Archive - মে 24, 2011 - ব্লগ

উ-কার বনাম ঊ-কার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৫/২০১১ - ১১:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]"আমার মত অনভিজ্ঞ ও নতুন পোড়োদের পক্ষ থেকে পণ্ডিতদের কাছে আমি এই আবেদন করে থাকি যে, ব্যাকরণ বাঁচিয়ে যেখানেই বানান সরল করা সম্ভব হয় সেখানে সেটা করাই কর্তব্য তাতে জীবে দয়ার প্রমাণ হয়।" –রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

দুর/দূর, কুজন/কূজন, কুল/কূল, পুত/পূত, পুর/পূর, সুতি/সূতি, অনুপ/অনূপ, অনুদিত/অনূদিত, কুট/কূট, ধুম/ধূম, আহুতি/আহূতি–ইত্যাদি অজস্র শব্দের উচ্চারণই অভিন্ন, তবু বানানের তারতম্যের কারণে অর্থ আলাদা হয়ে যেতে দেখা যায়। বাংলায় নাকি উ-কার (‍ ‍ু) ব্যবহার হয় হাজারে ১৭টা আর ঊ-কার ( ‍ূ) হাজারে মাত্রই ১টা। তাই 'উ' ব্যবহারকে ঊন বলা না-গেলেও 'ঊ' ব্যবহার কিন্তু সত্যিই


নিখোঁজ সংবাদ

আশালতা এর ছবি
লিখেছেন আশালতা (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৫/২০১১ - ৭:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ ব্লগ ঘাঁটতে গিয়ে দেখি একজন প্রমীলা ব্লগার 'ধুর ছাই এই বোরিং জীবন আর ভাল্লাগেনা' বলে একটা আহাউহু পোস্ট দিয়েছেন, আর সবাই উনাকে ভাল লাগাবার নানারকম উপদেশ দিয়ে চলেছেন । এই কাণ্ড দেখে আমার জয়নবদের কথা আবার মনে পড়ে গেল ।


পকেট কাটার অর্থনীতি-৬

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৫/২০১১ - ৫:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১০. কালো টাকা - সাদা টাকা

কয়েকটি চরিত্র কল্পনা করা যাক। এরা বাস্তবের কেউ না হলেও এমন মানুষদের গল্প আমরা প্রায়ই শুনতে পাই। এগুলোর সত্যতা কখনো প্রমাণ করা যায় না। কখনো-সখনো আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এমন কাউকে গ্রেফতার করলেও তাদের অপরাধ মোটামুটি অপ্রমাণিত থেকে যায়, ফলে তাদের উল্লেখযোগ্য কোনো শাস্তিও হয় না।


বিচার নিয়ে আমাদের করণীয়

ধ্রুব বর্ণন এর ছবি
লিখেছেন ধ্রুব বর্ণন (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৫/২০১১ - ১১:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]বিচার মানে কী? আমার চোখের সামনে সাক্ষাৎ যে খুনিকে খুন করতে দেখলাম, তাকে পিটিয়ে মারতে পারলেই কি বিচার? না কি পিটিয়ে ছেড়ে দিলে তখন গিয়ে বিচার? না কি কান ধরে ঘুরপাক খাওনো? বা পা কেটে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা? নাকি পুলিশকে দিয়ে পিটাতে থাকা? বা র‌্যাবকে দিয়ে পঙ্গু কিংবা ক্রসফায়ার করে দেয়া? না কি বিচার মানে এটাই যে আদালতের সামনে সাব্যস্ত হবে সে দোষী!


আত্নহনন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৫/২০১১ - ১০:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কল্পনাগুলো হারিয়ে যায়
নিস্তব্ধ অন্ধকারে।
চার দেয়ালে ঘেরা বন্দী জীবন
অস্ফুট আর্তনাদগুলো
প্রতিধ্বনি হয়ে ভেসে বেড়ায়
অভিশপ্ত এ কারাগার।
প্রতিদিন লড়াই করে যাওয়া
নিঃশব্দ জীবনের অব্যক্ত অভিপ্রায়ের সাথে
ছোট্ট ঘরে একা বসে ভাবা
কিছু অসংলগ্ন ভাবনায়,
অথবা মিথ্যে অনুভূতির অণুরণন জাগানো
রাত-জাগা কথোপকথনে
খুঁজে যাওয়া সুখের হাতছানি...

এক মুঠো সুখের জন্য
নিশ্চুপ আর্তনাদ


গজমোতির কূল থেকে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৫/২০১১ - ১০:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গজমোতির কূল থেকে
-সুমাদ্রি শেখর


বুঝি না কোন কালে...

মৌনকুহর এর ছবি
লিখেছেন মৌনকুহর [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৫/২০১১ - ১০:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডান হাতে বিকটাকার একটা বই, সাথে চক-ডাস্টার। বাম হাতে একটিমাত্র জিনিস- তিন ফিট লম্বা, লিকলিকে, চকচকে একটা বেত। স্মিতহাস্যে সদা উজ্জল দু'খানা ঠোঁট আর পুরু লেন্সের কারণে উল্লেখযোগ্য মাত্রায় ছোট মনে হওয়া একজোড়া পিটপিটে চোখ- তাঁর শুধু এই দুইটি জিনিস যিনি দেখবেন, তিনি তাঁকে নিতান্ত-ই কোমল মনের রসিক একজন মানুষ বলে ধরে নিবেন। যিনি শুধু তাঁর ডান হাতের দিকে তাকাবেন, তাঁকে প্রচন্ড বিদ্যানুরাগী, জ্ঞান-তাপস একজন মানুষ বলে নির্দ্বিধায় স্বীকৃতি দিবেন। কিন্তু এই দুইয়ের সাথে, বাম হাতের অদ্ভূত ভয়ংকর ভঙ্গিমায়, তীব্রভাবে দোদুল্যমান বেতখানি যিনি দেখবেন, অভিন্ন একজন মানুষের বিভিন্ন অংশের চরমতম বৈপরীত্য দৃষ্টিগোচর হবার প্রচণ্ড প্বার্শ-প্রতিক্রিয়ায়, হৃদযন্ত্রের যাবতীয় কার্যকলাপ সাঙ্গ করে তৎক্ষনাত তার ইহধাম ত্যাগ করার সমূহ সম্ভাবনা আছে বৈকি!


বর্ষাকালের দুইটা কবিতা

অনিন্দ্য রহমান এর ছবি
লিখেছেন অনিন্দ্য রহমান (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৫/২০১১ - ১:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নজরুল ইসলামের ই-বইয়ের প্রকল্প এবং নজমুল আলবাবের কবিতা প্রকল্প দুই প্রকল্পের জন্যই লেখা লিখব, এইরকম ভাবতেছি। ভাবতে ভাবতেই, ফেসবুক নোট হিসাবে লিখা পুরান দুইটা কবিতা(?) পত্রস্থ করলাম। পুরান জিনিস বিদায় করলেই না নতুন লিখা লিখতে সুবিধা ...


ভয়

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৫/২০১১ - ১২:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মেইন গেট থেকে দৌড়ে এসে মূল বাড়ির সামনের বারান্দা থেকে ডানে টার্নিং নিয়েই পানির পাম্পের ঘর থেকে মূল বাড়িতে ঢুকবার অন্য দরজাটার সামনে থমকে যায় রানু। শুক্কুরবারের দিন, বেলা বারোটা ছুঁইছুঁই। বরফ-পানি খেলা চলছে পুরোদমে। অন্য সময়ে ব্যাপারটা বাড়ির সামনের উঠানেই সীমাবদ্ধ রাখতে হয়, নানু মোটেই এতগুলো বাঁদরের সারা বাড়ি হুড়াহুড়ি করে এটা সেটা ভেঙে, তছনছ করে তাঁর ব্লাড প্রেশার বাড়িয়ে দেয়া পছন্দ করেন না। তাতে যে ছোট মর্কটেরা খুব একটা থেমে থাকে তা নয়, তবে তাঁর বাজখাঁই ধমককে ভয় পায় বৈকি।