Archive - 2012 - ব্লগ

February 23rd

পাঠদান কর্মসূচী : বিয়ে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৩/০২/২০১২ - ১:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বড়দা বিয়ে করতে চায় না, কিন্তু সব চাচা-মামা-ফুপা-ফুপু-মামী-চাচী খালি বড়দা’র বিয়ে খেতে চায়। বেচারা বড়দা একা কয়টা বিয়ে করবে। এদিকে আমি আর পরিষ্কার সেই কবে থেকে দুচারটা বিয়ে করতে রাজি, কিন্তু আত্মীয়স্বজনদের কেউ আমাদের বিয়ে খেতে চায় না। অবশেষে বুঝলাম যে বাবুর্চি আর ভালো রেসিপি থাকলেই হয় না, মানুষজন খাওয়াতে হলে একটা ব্র্যান্ড ও থাকতে হয়। বড়দা সকালবিকাল অফিস-মিটিং-ট্যুর নিয়ে ব্যস্ত, তাই তাঁর বিয়ে খাওয়া হ


ফাঁকিবাজের দল

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৩/০২/২০১২ - ১২:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:
সচলায়তনের ফাঁকিবাজের দলদের নিয়ে মধুর আলোচনার জন্য এই পোস্টটি খোলা হলো। তালিকাটি প্রতি ২৪ ঘন্টায় আপডেট হবে।

আপনার শিশুর মস্তিষ্কে স্বাগতম - ওয়েলকাম টু ইওর চাইল্ডস ব্রেইন

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৩/০২/২০১২ - ১২:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বইটির শুরু এক গুচ্ছ ইন্টারেস্টিং প্রশ্ন দিয়ে। কারণটা পরিষ্কার। বইটি সর্ম্পকে আপনার আগ্রহ তৈরী করা। সেই প্রশ্নগুলো দিয়েই শুরু করা যাক। দেখা যাক কয়টার উত্তর দিতে পারেন। হাসি

১) শিশুকে পালং শাক খাওয়াবার সর্বোত্তম পদ্ধতি কি?
ক. পালং শাক গরম চিজ দিয়ে পরিবেশন করুন
খ. পালং শাক খাবার আগে মিষ্টি কিছু খেতে দিন
গ. ছোটো বেলা থেকেই উদ্ভিজ দুধ খাওয়ানোর অভ্যাস করুন
ঘ. উপরের সবগুলো


| চতুষ্পদী কষ্টগুলো… |০১-০৫|

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: বুধ, ২২/০২/২০১২ - ১১:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলে একটা সিরিজ শুরু করে কিছুকাল ডিংডং করে অতঃপর সেটাকে অসমাপ্ত রেখে আরেকটা শুরু দিয়েছি। সেটাও আবার কিছুকাল পর বেওয়ারিশ রেখে অন্যদিকে সটকে পড়েছি, এরকম ভুড়িভুড়ি নমুনার বয়স্ক সাক্ষিরা সচলে বহাল তবিয়তেই ঘোরাঘুরি করছেন। সেই ঐতিহ্য ধারণ করে এবার যে সিরিজটা শুরু করতে যাচ্ছি তার জন্যে বহুৎ শক্ত কলজের দরকার। কেননা একাধারে গোটা কবিতা লিখে ফেলে বাঘা বাঘা সচলদের শ্যন দৃষ্টি এড়িয়ে পাঠককে ফাঁকি দেয়ার মুরোদ অন্তত আমার যে কুলোবে না সেটা হলফ করে বলতে পারি। তাই এটুকু নিশ্চয়তা দিতে পারি যে, এই সিরিজের পরিণতিও সেরকম না-হয়েই যায় না। আপাতত টুকরা-টাকরা পঙক্তির এই ভাঙাচোরা সিরিজে তাঁদেরকে অভিনন্দন যাদের মানসিক সুস্থতা নিয়ে সন্দেহের যথেষ্ট অবকাশ থাকবে। হা হা হা !


শিষ্টবচন !!!

আয়েশা আখতার এর ছবি
লিখেছেন আয়েশা আখতার (তারিখ: বুধ, ২২/০২/২০১২ - ১০:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই প্রথম বাংলাদেশের বাইরে দীর্ঘসময় ধরে বসবাস জার্মানিতে। এর মধ্যে কতবার যে Danke (ধন্যবাদ), Entschuldigung (মাফ করবেন), Tut mir Leid(দুঃখিত) বলা হয়ে গেছে, আর Guten Morgen (সুপ্রভাত), Guten Tag(শুভ দিন), Guten Abend(শুভ সন্ধ্যা) তো আছেই!!!


আহত বোধ এবং এলোমেলো ভাবনা

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী (তারিখ: বুধ, ২২/০২/২০১২ - ৯:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত বছর অর্থাৎ ২০১১ সনের ফেব্রুয়ারী মাসের ঘটনা। আমি তখন থাকতাম ডাবলিনে। ছুটিতে দেশে গিয়েছি বেড়াতে। উদ্দেশ্য প্রায় সাড়ে তিন বছর পর পরিবার ও বন্ধুদের সাথে দেখা করা। সাথে আরেকটা গোপন উদ্দেশ্যও ছিল। সেটা অনেক দিন পর বইমেলা ঘোরা। সেজন্যেই মূলতঃ ছুটিটা ডিসেম্বর-জানুয়ারী থেকে সরিয়ে ফেব্রুয়ারী মাসে নেয়া।


February 22nd

ঋণে নয় , নিজের টাকায় হতে পারে পদ্মা সেতু ।

থার্ড আই এর ছবি
লিখেছেন থার্ড আই (তারিখ: বুধ, ২২/০২/২০১২ - ৭:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তানভীর আহমেদ
পদ্মা সেতুর অর্থায়ন নিয়ে সরকারের দ্বারে দ্বারে ভিক্ষা করা দেখে মনে হচ্ছে বাংলাদেশকে মালয়শিয়া , চীন , কোরিয়া কিংবা ইংল্যান্ড পেয়ে বসেছে। বিশ্ব ব্যাংকের দাদাগিরি, শর্ত আরোপ, তথাকথিত প্রমাণহীন দূর্নীতির অভিযোগ ও সেতুর অর্থায়ন প্রত্যাহারের ঘোষণার পরও পদ্মা সেতু নির্মাণে মালয়শিয়ার প্রস্তাব মেনে নিলে মোটা দাগে আসলে ক্ষতিটা হচ্ছে বাংলাদেশের।


মৌরিতানিয়াগো

সবুজ বাঘ এর ছবি
লিখেছেন সবুজ বাঘ (তারিখ: বুধ, ২২/০২/২০১২ - ১২:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মায়োনিজ মাখানো ঘুড়ার ডিম দ্বারা ভাত পান করার পর
শইল্যে একটা মৌরিতানিয়া বাসা বাঁন্ধে
আমি তারে বললাম, মৌরিতানিয়াগো...আমি তুমাকে ভালোবাসি
ভালোবাসি তুমার আধার কালো চোখ মিটিমিটি হাসি
বাসি ফুলসদৃশ নধর অধর গিধরের ন্যায় পান করিতে
তাহার পর টাইগ্রিস নদীর জলে চান করিতে
আমাগো চাইরপাশে তখন ফ্যান্টাশটিক সব দৃশ্যাবলি


তোমার সাথে স্নানে যাবো জেনে নিয়ে জলের সমীকরণ ...

ঝরাপাতা এর ছবি
লিখেছেন ঝরাপাতা (তারিখ: মঙ্গল, ২১/০২/২০১২ - ১০:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জল গড়িয়ে চলে
পতনেই বুঝি জলের আজন্ম সুখ,
বাধা পেলে প্লাবন ডাকে,
ভাঙ্গনের স্রোত ভাসায় ফুল্লরার বুক।

ও মেয়ে,
তুমি কি গো জলকন্যা?
কেবলই আপন খেয়ালে চলো?
ডুবসাঁতারে সঙ্গে নিলে
কী'বা এমন ক্ষতি হতো বলো?

এই জনমে নাইবা হলো,
রইলো আরো হাজার জীবন....
তোমার সাথে স্নানে যাবো
জেনে নিয়ে জলের সমীকরণ।

ভাসাও, ভাঙ্গো কিংবা মারো করে আস্ত বরফ জমাট,
জলের তোড়েই খুলবো সেদিন তোমার সকল বদ্ধ কপাট।