[justify]
ইশকুলের গ্রীষ্ম ছুটিতে ভাঁড়ার ঘরে বসে লুকিয়ে পড়ে ফেলা ন হন্যতে..
পুরোপুরি না বুঝেই অনেকবার শুনতে শুনতে অবেলাতেই মুখস্ত হয়ে যাওয়া সুনীলের বরুণা আর একশ আটটা নীলপদ্মের বেহিসেবী কারুকাজ।
অসীম মুগ্দ্ধতায় গেলা জেন আয়ার আর শবনম।
রেস্তোরার জানালা দিয়ে আসা আলোর আঁচ হঠাৎ কমে আসলো; দু একটা পাখি হুড়োহুড়ি করে হাওয়া দাঁপিয়ে উড়ে গেলো। বেরিয়ে দেখি জল ছিটাতে আকাশে প্রকান্ড সব মেঘের মজুদ। ঘড়িতে তখন কেবল চারটা বাজে। রাস্তার পাশের বেঞ্চিতে গা এলিয়ে বসে স্মৃতির কোষাগার থেকে তুলে নিলাম কয়েকটা হলোগ্রাফিক ছবির এলবাম। এতদিন পর ছবিগুলো দেখে ছবির সব মানুষকে পুরপুরি কাল্পনিক চরিত্র মনে হচ্ছিলো। আমার সব স্মৃতিতে কমবেশি কল্পনার ভ্যাজা
অনেকদিন পর রোদ উঠলো আগামী দুকিস্তির চারদিন হরতালের সমর্থনে।
রিকশাওয়ালারা আগামী চারদিন হরতালে ভালোই কামাই করবে। বায়ুশোধনের পাশাপাশি হরতালের আরেকটা উপকার।
তবে আবুল হোসেনের কেবল একটু সমস্যা আছে। তাকে সুদূর কর্মক্ষেত্রে যেতেই হয়। অফিসে যেতে ১০ টাকা বাসভাড়ার বদলে তাকে রিকশাভাড়া গুনতে হবে প্রতি যাত্রায় ১৫০ টাকা করে।
অমিতাভ দেব চৌধুরী
অনেকখানি সুদূর যখন একটুখানি নিকটের কাছে এসে বসে থাকে
তখনই,গানের জন্ম হয় ৷
তোমার মনে হবে,যেন ইরান থেকে আফগান সীমানা পেরিয়ে
অসংখ্য কাটাকুটির বলিরেখা- ছাওয়া বৃদ্ধ কাঁটাতার সাঁতরে
ওই গান,পাক-প্রহরীর ঘুমচোখ এড়িয়ে
দাঁড়িয়ে পড়েছে তোমার এই
শ্যামল নদীতীরের পারে মাঝির লোমহর্ষে ।
অনেকখানি গান যখন একটুখানি পাথরের কাছে এসে বসে থাকে
তখনই,ঝর্নার জন্ম হয় ।
আমাদের স্বভাবের একটা অদ্ভুত দিক আছে। আমরা অনেকেই সবকিছু বিনিময় মুল্যে হিসাব করি। এই জিনিষটার দাম এত, ওই জিনিষটার দাম তত, এইরকম। ভারী বাজে ব্যপার। টাকায় যার মাপ হয়না সেটা যেন নেহাত খেলো, ফালতু জিনিষ । আমাদের কলেজের প্রিন্সিপাল স্যারের বাসায় নিয়ম ছিল কেবল বড় লোকের ছেলেমেয়েরা ওনার ছেলে মেয়ের সাথে মিশতে পারবে এবং ওনাদের বাসায় যেতে পারবে। গরিব গুর্বোর ছেলেমেয়ের ওনার বাসায় প্রবেশের অনুমতি ছ
কনোকো ফিলিপসের সাথে চুক্তি-- স্বার্থের পেছনের স্বার্থ
ভেবেছিলাম পাশ কাটিয়ে যাবো, কোন কিছুই লিখবো না। কিন্তু সচলে লেখা প্রকাশের লোভেই হোক আর নিজের ভেতরের ভাবনাগুলো অন্যের সাথে শেয়ার করার তাগিদেই হোক কিছু একটা লেখার লোভ সামলাতে পারলাম না।
আগের লেখাটি না পড়লেও ক্ষতি নেই। পড়া থাকলে লেখার মেজাজটা ধরতে সুবিধা হবে। তাই লিঙ্কটি শুরুতেই দিয়ে নিলামঃ অবশেষে প্যারিস যাত্রা
সংবিধানে বেশ অনেকখানি কাটাছেড়া আর জোড়াতালি হল আওয়ামী সরকারের ক'বছরে। ৫ম সংশোধনী বাতিল দিয়ে শুরু, আর শেষ পর্যন্ত নতুন করে ১৫তম সংশোধনী। সংবিধান কতটা সাংঘর্ষিক হল, সেই আলোচনা তো চলছেই, কিন্তু আরো একটা বিষয় আমাকে ভাবাচ্ছে। আওয়ামী লীগ কি সংবিধানে একটা ব্যাকডোর তৈরী করল? অসাংবিধানিক শক্তির আসার পথকে রুদ্ধ করল, নাকি অন্য কোন অশুভ শক্তির পথ খুলে দিল?
(অনেকটাই যদি-কিন্তুর মালা গাথা, আজাইরা ভাবার মত অলস মাথা না থাকলে মাফ করবেন প্লিজ...)
১।
কার জন্যে খুঁড়ে আনো জল
আনো তৃষ্ণা সব?
স্মৃতিদাহ'র পর কি আর
থাকে বাকী, শুধু ভস্মের
অপেক্ষা - ঊড়বার।
২।
সকলেই ব্যাগ্র ফিরতি যাত্রায়,
শুধু আমারই নেই কোন তাড়া, বহুজনেই
আছে জলদি পৌঁছে যেতে চায়,
কেবল আমিই বুঝি
তাড়া করে ফিরে যাবার কোন উপকার দেখিনা।
৩।
একটা গভীর কবিতা যদি
তোমার মনে থাকে, তবে তাই
লিখবো আমি, একটা কোমল
নরম গান যদি গুনগুন করো,
তবে তাই গাইবো আমি।
৪।