ডিস্ক্লেইমার-১
জিপির থ্রিজির ঠেলায় একদিন পরে আপলোড করতে পারলাম। ক্রিয়ার কাল ঘটিত কোনও অসঙ্গতির জন্য আগাম দুঃখিত।
ডিস্ক্লেইমার-২
সাঈদ ভাইয়ের চমৎকার গোছানো লেখাটার পরে এই লেখাটা অগোছালো মনে হতে পারে।
ডিস্ক্লেইমার-৩
তথাকথিত ধর্মানুভূতি বেশি টনটনে হলে লেখাটি পড়বেন না দয়া করে
বাংলাদেশে মাতাল হয়ে অন্যের সম্পত্তিতে অনুপ্রবেশ করে কাউকে উত্যাক্ত করা কিংবা অন্যকোন ভাবে কারো মানহানি করা কিংবা মরণাস্ত্র হাতে সহিংস দাঙ্গায় যোগ দেয়ার অপরাধের চেয়ে এখন অনলাইনে লেখালেখি করা বহুগুন বেশি শাস্তিযোগ্য অপরাধে পরিণত হতে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, অনলাইনে লেখালেখি সংক্রান্ত অভিযোগসমূহকে ‘আমলযোগ্য’ ও ‘অ-জামিনযোগ্য’ করায় এ অপরাধে কাউকে গ্রেফতারের জন্য আদালতের কোন ওয়ারেন্টের প্রয়োজন হবেনা, নিরাপরাধ প্রমাণিত হওয়ার আগ পর্যন্ত কোন জামিনও মিলবে না, এবং লেখালেখি সংক্রান্ত অভিযোগ যত ক্ষুদ্রই হোক, প্রমাণিত হলে এর সর্বোনিম্ন শাস্তি হবে ৭ বছরের জেল এবং অনধিক এক কোটি টাকা জরিমানা!
আপনি যদি ওয়েব সাইটে বা অন্য কোন ইলেক্ট্রনিক বিন্যাসে’, অর্থাৎ ব্লগ, ফেসবুক বা ইউটিউবে কখোনও কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করে থাকেন, তাহলে আপনিও পড়তে পারেন এই ‘একুশে আইনের’ ফাঁদে।
স্নায়ু যুদ্ধের দিন শেষ, কাউকে ভাগ দিতে হবে না,
পৃথিবীর সমস্ত সম্পদ এখন ঈশ্বরের পুত্রকন্যাদের!
জবাবদিহিতার প্রয়োজন কোথায়,
কাকে জবাবদিহি করতে হবে ?
এই মন্ত্রে দীক্ষিত জাহাজ, ছুটছে হণ্যে হয়ে
ভিড়ছে বন্দরে বন্দরে ।
গণতন্ত্রের জাহাজ,
গণতন্ত্র বোঝাই জাহাজ
গণতন্ত্রের নবীদের জাহাজ ...
গণতন্ত্র এখন রফতানি যোগ্য ? গণতন্ত্র এখন,
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় লাভজনক ব্যবসা ?
গত শতাব্দীর সত্তরের দশকে বাবার সরকারী চাকুরীর সূত্রে আমরা থাকতাম উত্তর জনপদের এক প্রত্যন্ত থানা সদরে। আমি পড়তাম ক্লাস ফাইভে, সহপাঠী/সহপিঠীনিদের প্রায় সবাই রংপুরের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতো, আমার বেশ অস্বস্তি লাগতো এবং আমার অপরিনত ভাবনায় তাদের মনে হতো অসংস্কৃত জনগোষ্ঠী, শুদ্ধ করে কথা বলতে পারে না। কিন্তু তাই বলে গণযোগাযোগ তো আর থেমে থাকে না, দ্রুতই সহপাঠী/সহপাঠীনিদের বেশ কজনের সাথে বিশেষ অন্তঃরঙ্গ
[justify]মাদ্রিদ শহরটাতে এদিক সেদিক উঁকি মেরে দেখে সেদিনকার মত হোটেলে ফেরা হল। লম্বা জার্নি করে আসাতে সবাই কমবেশি ক্লান্ত।টুর গাইড তানিয়া জানিয়ে দিল সকালের নাস্তা সাড়ে সাতে,আর লাগেজ কালেকশন সাত-টায়, সে হিসাবে যেন ঘুম থেকে উঠা হয়। ঘড়িতে মাদ্রিদের সময় সেট করে এলার্ম দিয়ে ঘুমুতে গেলাম।
এই উপকথা পাঞ্জাবের শতদ্রু তীরবর্তী ফিরোজপুর অঞ্চলের। এখানে প্রথম পর্ব
রাজপুত্র নববধূকে নিয়ে নিজেদের প্রাসাদে এসে উঠলো। মহাসমারোহে বধূবরণ করে ঘরে তুললেন রাণীমা আর তাঁর পরিচারিকারা। এমন সুন্দরী, গুণবতী বৌমা দেখে সবাই আনন্দে ডগোমগো।
মহাখালি বাস টার্মিনাল থেকে ড্রিমল্যান্ড নামে যে সব বাস ছাড়ে, সেগুলো, ময়মনসিংহ হয়ে-
সব শেরপুর জেলায় যায়, খড়মপুর বাসস্ট্যান্ডে থামে- এখানেই শেরপুর পৌরসভার শুরু।
খড়মপুর থেকে ব্যাটারি চালিত অটো-রিক্সায় শেয়ারে দশটাকা দিলে পৌছানো যায় খড়ারপার চৌরাস্তা।
যার, পশ্চিমে শ্রীবর্দী আর দক্ষিণ দিকে গেলে জামালপুর শহর।
উত্তরের সোজা রাস্তায় মাইল বিশেক গেলে একটি মোড়ে রাস্তা দুভাগে ভাগ হয়ে গেছে-
(গল্পটি শুধুমাত্র রোমান মিথলজিতে পাওয়া যাওয়ায় সবজায়গায় রোমান নাম ব্যবহার করা হয়েছে, তাই দেবী আফ্রোদিতি এখানে দেবী ভেনাস।)
সাইপ্রাস দ্বীপে এমাথাস নামের এক শহর ছিলো, সেটা অনেক অনেক বছর আগেকার কাহিনী। অলিম্পিয়ান দেবতারা তখন পৃথিবী শাসন করছেন দোর্দন্ড প্রতাপে। এই দোর্দন্ড প্রতাপের মাঝেও কিছু কিছু মানব-মানবী সময়ে সময়ে বিদ্রোহী হয়ে উঠে, অমান্য করে দেবতাদের আধিপত্যকে। এমনই এক ঘটনা ঘটেছিলো এমাথাসে। সুন্দরী এবং ভালোবাসার দেবী ভেনাস সাগরের ফেনা থেকে জন্ম নিয়ে সাইপ্রাসেই প্রথম স্বাগত হয়েছিলেন। তাই সাইপ্রাস ছিলো দেবীর পবিত্র জায়গা আর সাইপ্রাসের মানুষও দেবীকে খুব মান্য করতেন, কিন্তু হঠাৎ বিদ্রোহী হয়ে উঠলেন কয়েকজন সুন্দরী তরুনী। এমাথাসে প্রোপেওটাস নামে এক ব্যক্তি ছিলেন, তার কয়েকজন সুন্দরী মেয়ে ছিলেন। তারা সংখ্যায় কতজন ছিলেন সেটা জানা যায়নি, কিন্তু তাদেরকে একসাথে বলা হতো প্রোপেওটিডেস। তারা এক সময় অহংকারী হয়ে উঠলেন, অমান্য করলেন দেবী ভেনাসকে। ভেনাস সহজে হার মানার পাত্রী নয়!
সর্তকীকরণ: লেখাটিতে আঘাতপ্রাপ্ত মানুষের ছবি আছে। ছবি দেখতে না চাইলে লেখাটিতে প্রবেশ থেকে বিরত থাকুন।
[লেখাটির কার্টেসী - Mymensingh City ফেইসবুক পেইজ]
৩০ জানুয়ারী, ২০১০ -- আনন্দমোহন কলেজের শতবর্ষপূর্তি উৎসবের সমাপনী অনুষ্ঠানে নারীদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করে ও শ্লীলতাহানির চেষ্টাও করে উচ্ছৃঙ্খল দর্শনার্থীরা।