Archive - 2012 - ব্লগ

ঢাকামেট্রো ২৯-০২১২

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি
লিখেছেন আনোয়ার সাদাত শিমুল (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০৩/২০১২ - ১:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সকাল ছয়টা চল্লিশ মিনিট
সকাল কয়টায় রওনা দিলে মিরপুর থেকে বসুন্ধরা বারিধারায় আটটার আগে পৌঁছানো যাবে তা নিয়ে রীতিমতো গবেষণা হয়ে গেছে গত ক’বছরে। বছর দুয়েক আগেও সাতটা বিশে বাসা থেকে বের হয়ে আটটার আগে পৌঁছানো যেতো, এখন সেদিন আর নাই। যাওয়ার পথকে ক্যান্টনমেন্ট-বনানী-গুলশান, ক্যান্টনমেন্ট-শেওড়া-নদ্দা, ভাষানটেক-জিয়াকলোনী-এয়ারপোর্ট এরকম অনেকগুলো পারমুটেশন কম্বিনেশন করে নানান পথে গিয়ে দেখেছি ভীড় বেড়ে গেছে অনেক। গত ছ’মাস সকাল ছ’টা পঞ্চাশে রওনা দিলেও আটটায় পৌঁছানো যেতো, এখন তাও যাচ্ছে না। অগত্যা ছ’টা চল্লিশে বাসা থেকে বেরুলাম আজ।


ক্যারিকেচার - ৫

অকুতোভয় বিপ্লবী এর ছবি
লিখেছেন অকুতোভয় বিপ্লবী (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/০৩/২০১২ - ১২:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই ব্লগেতে লেখতে গিয়ে
আমি আর ছড়া কাটব না,
কারণ বিপদ রয়েছে যেখানে
সেই পথে আর হাঁটব না।
নিরাপদ বেডরুমের দাবিতে
ব্যানার ফেস্টুন আর ঘাঁটব না।
ব্যঙ্গচিত্র আঁকতে গিয়ে
পেন্সিল আর ছাঁটব না।
নিরাপত্তার দুশ্চিন্তায়
চায়ের কাপ আর চাটব না।
'স্বাভাবিকভাবে মরতে চাই'
এ পোস্টার আর সাঁটব না।
এই ব্লগেতে লেখতে গিয়ে
আমি আর ছড়া কাটব না।

শুধুই দেব খবরটুকু
নেইকো কোন ভয়,
সবাই এখন খুব নিরাপদ


সীমান্তে বিএসএফ'এর হত্যার তুলনামূলক চিত্র এবং 'ভারত বনধ'

ধুসর গোধূলি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর গোধূলি (তারিখ: বুধ, ২৯/০২/২০১২ - ১০:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হাবিবুরের কথা নিশ্চয়ই মনে আছে আপনাদের। সেই যে, যাকে উলঙ্গ করে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জোয়ানরা উষ্ণ চায়ে সুড়ুৎ সুড়ুৎ চুমুক দিতে দিতে পিটিয়ে ছিলো একটা পশুর মতোন। সেই হাবিবুর, যার সাথে 'ম্যানেজ'-এ বনিবনা না হওয়ায় যার জননাঙ্গে পেট্রোল ঢেলে দিয়েছিলো ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী'র জোয়ানেরা। সেই হাবিবুরের কথাই জিজ্ঞেস করছি। আমি জানি আপনারা জানেন এই হাবিবুরের কথা।


| চতুষ্পদী কষ্টগুলো… |১১-১৫|

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: বুধ, ২৯/০২/২০১২ - ৯:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


(১১)
বালিকার নদীটাকে ছুঁবো বলে আমি
ডুব দিতে বারবার ভুল জলে নামি !
কোথায় বালিকা তুমি যাও কোন্ নায়ে-
দেখোনা নদীর দাগ মেখেছি এ গায়ে !
.


হারানো বিকেল

মর্ম এর ছবি
লিখেছেন মর্ম [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৯/০২/২০১২ - ৯:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সারাদিনটায় মনে থাকে না অত, কিন্তু শেষ বিকেলটায় এসে শুভ’র সময় আর কোন মতেই কাটতে চায় না। বলতে গেলে শরীরের অংশ হয়ে ওঠা চেয়ারটাকে একেবারে অসহ্য লাগতে থাকে, ছোট্ট এক খন্ড নিজের ভূবন হয়ে ওঠা কিউবিকলটাকে মনে হয় নির্ভেজাল জেলখানা, সাদা টেবিলের ওপর একাকী পড়ে থাকা কালো মাউসটাকে মনে হতে থাকে কিলবিলে ইঁদুর, ইন্টারনেট আর দুনিয়া ঘোরার জানালা থাকে না- এক নিমেষে হয়ে পড়ে পৃথিবী আড়াল করা ঝাপসা পর্দা।


February 29th

মোমটাদিদি

মৃদুল আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন মৃদুল আহমেদ (তারিখ: বুধ, ২৯/০২/২০১২ - ৩:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চাঁদবাগানের মাথার ওপর বাঁশ উঠেছে ঐ
বাঁশটা দেবো, মাগো আমার মোমটাদিদি কই?
মণিমালার খাটের তলে
ভারতীয় প্রোডাক্ট জ্বলে
কালো ধোঁয়ায় ঘুম আসে না, প্রচণ্ড হইচই!
বাঁশটা দেবো, মাগো আমার মোমটাদিদি কই...


ভারত বনধ, মার্চ-১ পোষ্টার

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: বুধ, ২৯/০২/২০১২ - ১২:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

poster


গুরুত্বপূর্ণ: খসড়া হিসেবে সংরক্ষণ অপশনটি সরিয়ে ফেলা হবে

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: বুধ, ২৯/০২/২০১২ - ১২:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মার্চের ১৫ তারিখ থেকে ব্লগ তৈরীর সময় "লেখা প্রকাশ > খসড়া হিসেবে সংরক্ষণ" এই অপশনটি সরিয়ে ফেলা হবে। যারা পূর্বে এই অপশনটি ব্যবহার করে খসড়া করেছিলেন তাদের খসড়া নিজ ব্লগ হিসেবে প্রকাশিত হবে। অথবা নীচের পদ্ধতিতে নতুন খসড়া হিসেবে সংরক্ষণ করে লেখাটি ডিলিট করে দিতে পারেন।


রাব্বানী স্যারের টেড-টক ও কিছু বিক্ষিপ্ত ভাবনা

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: মঙ্গল, ২৮/০২/২০১২ - ১১:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

টিউবওয়েল এর ব্যবহার নিয়ে প্রচার প্রচারণা হয়েছে, কারণ কেউ না কেউ এ থেকে টাকা বানাতে পেরেছে। সেখানে ৬০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ২০ মিনিট রাখলেই পানি ডাইরিয়াটাইপ জীবানু মুক্ত হয়ে যায়, এই কথাটি প্রচারিত হচ্ছে না। কারণ, এ থেকে টাকা বানানোর উপায় নেই[১]। ওদিকে টিউওয়েলের পানি ব্যবহার করতে গিয়ে আর্সেনিক সমস্যায় ভুগছে বিশাল জনপদ। একটা প্রযুক্তি আবিষ্কারের সাথে সাথে 'বাজারজাত' করাও কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা


“শেষ বিকেলের সোনা রোদ”

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২৮/০২/২০১২ - ৯:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পরীক্ষার চাপে ঘাড় ব্যাথা হয়ে যাচ্ছে। অথচ একটু যে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবে, এতটুকু সময়ও নীলার হাতে নেই। সব টিচারদের ধারণা, যে যেটা পড়ান সেটা ছাড়া স্টুডেন্টদের আর অন্য কোন সাব্‌জেক্টই থাকতে পারে না। ফলাফল - সবগুলো পরীক্ষা একসাথে পড়েছে। অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ুয়া নীলা বেচারী কোনটা ছেড়ে কোনটা পড়বে, কোন দিশা না পেয়ে শেষ পর্যন্ত স্ট্র্যাটেজিক ম্যানেজমেন্টের বই খুলে বসেছে।