Archive - এপ্র 29, 2010 - ব্লগ

যোগজাকার্তার পথে পথে

রেজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন রেজওয়ান (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০৪/২০১০ - ১১:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উপর থেকে বড়বুদুরের ছবি

ইন্দোনেশিয়া আসার পর বিভিন্ন পোস্টার ও লিফলেটে একটি অপূর্ব ঐতিহাসিক স্থাপনার ছবি দেখে আমি খুব অভিভূত ছিলাম - সেটি হচ্ছে জাভা দ্বীপের বড়বুদুর বৌদ্ধ মন্দির। ১৭০০০ এরও বেশী দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে গঠিত ইন্দোনেশিয়ার সৌন্দর্য্য জাকার্তার বাইরে না গেলে বোঝা যায় না - কিন্তু সময় ও সুযোগের অভাবে রাজধানীর পার্শ্ববর্তী বান্দুং, বোগর এবং একট...


অনুবাদঃ টুকুন গল্প।২।

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০৪/২০১০ - ৮:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছোটোগল্পের মৃত্যু
জে. ডেভিড স্টিভেনস

[justify]গল্পের মৃত্যু আমাদেরকে বেশ হতবাক করে। আমরা ভাবছিলাম মুমূর্ষু কবিতার মৃত্যুর কথা। এই দুই দিন আগে গল্প এখানে বেড়াতে এল। সাথে ফুটবল খেলা দেখা, কেক বানানো- কত কী। পরের দিন টাইমস্ পড়ে তার মৃত্যুর খবর জানার পর স্তব্ধ, সব স্তব্ধ হয়ে যায়। ফিসরোল খাবার কথা মাথায় ওঠে। রান্নাঘরের কালো টেবিলের ওপর পড়ে থাকা কফির দাগ শুকিয়ে সাদা চাক চাক ...


মেসেজটা আমার বারান্দায়

কালবেলা এর ছবি
লিখেছেন কালবেলা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০৪/২০১০ - ৭:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যে বিষয়টা্তে চমৎকৃত হয়ে ছবিগুলো তুলেছিলাম সেটা ছিল প্রকৃতির রূপ বদলের খেলা। পরে এই রূপবদলের খেলাড়ি মেহগনি গাছটা বোধয় আমার গুরুই হয়ে গেল। প্রথম ছবিটা তোলার সময় ছিল ঝরা পাতার বসন্ত। ছবির বাম দিকে কাছাকাছি দেখতে পাওয়া মেহগনি গাছটার সমস্ত পাতা ঝরে গিয়ে একেবারে মরার মত হয়েগিয়েছিল। দৃশ্যটা আমার ঠিক বারান্দা থেকে দেখতে পাওয়া। তিন তলা বরাবর গাছটাকে খুব কাছ থেকে প্রতিদিন একটু একটু ক...


আরতি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০৪/২০১০ - ৭:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[মুক্ত বিহঙ্গ]

[justify]
“সমাজের কিছু অসৎ প্রভাবশালী ব্যক্তির হাতের পুতুল দুই বখাটে যুবক এক পহেলা বৈশাখে আবার নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখে। আরতি নামের যেই মেয়েটি একদা তাদের পাশবিকতার শিকার হয়েছিল, সেই আরতি কে তারা ভালোবাসায় বাঁচিয়ে রাখতে চায়। আরতি শুধু বন্দনার নাম নয়, সুন্দর ভবিষ্যতের আশা দেখায় যে প্রেরণা, সেই প্রেরণার নাম আরতি।” – এমন-ই এক ঘটনা কে কেন্দ্র করে একটি ছোট নাটক ‘আরতি’, ...


হালাল খাবার, হারাম খাবার

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি
লিখেছেন অছ্যুৎ বলাই (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০৪/২০১০ - ৪:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন খাঁটি মুসলমানের বাংলাদেশ থেকে ইহুদি, নাসারা, খেরেস্তানদের দেশে এসে ঈমান হারানোর ভয়ে অনেকেই কুঁকড়ে যান। রাস্তাঘাটে বেপর্দা মেয়েদের চলাফেরায় এমনিতেই ঈমান হালকা হয়ে যায়, তারওপর আছে খাবার দাবারের ঝামেলা। দেশে মরা মুরগী কিংবা গরুর পরিবর্তে মহিষ খাওয়ায় উচ্চবাচ্য করি নাই, মহিষ জবাইয়ের সময় আল্লার নাম নিয়েছে, নাকি ভগবানের, নাকি বেদের মেয়ে জোছনার গান গেয়েছে, এস...


“অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে/ তব ঘৃণা তারে যেন তৃণ সম দহে"

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০৪/২০১০ - ৯:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নির্দ্বিধায় বলতে পারি, মৌলবাদ কথাটি্ পাঠক অনেকবার শুনেছেন, কিন্তু সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত তথাকথিত “শিক্ষিত” মৌলবাদী কাউকে কী কখনো কাছ থেকে দেখেছেন? দেখেছেন কী, ধর্মের নামে তাদের চালিয়ে যাওয়া আস্ফালন?
খুব সম্প্রতি এমনি কিছু মৌলবাদীদের কাছ থেকে দেখার সুযোগ (কুযোগ ??) হলো।
পূর্বেই পটভূমিকাটি একটু বলে নিই, তাহলে ঘটনাটি বুঝতে হ্য়তো সুবিধা হবে! আমার হ্যাজবেন্ড সম্প্রতি পিএইচডি শেষ করে ...


সোহিনী

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০৪/২০১০ - ৮:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সোহিনীর মা-বাবা দুজনে ওকে পাহারা দিয়ে ইস্কুলে আনা নেওয়া করতেন পালা করে। সোহিনী নাকি প্রেমে পড়েছিল পাশের বয়েজ স্কুলের এক ক্লাস উপরের একজন ছেলের। আমাদের গ্রামাঞ্চলে কিশোরপ্রেম মানে বিকেলে একটু দেখা করা, গল্প করা, মাঝে মাঝে একসঙ্গে স্টেশনবাজারের দোকান থেকে ঘুগনি খাওয়া-এর বেশী কিছু না। তবু এই ব্যাপারটুকুও সোহিনী বাবা একেবারেই অ্যাপ্রুভ করেন নি। তাই এত বাধা-নিষেধ, মেয়েকে আটকান...


অপেক্ষা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০৪/২০১০ - ২:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তোমার জন্য মুগ্ধতা
সমস্ত আয়ুকাল জুড়ে
তোমার ইচ্ছের পরশে গলে
মোম হয়েছি
নিতে পারো যেমন খুশি গড়ে
তোমার ইচ্ছেগুলো আমার আকাশ
সেথায় সুখ পাখিরা উড়ে।

মিনা আহমেদ


একদা এক সন্ধ্যায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০৪/২০১০ - ১:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কোন এক সন্ধ্যাবেলা বেদনাহত প্রাণে
বসে বসে ভাবছিলাম একা নদীকিনারে। নাহ্
তাকে ঠিক ঠিক সন্ধ্যা বলা যাবে না তবে
বিকেলও ছিলো না; আর সত্যি কথা যদি বলতে হয়
ওগুলোকে কোনভাবেই ভাবনা বলা যায় না।
বরং ক্রমাগত ভাবনার ভারে আমি ছিলাম ক্লান্ত, ভীষণ ক্লান্ত,
বস্ত্তত আমি আর ভাবতেই চাইছিলাম না।
বহুদিন আগের কথা- দু’একটা ভুলতো হতেই পারে
আর কথা পুরোনো হলে ঠিকমত কে কবে রেখেছে মনে ।
যাক গে সে সব। মোটক...