১৮৮৩ সালে প্রকাশিত রেভারেন্ড লাল বিহারী দে রচিত Folk Tales of Bengal বইতে গ্রামবাংলার কিছু লোককাহিনী পাওয়া যায়। সেই লোককাহিনী নিয়ে সিরিজের আজ প্রথম পর্ব, গরীব বামুন।
….........................................................
এক ছিল গরীব ব্রাহ্মণ, তার এক বউ আর চার বাচ্চা। ভারি গরীব সে, খাওয়া জুটতো না তার। নিজের সহায় সম্পত্তি বলে কিছু ছিলনা, বড়লোকের দেওয়া দানের পয়সাতেই তার দিন চলতো। কারো বিয়েশাদী কি শ্রাদ্ধ থাকলে তার মেলা ইনকাম হত, কিন্তু দুঃখের বিষয় লোকে নিয়মিত বিয়ে করতো না আর প্রতিদিন দুচারটে লোকও মরতোনা। তাই বড় কষ্টে ছিল সে। বউ তাকে দিনে দুইবার আকাইম্মা বলে ঝাড়ি দিত, বাচ্চাগুলি ক্ষিধের জ্বালায় ঘ্যানঘ্যান করতো কানের পাশে। কিন্তু সে গরীব হলেও লুক ভালো, প্রতিদিন ঘড়ি ধরে পূজাপাঠে তার কামাই ছিলনা। সে ছিল শিবের সঙ্গী দেবী দূর্গার পূজারী। লাল কালিতে দেবী দুগগার নাম একশ আটবার না লিখে সে জলস্পর্শ করতো না। সারাদিন কথায় কথায় সে দেবী দূর্গার নাম মুখে নিত।
বস্টনে প্রুডেনশিয়াল বিল্ডিং নামের স্কাইস্ক্রেপার’টার নিচে প্রুডেনশিয়াল সেন্টার বলে একটা বড় মল আছে। কোথাও যাবার পথে হাতে খানিকটা সময় থাকলে সেখানে চীজকেক ফ্যাক্টরিতে, অথবা গোডাইভা চকলেটের দোকানে, নয়ত কোল্ড স্টোন আইসক্রিমের দোকানে, আর নাহলে বার্নস অ্যান্ড নোবল’এর বইয়ের বড় দোকানটাতে খানিক ঘুরেফিরে যাই। সেদিন বইয়ের দোকানটায় গিয়ে ফটোগ্রাফি সেকশনে কিছু বিনামূল্যে জ্ঞানসঞ্চয়ের চেষ্টায় ছিলাম। বস্টন গরীব গ্র্যাডস্টুডেন্টদের শহর, এসব দোকানে ছেলেপিলে বই নিয়ে মাটিতে ছেতরে বসে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দিলেও কর্মচারীরা কিছু বলেনা।
দেশে যাবার আগে আগে মেহেদী হক-কে জানালাম, দেশে আসছি, আপনার প্রকাশিত ‘কার্টুন আঁকিবার ক, খ, গ এবং ক্ষ’ বইটি সংগ্রহ করতে চাই। উপায় কী?
ভালোবাসার গান
মূলঃ এ্যান স্যাক্সটন
অনুবাদঃ কল্যাণী রমা
১৭৮০ সালের নভেম্বরের শেষদিকে লেফট্যানেন্ট জেনারেল আইরে বাংলা হতে মাদ্রাজ এসে পৌঁছান; উদ্দেশ্য হায়দারের হাত থেকে মাদ্রাজ কুঠি বাঁচানো। আইরে মাদ্রাজে এসেই প্রথমে মুনরো হতে মাদ্রাজের দায়িত্ব বুঝে নেন।
[justify]ঠিক দুপুর দুটো সতেরো মিনিটে অফিস জুতোর ভেতরে পায়ের আঙ্গুল গুলো আচমকা নেচে উঠলো। মাথা ঘুরিয়ে চারপাশ পরীক্ষা করতে করতে আবার কন্ট্রোল+এফ৫ চেপে কম্পাইল করতে দিলাম। বড় বস দেখি খুব মন দিয়ে অবিশ্বাস্য গতিতে একটার পর একটা কলা খেয়ে যাচ্ছে। ছোটবস খুবই আন্তরিকতার সাথে আরেক টিমমেট কে রিটেইল বিজনেস লজিক বুঝাচ্ছে। পৃথিবীতে একমাত্র সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ারদেরই মনে হয় আদার বেপারী হয়েও জাহাজের খবর রাখত
- তানভীর আহমেদ।
প্রাইমারী স্কুলের গণ্ডিতেই আছি তখনো, চোখে মুখে রঙিন স্বপ্ন, স্কুল নামের যন্ত্রণা ছাড়া সবই পাগলের মত ভালো লাগে- কার্টুন, ফুটবল, গাছের সবুজ, পাখির উড়াল, পদ্মার চর, শহরের বিদঘুটে চিড়িয়াখানা আর নতুন নেশা- বই, মানে গল্পের বই!