Archive - 2011 - ব্লগ

July 30th

ক্যপচা কৃত জ্ঞতা!‍

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৯:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্লগগুলোর মধ্যে আমি সর্বপ্রথম লেখা দিই সচলে। অন্যান্য ব্লগগুলোতে ঘুরে দেখেছি সেখানে নানান তরিকার লেখার মধ্যে জিহাদের জোশে জোশপ্রাপ্তদের লেখাও ছাপা হয়, ছাপা হয় চরম ধর্মান্ধ লেখা - আমার বিবমিষা হয়েছে। সবার অনেকরকম ছাড়পত্র থাকতেই পারে (জামাত-শিবির-রাজাকার ছাড়া) কিন্ত আমার নিজ দায়বদ্ধতার জায়গাটুকু ধরে রাখার অধিকারের সাথে আমিইবা আপোষ করবো কেন?


এমন যদি হতো

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৯:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একবার চোখ বুজে ভাবো দেখি সিনটা
রাস্তায় যানজট নাই পুরো দিনটা
হুট-হাট রাতে আর হচ্ছিনা অন্ধ
লোডশেডিং এর দৌড় একেবারে বন্ধ ।
উৎকোচ ঘুষ দিতে হবে না আর কিছুতে
থেমে যাবে ভাঙচুর ছোট ছোট ইস্যুতে ।
দলে দলে কোন্দল হানাহানি ধ্বংস
এই সব কাজে কেউ নিচ্ছেন অংশ ।
মানবতা প্রতি প্রাণে তাই সবে ব্যস্ত
কল্যাণ কাজে লোকে এক মনে ন্যস্ত ।
অসহায় দুস্থের সেবা হবে লক্ষ্য


অজগর

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৯:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক,
বাঁ হাতে এগোলেই আরেকটা গলি। দাঁড়িয়ে একটু দম নেয় রঞ্জু। হাতের কাগজটায় লেখা বাড়ির নাম্বারটা আরো একবার দেখে নেয়, ৭৭/সি। অসীম ধৈর্য্য রঞ্জুর। প্রায় পয়তাল্লিশ মিনিট ধরে বাড়িটা সে খুঁজছে। গলি তস্য গলি ঘুরে ঘুরে পায়ে ব্যাথা ধরে গেছে। সেগুনবাগিচা এলাকাটিতে সে তার জন্মের পর আজ প্রথম এসেছে। জীবনের ছাব্বিশ বছরে তার এই এলাকাটিতে আসবার প্রয়োজন পড়েনি। অথচ ঢাকায় জন্ম- বড় হয়েছে রঞ্জু। ঢাকার কিছু কিছু জায়গার নাম শুনলেও খাবি খেতে হয় রঞ্জুকে, জীবনে নামটাও শোনেনি! অবশ্য মুখে কখনো প্রকাশ করেনা সে তার এই অজ্ঞানতার কথা। যদিও বা মাঝে মাঝে বন্ধুদের আড্ডায় বা কোনও কারণে মুখ ফষ্কে কিছু বের হয়েই যায়, তখন গলার রগ ফুলিয়ে ঝগড়া করে, ‘দুনিয়ার সব জিনিস চিনতেই হবে, সব জায়গার নাম মুখস্ত করে রাখতে হবে এমন নিয়ম করা আছে নাকি সংবিধানে?’ যতই রগ ফোলাক রঞ্জু, মনে মনে একটু খিঁচে থাকে ঠিকি নিজের অনেক অজ্ঞানতায়। আজকে যেমন ঢাকা শহরের মধ্যে অসংখ্যবার শোনা জায়গাটায় এসে খাবি খাচ্ছে ঠিকানা খুঁজে বের করতে।


দিবা রাত্রি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৯:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তুমিঃ রাত ফুরুতেই স্বপ্নটা ভেংগে গেল, জানালার পাশে এসে দাড়ালো ভোর।

আমিঃ রাত হচ্ছে আমার স্বপ্নসংগীনি, রাতের সাথেই আমার জেগে থাকা।

তুমিঃ কাল ভোরে শিশির এর উপর যখন হাঁটতে ছিলাম, তুমি আমায় এমন করে জড়িয়ে ছিলে কেন?

আমিঃ এখানে ঝিঁঝি পোকার অত্যাচার নেই, আমার কথাগুলু অদ্ভূত নিরবতায় হারিয়ে যায়।


তেল-গ্যাস চুক্তিঃ আমি বিরোধী, আমি নিজেকে "এগনোস্টিক" বলতে পারি না

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৯:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তেল-গ্যাস ইস্যুতে ভেবছিলাম "এগনোস্টিক" এর অবস্থানে থাকবো কিন্তু আমার এক বন্ধুর সাথে কালকে রাতে কথা বলার পর থেকে আমার অবস্থানকে নতুন করে ভেবে দেখার প্রয়জোন পড়লো। ভাবার পরে ফলাফল টা হল আমি নিজেকে কোনভাবেই "এগনোস্টিক" বলতে পারছি না। কিন্তু কেন?


ত্রিমাত্রিক কবি

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৯:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাঝে মাঝে নানারকম ভাবনা মাথায় ঘুরপাক খায়, কিন্তু ভাবনাগুলোর ঠিক আগা মাথা পাই না। মাঝে মাঝে ভাবনাগুলো লিখে ফেলতে ইচ্ছে করে, কিন্তু আমার ভাবনাগুলোকে ধরার মত ভাষা ঠিক খুজে পাই না। লেখালেখিতে আমার বিস্তর দূরবলতা আছে, কিন্তু ভাবাভাবি তো বিরাম মানে না, আর এই লেখার দূরবলতার জন্যে অনেক এলোমেলো ভাবনা হারিয়ে যাচ্ছে। তাতে কারও কোন ক্ষতি হয়ত হচ্ছে না, কিন্তু মাঝে মাঝে কি আর নিজের এলোমেলো ভাবনাগুলোকে জমিয়


কাব্যের একদিন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৯:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিশিকবি অদ্য
ভাবিতেছে সদ্য।
তৈরীতো হয়নি
কবিতার বয়নি।
তবুও ভাবখানা
আল্লাদে আটখানা।
কলমের নিবখানি
ভাবে রাজরাণি।
করিবে প্রসব
কাব্যের রসদ।


| ঘড়ায়-ভরা উৎবচন…|১৬১-১৭০|

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৭:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অর্থহীন হলেও একটা সতর্কতা থাকলো না-হয়:
ধর্মীয় বিশ্বাস ও সংস্কার বা মুক্তচিন্তায় যাঁদের সংবেদনশীলতা রয়েছে, তাঁদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে।


July 29th

দ্য গার্ল হু সেডিউসড এভরিবডি - ২

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৯:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[এ পর্যায়ে এসে ক্রাইটন কিছুটা বিরক্তই হলেন। তিনি দেখতে পাচ্ছিলেন জিনিসটা কোনদিকে যাচ্ছিলো।]

[ডক্টর গেলারকে] "আপনি কি বলতে চান? Do you think that I, uh, want to have sex with her?"

গেলার: "আমি জানি না। তুমি আমাকে বলো।"

"না। আমি চাই না।"

"তাহলে তোমার চিন্তার কি আছে?"

"আমি চিন্তিত না তো কিছু নিয়ে।"

"তুমি মাত্র আমাকে বললে তুমি নিশ্চিত না তুমি ওকে সামলাতে পারবে কি না।"


সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ৩

পাগল মন এর ছবি
লিখেছেন পাগল মন [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৭/২০১১ - ৮:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তিন পর্বের শেষ পর্বটি আজ দিলাম। মাথা থেকে একটি বোঝা নেমে গেল মনে হচ্ছে। অনুবাদ করা অনেক কষ্টকর আর সেটা যদি হয় এরকম টেকনিকাল সায়েন্টিফিক আর্টিকেল তাহলে তো কথাই নেই। তার উপরে আমার অনুবাদের আড়ষ্টতা ব্যাপারটাকে আরো কঠিন করে তুলেছিল আমার জন্য। আর কথা না বাড়াই। হাসি

প্রথম পর্ব: সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ১
দ্বিতীয় পর্ব: সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ২

আগের পর্ব হতে: মিড ওশান রিজের বিপুল পরিমাণ লাভা মাত্র পাঁচ কিলোমিটার প্রশস্ত একটি অংশ হতে সমুদ্রতলে উঠে আসে। ভূকম্পন সার্ভে, যা কঠিন ও গলিত পাথর আলাদাভাবে সনাক্ত করতে পারে, দ্বারা দেখা যায় যে মেল্ট প্রায় ১০০ কিলোমিটার গভীরতা ও কয়েকশত কিলোমিটার প্রশস্ত একটি এলাকা জুড়ে বিদ্যমান। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কিভাবে এই বিপুল পরিমাণ লাভা আগ্নেয়গিরির সরু নালা দিয়ে সমুদ্রতলে উঠে আসে?