Archive - মার্চ 2011 - ব্লগ

March 27th

কালোরাতের পাশে জ্বলতে এসেছি

মাহবুবুল হক এর ছবি
লিখেছেন মাহবুবুল হক (তারিখ: শনি, ২৬/০৩/২০১১ - ১১:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পঁচিশে মার্চ রাত ১১.৪৫ মিনিটে শুরু হল আমাদের অপারেশন। মুখর প্রত্যয়ে সারারাত জেগে থাকার প্রাণবন্ত আয়োজন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ-স্মৃতি বেদিতে সেই কালরাত স্মরণে আমরা শ’দুয়েক তরুণ-যুবা-প্রৌঢ় জড়ো হয়েছিলাম। আমাদের প্রত্যয় ও উদ্যমের সাথে একাত্ম হতে এসেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর আ.আ.ম.স আরেফিন সিদ্দিক, এসেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক প্রফেসর রফিকউল্লাহ খান, প্রফ


| যেখানে শুয়ে আছেন আমাদের বীরশ্রেষ্ঠ সাতজন |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শনি, ২৬/০৩/২০১১ - ৯:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


১৯৭৩ সালের ১৫ই ডিসেম্বরে সরকারি গেজেট নোটিফিকেশন অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের বীরত্বপূর্ণ আত্মত্যাগ ও অদম্য সাহসিক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতির সেরা বীর সন্তানদেরকে শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রীয় সম্মান ও উপাধিতে ভূষিত করা হয়। এদের মধ্যে মরণোত্তর সাতজন সর্বশ্রেষ্ঠ উপাধি ‘বীরশ্রেষ্ঠ’, ৬৮ জন ‘বীর উত্তম’, ১৭৫ জন ‘বীর বিক্রম’ এবং ৪২৬ জন ‘বীর প্রতীক’ খেতাবে ভূষিত হন।


"এসো স্বদেশ ব্রতের মহা দীক্ষা লভি"

মুশফিকা মুমু এর ছবি
লিখেছেন মুশফিকা মুমু (তারিখ: শনি, ২৬/০৩/২০১১ - ৭:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথমেই সবাইকে স্বাধীনতা দিবসের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। বেশ অনেক দিনপর লিখছি। প্রায় দের বছর তো হবেই। গ্যাপটা আসলেই একটু বেশি হয়ে গেলো। বিয়ের পর নতুন জীবন শুরু করতে অনেক বেশি ব্যস্ত হয়ে পরি, এখন নিজেকে কিছুটা অপরিচিত লাগছে লেখায়।


March 26th

অভিযোগ

আজমীর এর ছবি
লিখেছেন আজমীর (তারিখ: শনি, ২৬/০৩/২০১১ - ১২:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১। "এই পুচ্চুন, সত্যি করে বল দেখি তোর কারও সাথে প্রেম আছে নাকি। তোর বয়সী মানেইতো টুকটুক করে প্রেম করে বেড়াবে। নাইলেতো আবার পেটের ভাত হজম হয় না।" কথা নাই বার্তা নাই আম্মুর সকাল সকাল নাস্তার টেবিলে সরাসরি আক্রমন। নিজের কাজ করেই সময় পাইনা, তার আবার প্রেম-পিরিতি। ধুর, এত সময় পাব কোথায় বলুন দেখি। তার উপর গা জ্বালা করা ঐ "পুচ্চুন" ডাকটা আরও বিরক্তিকর। এসব আমার একেবারেই ভাল লাগেনা। তাই রাগ হচ্ছে, "তোমরা


দুই পিতা

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: শনি, ২৬/০৩/২০১১ - ১০:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক্রিস্টোফার হিচেনস-এর আত্মজীবনী 'হিচ-২২' এর প্রথম অধ্যায়টি প্রারম্ভিকাবিশেষ; দ্বিতীয়টি মা'কে নিয়ে (Yvonne); তৃতীয়টি বাবাকে নিয়ে (The Commander)। এরপর বোর্ডিং স্কুল 'মাউন্ট হাউস' আর কেমব্রিজকে নিয়ে আলোচনা।


দা লাইফ অব আ রুটিন

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: শনি, ২৬/০৩/২০১১ - ৯:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]


একটা পতাকা অযথাই লাল

রিসালাত বারী এর ছবি
লিখেছেন রিসালাত বারী [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৬/০৩/২০১১ - ৮:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অক্ষমের শেষ হাতিয়ার নাকি গালি। কোন শালা এই কথা বলছে আমার জানা নাই কিন্তু হঠাৎ হঠাৎ নিজেকে অক্ষম রূপে আবিস্কার করি। তখন গালি দিলে মনটা শান্ত হয়। ঠান্ডা মাথায় কিছু যুক্তির অবতারনা করা বরাবরই কঠিন বলে মনে হয়। নিজেকে প্রবোধ দেয়ার জন্য, অবস্থান সম্পর্কে পরিচ্ছন্ন ধারনার জন্য, ঘটনা পরম্পরা বিশ্লেষনের জন্য, সর্বোপরি নিজের সংকীর্ণতা যাচাইয়ের জন্য কিছু পুরনো কাসুন্দি ঘাটতে চাই। আপনার ইতিহাস ভীতি বা গন্ধভীত


আমার পিতাঃ মুক্তিযোদ্ধাত্ব হারানো এক মুক্তিযোদ্ধা

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি
লিখেছেন রাতঃস্মরণীয় [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৬/০৩/২০১১ - ৪:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify][i](আমার আম্মার মুক্তিযুদ্ধে সাক্রিয় অংশগ্রহন সম্পর্কে সচলায়তনের অনেক পাঠকই জেনেছেন। এবছর নারী দিবসে মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্যে তাকে সন্মাননা দেওয়া হয়েছে, তা’ও লিখেছিলাম। আমার পিতাও ৭১এ মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন। তাকে নিয়ে আমি কোথাও লিখিনি। আজ এই মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে এসে মনে হলো দু’টো কথা তাকে নিয়ে লিখি। তিনি পুরোনো দিনের মানুষ এবং এই ব্লগ কোনওদিনই পড়বেন না। তবুও একজন ভাগ


মধ্যবয়সের বিড়ম্বনা

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৫/০৩/২০১১ - ৭:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একুশের বইমেলায় ইত্যাদির স্টল থেকে কিনতে হবে বইটি। সাবধানে, সতর্কতার সাথে। পাছে কেউ আবার ভেবে না বসে ভীমরতি হলো নাকি। না, আদিরসের সেরা কাহিনী নয়, চটুল প্রেমের উপন্যাসও নয় কোনো, একগুচ্ছ সনেট। এবার প্রথম দিন যখন বইমেলায় গেলাম, আমার নয় বছরের মেয়েটিকে সংগে নিয়ে, ও যখন স্টলের সামনে দাঁড়িয়েই গোয়েন্দা ঝাকানাকাতে ডুবে গেল, সেই ফাঁকেই একনজর দেখে নিয়েছিলাম ওটা। ‘সোনালি কাবিন’ পড়ার পর তেমন মন লাগিয়ে সনেট আর প


আমি ও সচলায়তন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৫/০৩/২০১১ - ৭:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সন্ধ্যায় কেমিস্ট্রি ওয়ান-ও-ওয়ান বইটা খুলে ধরলাম চোখের সামনে। ভদ্রতা, সৌজন্য, লৌকিকতা- ইত্যাদি বলেও তো কিছু ব্যাপার আছে। সার্কিটের ক্লাসটেস্টে দুদুটো পর্যায়ক্রমিক শূন্য হাঁকানোর পরও যদি বইপত্তর খোলা না হয় তাহলে ব্যাপারটা শালীনতাবোধকে অতিক্রম করে যায়। বিকেলভর অযথা আঁকিবুকি করে শরীরও কিছুটা ক্লান্ত। মেকানিকাল ড্রয়িঙের উদার ক্যানভাসে, হরিনাম জপতে জপতে একটা অর্থোগ্রাফিক ভিউ এঁকেছিলাম, সেটায় মার্কস দেওয়ার সময় মাষ্টার মশায়ের চোখ দুটো এমনভাবে ছানার বড়ায় রুপ নিল যেন অর্থোগ্রাফিক নয়, পেন্সিলের গ্রাফাইট উজিয়ে পর্নোগ্রাফিক ভিউ এঁকে এসেছি। কালবিলম্ব না করে কাগজের উপর সপাটে ‘রিপিট’ লিখে হাতে ধরিয়ে দিয়েছিলেন স্যার। এমতাবস্থায়, পড়াশুনোয় গতিবিধানের নিয়্যতে চোথাপত্রপটে চিত্ত নিবেশিত করে তাপরাসায়নিক রাশিমালার রসাস্বাদনে ব্রতী হলাম মাত্র, ঠিক এমন সময়টাতেই শুনি সেই বজ্রনিনাদ, “মুহাহাহাহাহাহাহা”