বাবার এত মন খারাপ হল কেন বুঝতে পারলাম না। অবশ্য মন খারাপ না মেজাজ খারাপ তাও ঠিক ধরা যাচ্ছে না। কি যে মুশকিল। এদিকে আজ বিকালে যে থান্ডার-ক্যাটস আছে, সেদিকে কারো খেয়ালই নেই।
সবই তো ঠিকমত করলাম আজকে। শুক্রবারের ছুটির দিনটায় একটুও গড়াগড়ি না করে সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠলাম। দাঁত মাজলাম ভাল মত। তারপর বাড়ির কাজ সব শেষ করেছি। ট্রান্সলেশন অবশ্য ভুল হয়েছে দুইটা। কিন্তু গুণগুলোতো সব ঠিক হয়েছে নাকি!
নিউরোবিজ্ঞানের প্রিয় বন্ধুর সঙ্গে কথাবার্তায় আলোচনাগুলি উঠে এসেছে। মস্তিষ্ক নিয়ে কাজ করা এসব মানুষেরা কৌতুহল নিয়ে মানুষের কর্মকান্ডকে দেখেন এবং বিশ্লেষণ করেন। এখানে আলোচনার কিয়দংশ তুলে দিচ্ছি।
খোলা শার্সি দিয়ে ঘোর লাগা চোখে দূরের দিগন্তে বহুক্ষণ তাকিয়ে ছিলেন আজাদ সাহেব। সম্বিত ফিরল বাসের হেল্পারের ডাকে। ‘হায়রে বুড়া মানুষটা কানে কম শুনে মনে হয়!’ ছেলেটার দিকে কটমট করে তাকাতেই হেসে ফেলল সে। আবার বলল
-চাচা কখন থেইকা বলতেসি জানলাটা বন্ধ করেন, ভিইজা গেলেন তো! দেখি আপনে সরেন, আমি জানলাটা লাগায়ে দেই। বলেই বেরসিকের মত শার্সিটা টেনে দিল ছেলেটা।
যে শহীদ তুমি স্থিত, যে শহীদ তুমি সংহত,
যে শহীদ তুমি মুক্তির মিছিলে আজও প্রেরণা-
এত জল তবু গাঙেয়, এ পাললিক তুমি শ্রয়,
হে শহীদ তুমি আপামর আলোয় আলোর দ্যোতনা --
এসো কাঙ্ক্ষিত, এসো অবারিত, এসো আগুন এসো প্রাণ পললে...
ও মাটি’র শুধু মূর্ছনা, যত ত্যাগ তত বন্দনা,
ও মাটি তুমি জননী জন্মভূমি এতো আকুলতা-
যে আঁচল ধরে ধমনী, যে মাতা শুধু গরবিনী
যে সবুজ ধরে এতো অহং এতদূর বারতা --
[justify]
‘আমি দর্শনে বিশ্বাস করি।’ – আগোরা
ব্যবহারিক দিক থেকে ধর্মগুলোতে মানবতার অবস্থান নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে, হয়তো আরো হবে। কিন্তু একটা বিষয়ে সম্ভবত অনেকেই একমত হবেন যে-প্রায় সব যুগের ধার্মিকদের কোন না কোন উপদলের মধ্যেই এমন কিছু লোক ছিল যারা মানবতা বিষয়টা সম্পর্কে তেমন কিছুই জানতেন না।
সত্য ঘটনার ছায়া অবলম্বনে নির্মিত এই সিনেমার গল্পের প্রধান উপাদান দরিদ্র মানুষের বিশ্বাস, বন্ধুত্ব, আশা আর স্বপ্নভঙ্গের বাস্তবতা। দেশ-কাল-পাত্রভেদে চরিত্রের নাম হয়ত বদলে যায় কিন্তু সমাজের দারিদ্রসীমায় প্রতিনিয়ত জীবনযুদ্ধে লড়তে থাকা মানুষগুলির বেঁচে থাকার গল্পে খুব বেশি পার্থক্য থাকে কি? সুদূর উরুগুয়ের মেলো শহরের বেতো নামের এক পুরুষের জীবন সংগ্রামের কাহিনীতে সুস্পষ্ট দেখতে পাই বাংলাদেশের খেটে খাওয়া হতদরিদ্র কোনও আদম সন্তানের মুখচ্ছবি।
(বোসিস এবং ফিলোমোনের গল্পটি যদিও আফ্রোদিতি চক্রের মধ্যে পড়ে না, এটি মূলত জিউস চক্রের ভালোবাসার কাহিনী, তবুও এখানে দেওয়া হলো। )
অনেক দিন আগের কথা। দেবরাজ জিউসের স্বর্নসময় তখন। স্বর্গ থেকে মর্ত্য শাসন করছিলেন দোর্দন্ড প্রতাপে। স্বর্গে থাকতে থাকতে বিরক্ত হয়ে গেলে জিউস নেমে আসতেন মর্ত্যে, বেশিরভাগ সময় লিপ্ত হতেন কোনো মরণশীল নারীর সাথে কোনো অনৈতিক কাজে! কিন্তু জিউস যে শুধু মর্ত্যের নারীদের সাথে মিলিত হবার জন্যই মর্ত্যে আসতেন, তা কিন্তু নয়! তিনি মাঝে মাঝে মানুষেরা অতিথিদের সাথে কেমন ব্যবহার করে, সেটা দেখতেও মর্ত্যে আসতেন। জিউস ছিলেন অতিথিদের রক্ষক। তাঁর এইসব ভ্রমনে তাঁর সাথে থাকতেন দেবতাদের মধ্যে সবচেয়ে ধূর্ত কিন্তু আমুদে হার্মিস।