গল্পটা সবচেয়ে পুরনো। ইহুদি, খ্রীষ্টান আর মুসলিম ধর্মে আমরা যারা বড় হয়েছি- তারা সবাই এই গল্পটা সত্যের মতন জানি।
[justify]তখন আমাদের কেরানির জীবন। বাবা পোস্টমাস্টার। কিন্তু আদতে সেটা কেরানিরই চাকরী। ভাই ঢাকায় একটা হাউজিং কোম্পানিতে জুনিয়র এক্সিকিউটিভ। আজকাল সব অফিসে সবাই এক্সিকিউটিভ হয়। গালভরা নাম সব। আদতে সবাই কেরানি। আমি নতুন চাকরীতে। পত্রিকার ডেস্কে বসি, তাও এক ধরনের কেরানিরই কাজ। বাপ ছেলে তিনজন যখন কেরানিরই চাকরী করি তখন সেটারে কেরনির জীবন বলাটাই উচিত।
পড়াশোনা শেষ পর্যন্ত করা হয়ে ওঠেনি স্টিভের। মায়ের স্বপ্ন পূরণ করে গ্রাজুয়েট হতে পারেন নি। এই গল্পটা অবশ্য সবার জানা। আমি আরেকবার বলছি। স্টিভের গল্প বারবার বলা যায়।
[justify]
১
এই লেখা সভ্যতা নিয়ে। সভ্যতার অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয় দরকারী খুব দরকারী চারটি উপাদান আছে। এগুলো ছাড়া সভ্যতা অচল, সভ্যতা সভ্যতা নয় অসভ্যতা।– শিশ্ন যোনী সঙ্গম ধর্ষণ।
Some stories have no end. হয়ত তোমার আমার গল্প টাই সে রকম কিছু।
একটা ছেলে আর একটা মেয়ের দেখা হল। খুব তাড়াতাড়ি বন্ধুত্ব। ছেলে টা একদিন মেয়েটাকে দেখা করতে বল্ ল। মেয়েটা গেলো না, আর একদিন রাশান ইন্সটিটিউট এ মুভি দেখতে। সেদিন ও মেয়েটা গেল ও না। ভয় হল যদি ভাল লেগে যায়।
১,
ঝাকানাকা সচরাচর যা করেন, তা-ই করলেন। একটি ভুরু আরেকটি থেকে ইঞ্চি দুয়েক ওপরে তুলে ফেললেন। কীভাবে, সে এক রহস্য। বোধ করি আরিজোনার মরুভূমিতে লী মেজরসের কাছে মাসদুয়েক ভুরুকুংফু শিক্ষারই ফল।
একসময় যাত্রা পালা গ্রাম বাংলার একমাত্র বিনোদনের মাধ্যম ছিল। গভীর রাত এ আরাম্ভ হয়ে ভোররাত অবধি গ্রামের সবাই উপভোগ করত গানের - নাচের মাধ্যমে তুলে ধরা নানান কাহিনী। এখন দিন বদলের হাওয়ায় গ্রামের মানুষদের বিনোদনের মাধ্যমও বদলে গিয়েছে। সবার বাসায় টিভি ,ডিশ এর লাইন। আগে যে যাত্রা পালার জন্য সারা বছর অপেক্ষা করে থাকা তার আর দরকার পড়েনা, চ্যানেল ঘুরালেই শীলাকি জাওয়ানি দেখা যায় । যাত্রাতেও লাগে দিন বদলের হ
ঘর ঝাড়ু– দিতে কিংবা কেটলিতে করে চা এনে সবাইকে খাওয়াতে এখন আর জাতে ধরে না। তক্তা কাটা কিংবা হাতুড়ি পেটানোতো এখন এনজয়ই করি। কিন্তু মাথায় ঠাঠা ফেলল গ্রুপের নতুন নাটকের সুভেনির প্রকাশনা। নতুন নাটক উপলক্ষ্যে সুভেনির প্রকাশ হবে জেনে খুশিই হয়েছিলাম; ভেবেছিলাম সুভেনিরে একটা মারাত্মক লেখা লিখে দেখিয়ে দেবো অভিনয় কিংবা বাংলা উচ্চারণ না জানলেও লেখায় আমি এইসব গোঁয়ার গোবিন্দের নাগালের কতটা বাইরে। কিন্তু সুভেনি
বন্ধু যারা দুঃখ পেয়েছো রূপাদের কথায়
দুঃখকে করুণা কর না, হাড়ের ভাষায়
মিশে যাচ্ছো সম্পর্কে তৎক্ষণাত...
অল্পই তফাৎ
এই যা পান করা তামাকপাতা; শুশ্রূষা আহা!
সুখের ভেতর দুঃখকে শেখানো হচ্ছে চোখের প্রণয়
ওভাবে আমরা ভাবলে দেখতো কেমন হয়?
গাছের ছায়াগুলো হাসে পাখির ডানায়
রূপাদের ছায়া মিশে যাচ্ছে ঘাসের পাতায়
বন্ধু যারা দুঃখ পেয়েছো সমবেদনা তোমাদের