Archive - 2010 - ব্লগ

July 4th

আদম, ঈভ ও আন্তর্জাতিক জিনচর্চায় উপমহাদেশকে উপেক্ষা

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: রবি, ০৪/০৭/২০১০ - ১২:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(১)
মানুষ সহ অধিকাংশ উচ্চশ্রেণীর বহুকোষী জীবেই চলে যৌনজনন। এবং এতে যে দুটি কোষ মিলিত হয়, তারা অপূর্ণ – একটি সম্পূর্ণ দেহকোষের অর্ধেক – এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অসমান, যেমন শুক্রাণু ও ডিম্বাণু। এই অসমানতার প্রয়োজন কি, তা এই আলোচনার বিষয় নয়, বিষয় তার অনেকগুলি তাৎপর্যের একটি – মানবজাতির ইতিহাস সন্ধানে তার ভূমিকা।

(২)
একটু ছোট অবতরণিকা সেরে নেওয়া যাক। মানুষের দেহকোষে থাকে ২৩ জোড়া ক্র...


আয়রে নুরু, আয়রে নিমাই

আরিফ জেবতিক এর ছবি
লিখেছেন আরিফ জেবতিক (তারিখ: শনি, ০৩/০৭/২০১০ - ১০:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কইরে শালা, কইরে শালি
গোল খেয়েছি একটি হালি

আয়রে নুরু, আয়রে নিমাই
কোকেন খেয়ে আবার ঝিমাই।

এই ছড়াটা লিখে রাখলাম, ৪ বছর পরে 'হিব্বার' পোস্ট করব।


পদ-গোলক!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৩/০৭/২০১০ - ১০:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জহিরুল ইসলাম নাদিম

ছোট খাট দেহ তার
ওজনে সে তুচ্ছ
নেই চোখ নেই কান
নেই কোনো পুচ্ছ।

গোলাকার দেহে কালো
ছোপ ছোপ চিত্র
হাতটার শত্রু সে
পা দুটোর মিত্র।

পদ নেই তবু চলে
পাখা ছাড়া ওড়ে সে
দু দলের মাঝে দেয়
ব্যবধান গড়ে সে।

কেউ রাখে শিরে-বুকে
কেউ মারে লাত্থি
সে-ই এনে দিতে পারে
কড়কড়ে পাত্তি!

কী জিনিস ভেবে ভেবে
বল্ দেখি এয়াকুব?
নাম তার ফুটবল
পারলি না বেয়াকুব!!


প্রিয় সামিউলের বাবাঃ কে এম আজম।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০৩/০৭/২০১০ - ১০:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জনাব কে এম আজম, আপনাকে নিয়ে আমি ভীষন চিন্তা করছি আজ অনেক দিন ধরে। অনেক গুলো নিউজ পেপার পড়ছি আজ ক'দিন ধরে। কি যে কষ্টে আমার দিন যাচ্ছে তা আপনাকে বুঝাতে পারবো না। চোখ বন্ধ হলেই আমার মনে হয়, সামিউল যেন আমাকে বলছে! আমার বাবা ভাল আছে তো?

ঠিক সামিউলের মতই আমার একটা ছেলে আছে। আজমাইন, ক্লাস ওয়ানে পড়ে। এমনি গোলগাল মখূবরন, টুকটুকে, সোনাচাঁদ মুখ! জানেন দিনের শেষে চাকুরী ছেড়ে যখন বাসায় য...


আয় রে মামি আয় রে চাচি

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: শনি, ০৩/০৭/২০১০ - ৯:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মুখফোড়ের ছড়াটাই আবার পোস্ট করি...
"আয় রে মামি আয় রে চাচি
দুলিয়ে মাজা শাম্বা নাচি!"

চার-শূন্য? ছি ছি ছি....

গড়াগড়ি দিয়া হাসি


July 3rd

প্রতিদিন জীবনের উৎসব সচলায়তনে

মাসকাওয়াথ আহসান এর ছবি
লিখেছেন মাসকাওয়াথ আহসান (তারিখ: শনি, ০৩/০৭/২০১০ - ৩:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধর্ম সম্পর্কে আমার একটা অনুসন্ধিতসু মন তৈরি হয়েছে, বছর পাঁচেক রাত জেগে রেডিওর খবর তৈরির সময়।দেশে দেশে ধর্ম যুদ্ধ আর লাশের অংক কষতে হতো মাইক্রোফোনের সামনে যাবার আগে।ডয়চেভেলেতে কলকাতার সাংবাদিক সঞ্জীব বর্মন বলতো নিউজরুমতো নয়, লাশকাটা ঘর।তেলাভিভের যুদ্ধ পর্যবেক্ষক বা কাবুল কিংবা পেশওয়ার অথবা রাজশাহি প্রতিনিধির সংগে টেলিসাক্ষাতকার শুনে বলতো যুদ্ধক্ষেত্রের সংলাপ।কলকাতার ট...


ছোটু কাহিনী

আব্দুর রহমান এর ছবি
লিখেছেন আব্দুর রহমান [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০৩/০৭/২০১০ - ৭:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“ এই লেখাপড়া দিয়া তো কিছু হইবোনা।এর চাইতে রিকশা কিনা দিমু,রিকশা চালাবা, তখন বুঝবা জীবন আসলে কী? বাপের পয়সায় গায়ে বাতাস লাগায়া ঘোরো তো, কিছু টের পাও না। রাস্তার দুইপাশে দেখোনা, তোমাদের চাইতে অনেক অল্প বয়সে সংসারের হাল ধরতে হয়।” পড়াশোনায় ঢিল দিলেই আমার মা অথবা বাবা এই ডায়লগ দিতেন।রিকশা চালাতে তেমন আপত্তি না থাকলেও, আমি আর আমার ছোটবোন বুঝতাম যে এখন এখানে বসে থাকাটা বা পালটা যুক্তি দ...


বিশ্বকাপের ছড়া

সাঈদ আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন সাঈদ আহমেদ (তারিখ: শুক্র, ০২/০৭/২০১০ - ১১:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

0.
নাই ইংল্যান্ড, নাইরে ব্রাজিল
নাইরে ইতালি,
আর্জেন্টিনা জিতলে বলো
দেবে কে তালি?
তারচে’ আস দেই ছেড়ে দেই
এবার বিশ্বকাপ—
ম্যারাডোনার ইয়ে না দেখে
কমবে মনে চাপ।

১.
নাই বা থাকুক ব্রাজিল
তবু সাম্বায় চাই ব্রা, জীল।

২.
সে ধুচ্ছিলো ব্রা ঝিলে-
এক ন্যাদা'র সাথে মিলে!

৩.
বলবে এবার জার্মানী—
"মেসির কাছে হার মানি"

৪.
ইটা আলী ইটে বসে
ভাবে আজ সকাল...


আয় রে মামি আয় রে চাচি

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: শুক্র, ০২/০৭/২০১০ - ১০:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দুই লাইনের এই ছড়াখানি ২০০৬ সালে রচনা করিয়াছিলাম, বিশ্বকাপ ফুটবল হইতে ব্রাজিলের বিদায়ের পূণ্যস্মৃতি উপলক্ষে। উহা আজও অমলিন ও পুনর্ব্যবহার্য।

আয় রে মামি আয় রে চাচি
দুলিয়ে মাজা শাম্বা নাচি!


অচল পয়সা অথবা বোকা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০২/০৭/২০১০ - ৮:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেই থেকে ছুটছি। বিরাম নেই এতটুকু। আর পাওয়া? বিশাল এক শূণ্যতা। যে শূণ্যে আমি ভাসছি অবিরত। কোন ওজন নেই, ভার নেই, একেবারে হালকা। তাইতো কদর নেই। অনাদরে অবহেলায় ছুটে চলা, পথ বাঁকা, তবু চলা, কেবলই ছুটে চলা। পিছন ফিরতে মানা। বুকে সাহস নিয়ে আবার সামনে চলা। আবার হোঁচট খাওয়া। বার বার একই দৃশ্যপট। এক সময় আশেপাশে তাকিয়ে দেখি- কেউ নেই আমার পাশে। দূর দিগন্তে ছোট ছোট বিন্দুর মত মানুষগুলো আমাকে রে...