভেতরকার বস্তু ধর্মটা লোপ পায়। গল্পও একটা বস্তু বটে। গল্পের শরীর আছে। গল্পের একটা গুণাগুণ আছ
সত্যব্রত মাঝি। মাঝির পুরো নাম। সবার কাছে ও মাঝি বা মাঝিদা এসব নামেই পরিচিত। আজ উইক এন্ড। ও দেরী করে ঘুম থেকে ওঠেনা। জীবন টা শুরু করেছিল চাটারড ফার্মে কাজ দিয়ে। অনেক জাগায় ঘুরতে হয়েছে। ধরতে হয়েছে ভোরের ট্রেন। তাই সকালে ওঠা ওর বরাবরের অভ্যেস। আজ ও সকাল সকাল উঠে পড়েছে। আট টার মধ্যে স্নান ও সারা। কিন্তু সকাল থেকেই ওর কাল রাতের অভিজ্ঞতা টা মন থেকে যাচ্ছে না। মনে হচ্ছে ও কি কাল স্বপ্ন দেখেছিল। নাহঃ। ব
‘শিম কিভাবে রান্না করতে হয়’ সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ’র ইংরেজী ভাষায় লিখিত স্যাটায়ার ‘How does one cook beans' এর বাংলা অনুবাদ। রচনাটির একটি subtitle বা উপশিরোনাম আছে, 'এক এশীয়র ফ্রান্স অভিযান'। দীর্ঘদিন অপ্রকাশিত থাকা লেখাটির প্রচার প্রচারণা নিতান্ত কম বলে লেখকের দেয়া মূল ইংরেজী উপশিরোনামটি পেলামনা; তাই অনুবাদকের শব্দচয়নের রুচির ওপরই এ বেলা ভরসা করতে হচ্ছে। আমাদের এশীয়দের চোখে ইয়োরোপীয়দের অনেক আচরণই অদ্ভু
সিন্ডারেলার জুতো
যার পায়ে জুতোখানা লাগবে সেই হবে রাজকুমারী, বলল বাদকটি।
শ’য়ে শ’য়ে মেয়েরা ছুটল রাজপ্রাসাদের দিকে।
এক চোট বৃষ্টির পর বালিপথে ফুটে উঠল হঠাৎ তোমার নাম
তারপর মাধবী ফুলের গন্ধ সারাটা সন্ধ্যা,
আহা, সুঘ্রাণ!
তখন পড়ি পল ভের্লেন,
কোথাও বাজে একটা বাগেশ্রীর আলাপ......
তখন মনে পড়ে মথুরার দিনগুলি,
=অ=লি=গ=লি=
আর মুরলী মোহন
কে যেন অলখে
সমগ্র আকাশে
এক সাথে জ্বালিয়ে দেয় নিযুত বাতি
বাতাসে ফুলের গন্ধ, রাত্রির আকাশে জ্বলে তোমার নাম।
স্যার অনন্ত জলিলের ক্ষত বিক্ষত হৃদয় প্রশ্ন করে, What is Love?
শহর জুড়ে রাত্রি আসে নিয়নে
চাঁদের চিঠি ভুল ঘরে দেয় পিয়নে
অনেক দূরে কমলাপুরে ট্রেনের বাঁশি
বাস ডিপোতে বৃদ্ধ বাসের হঠাৎ কাশি
নিঝুম শহর কারফিউ দেয় পাহারা
শহরটা কি মরুভূমি সাহারা?
ছোট্ট খোকা স্বপ্ন বোনে কোন খেয়ালে
কি যেন কি হচ্ছে লেখা দেয়ালে
ঘুমায় তারা প্রাণের সাড়া বিহনে
মরণ কাঠি শরীর ছোঁয়াও জিয়নে।
আমাদের মতো পাখির মনেও অনেক আনন্দ। আবার কিছু দুঃখও আছে পাখির মনে। মানুষের হাতে পাখি কষ্ট পায়। অনেক সময় না জেনেই মানুষ পাখির ক্ষতি করে। তবে পাখি মানুষের বহু উপকার করে। বীজ ছড়িয়ে পাখি বন বানায়। পোকা খেয়ে এরা গাছপালা ও ফসল বাঁচায়। বর্জ্য খেয়েও দেশটাকে সাফ রাখে। তাই আমার কোনও পাখির কষ্ট দেইনে। আমরা পাখির মঙ্গল চাই। আমরা বনের পাখিকে খাঁচায় ভরি না। পাখির ডিম ও ছানা নষ্ট করি না। পাখি কখনও শিকার করি না। বুনো পারি মাংস খাই না। পাখি দেখেই আমাদের অনেক আনন্দ। পাখির ছবি তুলে তো আরও মজা। পাখির গান শুনে আমরা খুশি হই। মুক্ত পাখি উড়তে দেখে আমাদের মন ভরে যায়।
মাহবুব আজাদ-এর গল্পগ্রন্থ "আশাকর্পূর" এর পাঠ প্রতিক্রিয়া লিখতে বসে প্রথমেই আগামী পাঠককে সাবধান করাটা দায়িত্ব মনে করি, যাঁরা ফুল ফল লতা পাতাসমৃদ্ধ গোল গোল ভালো ভালো গল্প পড়তে আগ্রহী, এই বই তাঁদের জন্য না। যাঁরা 'মানী লোকের মান সম্মান' বজায় রেখে সমঝোতা আর শান্তির গল্প পড়তে আগ্রহী, "আশাকর্পূর" তাঁদের জন্যও না। খাদি পাঞ্জাবি আর মোটা চশমায় সাজানো মূর্তির আড়াল থেকে খুঁড়ে আনা সত্য প্রাণীকে দেখে যাঁরা 'সব